যারা এর মধ্যে নিজের ব্লগ চালানো শুরু করেছেন তারা নিশ্চয়ই সার্চ এঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে যানেন?যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি, যে কোনো ব্লগের রেসাল্ট সার্চে প্রথম দিকে পাওয়ার জন্য সার্চ এঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা SEO খুবই গুরুত্বপূর্ন।
সার্চ এঞ্জিন অপটিমাইজেশন ২ ধরনের হয়,
- অন পেজ অপটিমাইজেশন :- কিওয়ার্ড , মেটা ট্যাগ, বিবরণ আর টাইটেল ইত্যাদি দিয়ে হোম-পেজ, পোস্ট, আর অন্যান্য বিষয় কে অপটিমাইজ করাকে বলে অন পেজ অপ্টিমাইজেশন। সোজা কথায়, কোনো কনটেন্ট কে অপটিমাইজেশনের জন্য যে SEO আপনি ব্যবহার করবেন, তার সবটাই অন পেজ অপটিমাইজেশন।
- অফ পেজ অপটিমাইজেশন :- অফ পেজ অপটিমাইজেশন মানে সোজা কথায় ব্যাকলিঙ্ক তৈরী করা বিভিন্ন উপায়ে।
অফ পেজ বা অন পেজ, দুটোই হাই SERP এর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।( SERP মানে হল সার্চ এঞ্জিন রেসাল্টস পেজ, একটা কিওয়ার্ড দিয়ে আমরা গুগলে সার্চ দিলে গুগল যে লিস্ট দেখায় সেটাই SERP,SEO দিয়ে পেজের ট্রাফিক ও বাড়ে। কেউ যদি অনলাইনে আয় করতে চায় তাহলে তাকে তার ব্লগের বা সাইটের অফ পেজ SEO তে ভালো করে নজর দিতে হবে।
আমি ইন্টারনেট ঘেটে আর পড়াশোনা করে অফ পেজ SEO বাড়ানোর যেসব দরকারি পন্থা পেয়েছি তাই শেয়ার করছি।SEO নিয়ে গুগল পান্ডা নতুন কিছু নিয়ম তৈরী করেছে,যা সে শেয়ার করে না,তবে আশা করি আপনি এখানে ব্যাকলিঙ্ক এর জন্য নতুন নিয়মই পাচ্ছেন।:-
- ফোরাম মার্কেটিং :- ফোরাম গুলো সাধারনত তথ্য আর জ্ঞানের ভালো ভাণ্ডার হয়, এ কারণেই্ সার্চ এঞ্জিনগুলো ফোরাম কে অন্যান্য ব্লগ বা সাইটের তুলনায় একটু বেশি ই পাত্তা দেয়। তাই ব্যাকলিঙ্ক করতে গেলে সবথেকে বড় টার্গেট থাকা উচিত ফোরাম গুলোই।আপনার ব্লগের সাথে মেলে এমন সব ফোরাম খুঁজে বের করুন, জয়েন করুন, আর ফোরামের ডিসকাশন গুলোতে অংশগ্রহণ করুন, ফোরামে নিয়মিত থাকলে সুবিধা বেশি পাবেন।ফোরামে সৎ মতামত দেয়ার চেষ্টা করবেন, আপনি যা যানেন তা শেয়ার করবেন।ফোরামে সিগনেচারের ব্যাবস্থা থাকে, সিগনেচারে আপনার ব্লগের লিঙ্ক দিন যা ট্রাফিক বাড়াতে সাহায্য করবে।
- সামাজিক বুকমার্কিং :- অফ পেজ SEO এর জন্য আরেকটি গুরুত্বপুর্ন ক্ষেত্র হল সামাজিক বুকমার্কিং।. StumbleUpon এবং Digg এ দুটোই একি সঙ্গে পুরো ওয়েবে কনটেন্ট শেয়ারিং এর কাজ করে আর ব্যাকলিংকিং করে।নিজের কনটেন্ট গুলোকেও সোশাল বুকমার্কিং এর আওতায় আনুন আর সোশাল বুকমার্কিং সাইটগুলোতে নিয়মিত হোন।সোশাল বুকমার্কিং এর মধ্যে এখন সবথেকে জনপ্রিয় হল ফেসবুক আর টুইটার।
- সার্চ এঞ্জিন আর ডিরেক্টরী :- যতোটা সম্ভব নিশ্চিত করুন যেনো আপনার সাইট বিভিন্ন সার্চ এঞ্জিন আর ডিরেক্টরীতে লিস্টেড করা থাকে, এটা আপনাকেই করতে হবে। গুগল, ইয়াহু, বিং ছাড়াও আরো অনেক সার্চ এঞ্জিন আছে, এগুলো তে সাইট অ্যাড করুন। সার্চ দিলেই এমন অনেক ডিরেক্টরী পাবেন যেগুলোতে আপনি বিনামুল্যে সাইট সাবমিট করতে পারবেন।
- ওয়েব ২.০ সার্ভিস :- Squidoo, Hubpages, Posterous এর মতো ওয়েব ২.০ সাইটগুলোয় যতোটা বেশি সম্ভব লিখুন, কারণ সার্চ এঞ্জিনের কাছে এই সাইটগুলোর মুল্য আছে।এই সাইট গুলো থেকে ব্যাকলিঙ্ক পেলে আপনার পেজের গুরুত্ব বাড়বে আবার SERP ও বাড়বে।.
- আকর্ষনীয় ছবি আর ভিডিও :- ভিসিটররা সাধারণত সুন্দর সুন্দর ছবি আর ভিডিও দেখতেই বেশি আকৃষ্ট হন। তাই ব্যাকলিঙ্কিং এর পাশাপাশি নিজের ব্লগ বা সাইট ডিসাইনের ক্ষেত্রে ছবি আর ভিডিওতে গুরুত্ব দিন।
এতোসব খটমটে রুলস দেখে মাথা ঘুরছে?? তাহলে মজাদার কিছু খাবারের ছবি দেখে পেট ভরিয়ে আসুন, চাইলে তৈরী করে দেখতে পারেন এখান থেকে রেসিপি নিয়ে 🙂 http://tempting-recipes.lv2lvu.com/
vaia jotil likhsen.web 2.00 ta ami clear holam na.SEO nia halka dhaona ace ace but practical kicu korte parcina.