ইউটিউবে বা অন্য কোন প্লাটফর্মে কখন ভিডিও আপলোড করলে বেশি ভিউ আসে?

টিউন বিভাগ ইউটিউবিং
প্রকাশিত
জোসস করেছেন
Level 12
কন্টেন্ট রাইটার, টেল টেক আইটি, গাইবান্ধা

বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আশা করছি আপনারা সকলে আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন। বন্ধুরা, আজকের এই টিউন এর শিরোনামঃ দিয়েছি কখন ভিডিও কিংবা ব্লগ পাবলিস্ট করলে সেটি ভাইরাল হবে বা বেশি বেশি ভিউ আসবে। এমন কোন সময় কি সত্যিই রয়েছে যে, যখন কোনো ভিডিও আপলোড করলে সেটি ভাইরাল হয়ে যাবে? যখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করলে সেটি বেশি ভিউ আসবে এবং তুলনামূলকভাবে অন্যান্য সকল ভিডিওর চাইতে এটি হবে ভাইরাল।

এবার আপনার মনে হতে পারে সত্যিই কি এমন সময় রয়েছে? হ্যাঁ, আজকের এই টিউনে আমি আলোচনা করতে যাচ্ছি কোন সময়ে ভিডিও আপলোড করলে সেটিতে তুলনামূলকভাবে বেশি ভিউ আসবে এবং এই সময়ে ভিডিও আপলোড করলে তুলনামূলকভাবে বেশি মানুষ সেটি দেখার সম্ভাবনা রয়েছে। তো, এজন্য অবশ্যই সম্পূর্ণ টিউনটি মনোযোগ দিয়ে দেখবেন। যদি করে আপনি ও আপনার চ্যানেলের ভিডিওতে বেশি বেশি ভিউ আনতে পারেন এবং ভিডিও ভাইরাল ও করতে পারেন। তবে চলুন শুরু করা যাক।

আজকের ইউটিউব থেকে আমি শুধুমাত্র ইউটিউব ভিডিওর বিষয়ে বলব না, বরং এক্ষেত্রে আপনি যদি টেকটিউনস কিংবা অন্য কোন প্ল্যাটফর্ম এর জন্য কিছু শেয়ার করেন সেক্ষেত্রে ও এই ট্রিকসটি অনেক কাজে লাগবে। এক্ষেত্রে আপনি যদি ইউটিউব এর পাশাপাশি ফেসবুক এবং অন্য প্ল্যাটফর্মের জন্য ভিডিও তৈরি করেন তবে সে ক্ষেত্রেও এই কৌশলটি কাজে লাগতে পারে। তবে টিউটি সম্পূর্ণ শুরু করার আগে আপনাকে বলেছি আপনি যদি আমার এই টিউনে নতুন হয়ে থাকেন তবে এখনই আমাকে ফলো করে রাখতে পারেন; আর এতে করে আমি যদি নতুন কোন টিউন প্রকাশ করি তবে আপনি টেকটিউনস-এর হোমপেজে সর্বদা দেখতে পাবেন।

ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও ভাইরাল হওয়ার ক্ষেত্রে সব চাইতে যে বিষয়টি বেশি গুরুত্বপূর্ণ তা হচ্ছে; আপনি যখন ভিডিওটি আপলোড করবেন তখন একযোগে কত মানুষ এই ভিডিওটি দেখছে এবং সেই ভিডিওতে কত পরিমান ক্লিক পড়ছে ইত্যাদি বিষয়ের ওপর। এসব বিষয়গুলো যখন বেশি হয়ে যায় তখন ইউটিউব এর যে অ্যালগরিদম রয়েছে সেখানে আপনার সেই ভিডিওটি বেশী প্রাধান্য পায়। আপনি যখন ইউটিউবে কোন ভিডিও আপলোড করেন তখন সেই ভিডিওটি একযোগে কত মানুষ দেখছে, সেই ভিডিওটি তে কত মানুষ ক্লিক করছে, সেই ভিডিওটি মানুষ কত সময় ধরে দেখছে ইত্যাদি এই বিষয়গুলোর ওপর ভিত্তি করে কিন্তু একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। তারপরেও আপনি কোন সময়ে ভিডিও আপলোড করলে সেই ভিডিওতে তুলনামূলকভাবে বেশি ভিউ আসবে সেটি হচ্ছে আমাদের আজকের এই টিউন এর মূল টপিক।

ভিডিও ভাইরাল হওয়ার ক্ষেত্রে সময় নির্ধারণ

আপনার ভিডিওটি কিন্তু তখনই অন্য একজন মানুষের কাছে পৌঁছাবে যখন মানুষ অনলাইনে বেশি থাকে। অর্থাৎ, যখন মানুষ ইউটিউবে বেশি পরিমাণে একটিভ থাকবে তখনই তার কাছে সেই ভিডিওটি বেশী পৌঁছাতে পারে এবং সে ভিডিওতে বেশি ক্লিক করতে পারে। আর এজন্য আপনাকে সবার আগে জানতে হবে কোন সময়ে মানুষ অনলাইনে বেশি একটিভ থাকে। আপনি যদি আপনার ভিডিওতে বেশি ভিউ বা ভিডিওতে বেশি ক্লিক আনতে চান তবে এক্ষেত্রে আপনাকে জানতে হবে আপনার চ্যানেলের দর্শক গুলো কোন সময় ইউটিউবে বা অনলাইনে বেশি আপনি থাকে। আর আপনি যদি যদি জানতে পারেন, তবে একযোগে বেশি মানুষের কাছে সেই ভিডিওটির নোটিফিকেশন যাবার কারণে বেশি পরিমাণ লোক ভিডিও তে ক্লিক করবে।

এক্ষেত্রে আপনার ভিডিওতে যখন বেশি পরিমাণে ক্লিক পড়বে, তখন ইউটিউব এর অ্যালগরিদম দেখতে পাবো যে এই ভিডিওটি দশ জন দেখেছে এখন সেটি আরও দশ জন মানুষের কাছে পৌঁছে দেই। এক্ষেত্রে ইউটিউব আরো বেশি পরিমাণ মানুষের কাছে এসে ভিডিওটি ইম্প্রেশন করবে এবং সেখান থেকে ও কিছু পরিমাণ ভিউ চলে আসবে। এভাবে করে যদি সেই ভিডিওটি সেই মানুষগুলো ও দেখে তবে ইউটিউব আবার আরো বেশি পরিমাণে লোকের কাছে সেই ভিডিওটি ইম্প্রেশন করবে। এভাবে করে আরও অনেক অনেক মানুষের কাছে আপনার ভিডিওটির ইম্প্রেশন যাবে। শুরুতে আপনি যদি বেশি পরিমাণ মানুষকে আপনার ভিডিওতে যুক্ত করতে পারেন বা বেশি ক্লিক আনতে পারেন তবেই কিন্তু আপনার ভিডিওটি ট্রেন্ডিং এ যাবার সম্ভাবনা রয়েছে বা ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

এক্ষেত্রে আপনার ইউটিউব ভিডিওটি যদি ভাইরাল নাও হয়, তবুও আপনার ভিডিওতে কিন্তু তুলনামূলকভাবে বেশি ভিউ আসার সম্ভাবনা রয়েছে। আর আপনি যদি এটা দেখতে চান যে আপনার চ্যানেলের ভিডিওতে কোন সময়ে বেশি দর্শক দেখে থাকে, তবে এটি আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল সেটিং এর Analytics থেকে দেখে নিতে পারেন।

যেখানে আপনার চ্যানেলের ক্ষেত্রে দর্শক এর সময়সূচি ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। তবে প্রত্যেকটি চ্যানেলের ক্ষেত্রে একটি আদর্শ সময় রয়েছে, যখন অনলাইনে বেশি পরিমাণ হল থাকে। আর এই সময়টি হচ্ছে সন্ধ্যার সময়। এ সময় বেশি পরিমাণ লোক অনলাইনে থেকে থাকে এবং এসময় যদি ভিডিও আপলোড করা যায় তবে সেই ভিডিওতে বেশি পরিমাণে ভিউ আসার সম্ভাবনা থাকে।

সারাদিন কর্মব্যস্ততার ভীরে মানুষ রাতে একটু বিশ্রাম পায়। লক্ষ্য করলে দেখবেন যে আপনি নিজেও সন্ধ্যা থেকে রাত দশটা-এগারোটা পর্যন্ত অনলাইনে বেশি একটিভ থাকেন। এভাবে করে সবাই কিন্তু সন্ধ্যার পর থেকে প্রায় রাত ১১ টা পর্যন্ত অনলাইনে বেশি থাকে। আপনি যদি ভিডিও আপলোড করার ক্ষেত্রে সন্ধ্যার সময় টিকে বেছে নেন তবে সেই ভিডিওতে তুলনামূলকভাবে বেশি ভিউ আসার সম্ভাবনা থাকে, কেননা সেই সময় বেশি পরিমাণ লোক অনলাইনে থাকে। সন্ধ্যার সময়টিতে বেশি পরিমাণ লোক অনলাইনে থাকার কারণে আপনি কোন ভিডিও পাবলিস্ট করলে সেই ভিডিওটি বেশী পরিমান লোকের কাছে ইম্প্রেশন হবে এবং সেই ভিডিওতে তাৎক্ষণিক বেশি পরিমাণে ক্লিক পড়বে।

সন্ধ্যা ছয়টা থেকে বেশি পরিমাণ লোক অনলাইনে থাকার কারণে তারা বেশি পরিমাণ ভিডিও দেখে থাকে। এছাড়া তারা ভিডিওর পাশাপাশি অনলাইনে যত কনটেন্ট রয়েছে সেগুলো তারা পর্যায় ক্রমে দেখতে থাকে। এ সময় মানুষ বেশি সময় পাবার কারণে নিজের পছন্দের বাইরে ও ভিডিও গুলো একবার ক্লিক করে দেখে। যেখানে দিনের অন্যান্য সময় গুলোতে মানুষ কর্ম ব্যস্ত থাকার কারণে অনলাইনে প্রবেশ করা হয় না এবং সে সময়ে অনলাইনে থাকলেও কোনো অপ্রয়োজনীয় জিনিস তারা দেখতে চায় না। এক্ষেত্রে সন্ধ্যার সময় ভিডিও আপলোড করলে আপনার ভিডিওটি যদি বেশি পরিমাণ লোকের কাছে পৌঁছায় এবং তারা যদি সেই ভিডিওটি পছন্দ নাও করে তবে এক্ষেত্রেও তারা সেই ভিডিওটি দেখতে চায়।

এভাবে করে সেই ভিডিওটি যদি তাৎক্ষণিক বেশি লোক দেখতে থাকে তবে ইউটিউব আরো বেশি পরিমাণ লোকের কাছে সেই ভিডিওটি দেখাবে। আরে বেশি পরিমাণে ইম্প্রেশন হবার কারণে আপনার ভিডিওতে ভিউস অনেক বেশি আসবে। তবে এক্ষেত্রে আপনার ভিডিওটি ভাইরাল নাও হতে পারে, কিন্তু আপনার ভিডিওটি সন্ধ্যার সময় আপলোড করলে সেটিতে ভিউ অনেক বেশি আসবে। এই ট্রিক্সটি শুধুমাত্র ইউটিউব এর ক্ষেত্রে নয়, বরং এটি আপনি ফেসবুক এবং অন্যান্য প্লাটফর্মে ও ভিডিও আপলোড করার ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারেন। এছাড়া আপনি এই ট্রিকসটি টেকটিউনসে টিউন প্রকাশ করার ক্ষেত্রেও কাজে লাগাতে পারেন।

তবে টেকটিউনসে ভিউ পাওয়া কোন বিষয় না। যেখানে টেকটিউনসে বেশি ভিউ শুধুমাত্র মনের প্রশান্তি। টেকটিউনসে টিউন করার ক্ষেত্রে ভিউস এর সংখ্যাকে বিবেচনা না করে অরিজিনাল কপি পেস্ট মুক্ত এবং কোয়ালিটি কনটেন্ট নিয়মিত প্রকাশ করলেই চলে। তবুও আপনি যদি আপনার টিউনটিতে প্রথমদিকে বেশি পরিমাণ হয়েও আনতে চান তবে সেটি সন্ধ্যার সময় প্রকাশ করতে পারেন। আপনার টিউনটি যদি টেকটিউনস এর সকল গাইডলাইন অনুযায়ী হয়ে থাকে তবে পরবর্তীতে সেটি আরো বেশি লোকের কাছে পৌঁছাবে।

এখানে আমি আপনাকে আরো একটি কথা বলে রাখি। আপনার চ্যানেলের ভিডিওগুলি যদি মানসম্মত না হয়, তবে কিন্তু আপনি সময় নির্ধারণ করলেও সেই ভিডিওতে ভিউ কিন্তু বেশি আসবে না। এ ক্ষেত্রে কেউ যদি পূর্বে আপনার চ্যানেলের ভিডিও দেখে থাকে এবং তাতে করে সে যদি অসন্তুষ্ট হয় তবে সে পরবর্তীতে নোটিফিকেশন পাবার পরেও সেটিকে গুরুত্ব দিবে না। কেননা সে জানে যে আপনার চ্যানেলের ভিডিও গুলো মানসম্মত হয় না। আর এক্ষেত্রে আপনি যদি সময় নির্ধারণ করেও ভিডিও আপলোড করেন, তবুও সেটি বেশি কাজে দিবে না। তবে আপনার ভিডিওর বিষয়ে কেউ যদি আগ্রহী হয়ে থাকে তবে এই সময়ে আপনার ভিডিওগুলো তারা দেখতে পারে।

আর এজন্য অবশ্যই ভিডিও তৈরি করার ক্ষেত্রে অবশ্যই সেটির কোয়ালিটি এর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। আর এতে করে আপনি যদি সময় নির্ধারণ নাও করেন তবুও সেই দর্শক গুলো আপনার ভিডিওটি অনলাইনে আসার পর খুঁজে নিবে। এছাড়া ইউটিউব চ্যানেলে কিংবা ফেসবুক পেজে ভিডিও আপলোড করার ক্ষেত্রে একটি টাইমিং সেট করা দরকার। কেননা আপনি যদি একেক দিন একেক সময় ভিডিও আপলোড করেন তবে আপনার দর্শক গুলো বুঝতে পারবে না যে কোন দিন আপনার চ্যানেলে কোন সময় ভিডিও আসবে। ‌ এক্ষেত্রে আপনি যদি ভিডিও আপলোড করার ক্ষেত্রে একটি সময় নির্ধারণ করেন তবে আপনার আসল দর্শক গুলো সে সময় অনুযায়ী বসে থাকবে।

যেমন আপনি যদি প্রতিদিন একটি করে ভিডিও আপলোড করেন তবে সেই ভিডিওটি যে সময়ে আপলোড করেন, প্রতিদিন একই সময়ে আপলোড করতে হবে। এতে করে আপনার দর্শক গুলো বুঝতে পারবে যে এই সময়ে আপনার চ্যানেল থেকে ভিডিও আসতে চলেছে। এছাড়া আপনি যদি নিয়মিত ইউটিউব চ্যানেলে টাইমিং করে ভিডিও আপলোড করেন এক্ষেত্রে ইউটিউব এর অ্যালগরিদম ও আপনার ভিডিওগুলো কে সে অনুযায়ী মানুষের কাছে বেশি পরিমাণে ইম্প্রেশন করবে। আর এতে করে আপনার চ্যানেলের ভিডিওতে বেশি পরিমাণে ভিউ আসবে।

আপনি যদি ইউটিউবে নতুন হয়ে থাকেন এবং আপনি যদি ক্যামেরার সামনে এসে কথা বলতে না পারেন তবে আমার করা আগের টিউনটি দেখে আসতে পারেন। টিউনটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। এই টিউনটিতে নতুন অবস্থায় ক্যামেরার সামনে কথা বলার সকল টিপস-এন্ড-ট্রিকস বলে দেওয়া রয়েছে। এছাড়াও আপনি যদি একজন হতে চান তবে, আপনার জানা জরুরী যে ইউটিউব থেকে কত উপায়ে আয় করা যায়। ইউটিউব থেকে আয় করার সমস্ত উপায় সম্পর্কে নিয়ে আমার এই টিউনটি দেখে আসতে পারেন।

শেষ কথা

সবাই চায় নিজের ভিডিওতে বেশি পরিমাণে ভিউ আনার। এক্ষেত্রে আপনার ও যদি একটি চ্যানেল থাকে তবে আপনিও চাইবেন আপনার চ্যানেলের ভিডিওতে বেশি পরিমাণে ভিউ আনতে। আর একটি চ্যানেলের ভিডিওতে বেশি পরিমাণে ভিউ আনার জন্য দরকার কনটেন্ট কোয়ালিটি অনেক উন্নত হওয়া। আপনার ভিডিওর মান যদি ভালো হয়ে থাকে তবে এমনিতেই অনেক দর্শক আপনার ভিডিওটি খুঁজে নিবে। তবে আপনার ভিডিওতে বেশি বেশি ভিউ আনার জন্য আপলোড করার ক্ষেত্রে সময়ও নির্ধারণ করা জরুরি।

আজ তবে এই ট্রিক্সটি আপনি কাজে লাগান। দেখা হবে আগামীতে ইনশাআল্লাহ; আশা করছি সে সময় পর্যন্ত আপনারা সকলেই টেকটিউনস এর সঙ্গে থাকবেন। আর আপনি যদি আমাকে এখনও ফলো করে না রেখে থাকেন তবে এখনই ফলো করে রাখুন এবং টিউনটি ভাল লাগলে জোসস করুন, টিউনমেন্ট করে জানান কেমন লাগলো। আর যদি টিউনটি আপনার কাছে ভালো না লেগে থাকে তবে এক্ষেত্রেও আমাকে ফলো করে রাখতে পারেন, কেননা ভবিষ্যতে তো এর চাইতেও আরো ভালো কোন টিউন আপনাদের জন্য নিয়ে আসতে পারি। আসসালামু আলাইকুম।

Level 12

আমি মো আতিকুর ইসলাম। কন্টেন্ট রাইটার, টেল টেক আইটি, গাইবান্ধা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 3 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 332 টি টিউন ও 93 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 60 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 2 টিউনারকে ফলো করি।

“আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।” —হযরত মোহাম্মদ (সঃ)


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস