আপনার ফেসবুক লাইভ এর মার্কেটিং স্ট্রেটেজি যেমন হওয়া উচিৎ

Level 34
সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা

আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই, আশা করছি ভাল আছেন। বরাবরের মত হাজির হলার নতুন একটি টিউন নিয়ে। এই টিউনে কথা হবে ফেসবুক লাইভের সঠিক স্ট্রেটেজি নিয়ে।

বিজনেস গ্রোথ এর পেছনে বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে বিশেষ করে ফেসবুক। ফেসবুকের বিভিন্ন ফিচারের মধ্যে লয়্যাল কাস্টমার তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে ফেসবুক লাইভ। আজকের এই টিউনে আমরা ফেসবুক লাইভের গুরুত্ব এবং সঠিক স্ট্রেটেজি নিয়ে আলোচনা করব।

কেন বিজনেসের ক্ষেত্রে ফেসবুক লাইভকে বিবেচনা করা উচিৎ

আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে এত এত সোশ্যাল মিডিয়া থাকতে কেন ফেসবুক লাইভই গুরুত্বপূর্ণ যেখানে অন্যান্য প্লাটফর্ম গুলোতেও লাইভ ফিচার রয়েছে। এই প্রশ্নের প্রথম উত্তর হবে ফেসবুক বিশ্বের সবচেয়ে বড় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এমনকি যারা আগে ফেসবুক ব্যবহার করতো না তাদেরও বাধ্য হয়ে ফেসবুক ব্যবহার করতে হয় কারণ তাদের বেশিরভাগ বন্ধু বান্ধব ফেসবুকে থাকে।

তাছাড়া আপনার অডিয়েন্স যদি ৩৫ বছর বয়সী বা তার বেশি হয় তাহলে ফেসবুক উপযুক্ত কারণ এই বয়স রেঞ্জে বেশি ইউজার ফেসবুকেই আছে।

বিজনেসের ক্ষেত্রে এই মুহূর্তে ফেসবুক লাইভ আগের চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর এবং প্রাসঙ্গিক। ইউজারের ডেটা কালেকশন ও মার্কেটিং স্পেসে প্রাইভেসি নিয়ে বাধা থাকলেও ফেসবুক লাইভ থেকে আপনি ফার্স্ট পার্টি ডেটা কালেক্ট করতে পারেন। এড ম্যানেজারে সেই ডেটা ব্যবহার করে টার্গেট কাস্টমারের কাছে পৌছাতে পারবেন। অন্য দিকে দ্রুত সময়ের মত কোয়ালিটি অডিয়েন্স গ্রু করার উপায় হচ্ছে ফেসবুক লাইভ। আর এই ধরনের অডিয়েন্স আপনার বিজনেস বিল্ড করতে সহযোগিতা করবে।

অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে কখন টার্গেট অডিয়েন্স অনলাইনে থাকবে এবং কখন লাইভে গেলে সবচেয়ে বেশি অডিয়েন্স দেখবে। এটা নিয়ে চিন্তা করার কোন কারণ নেই, ফেসবুক লাইভ শেষ হতেই এই লাইভ একটি ভিডিওতে পরিণত হবে এবং লাইভের পরেও অডিয়েন্সদের কাছে ভিডিও যাবে। কখনো লাইভের পরেই বেশি অডিয়েন্স ভিডিও দেখতে পারে।

আপনি যদি মনে করে থাকেন মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ভিডিও এর কার্যকারিতা কমে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতে থাকবে না, তাহলে আপনি ভুল। মার্কেটিং এ সেই প্রথম থেকে যেমন ভিডিও এর গুরুত্ব ছিল সেটা এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

ফেসবুক আমাদের বুঝে এজন্য তাদের প্ল্যাটফর্মে ভিডিও রেখেছে। ইউজারদের কথা চিন্তা করে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও ক্যাটাগরি যেমন, শর্ট ভিডিও, ভার্টিক্যাল ভিডিও, হরিজন্টাল ভিডিও ইত্যাদি।

ফেবসুকের ডেডিকেটেড ভিডিও সেকশন বিজনেস গ্রু এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কিছুক্ষণ ইউজার ভিডিও দেখলে পরের ভিডিও গুলো একই ক্যাটাগরির হয়ে থাকে। তাছাড়া ফেসবুক লাইভ সবার জন্যই এক্সেসযোগ্য। প্রয়োজন হয় না দামী সরঞ্জাম এর, ক্যামেরা বা মাইক্রোফোনের। বিল্ডইন পাবেন প্রফেশনাল স্টুডিও, মেকআপ এবং আরও অগমেন্ট রিয়েলিটির ব্যবস্থা। একটা ফোন এবং ফেসবুক একাউন্ট থাকলেই আপনি লাইভে চলে যেতে পারবেন।

তো এবার আসি মুল আলোচনায়, ফেসবুক লাইভ সবার জন্য এভেইলেবল হলেও কাস্টমার তৈরি করতে আপনাকে যেকোনো ভাবে লাইভ করলেই হবে না। রয়েছে কিছু স্ট্রেটেজি এবং টেকনিক। আমাদের ব্র‍্যান্ড পজিশনিং এ ফোকাস করতে হবে। আমাদের জানতে হবে লাইভ শেষ হলে আমাদের করনীয় কী হবে এবং কীভাবে কম খরচে এড ক্যাম্পেইন রান করা যায়।

চলুন স্ট্রেটেজি গুলো জেনে নেয়া যাক

১. ফেসবুক লাইভে আপনার ব্র‍্যান্ড পজিশন করুন

আপনার লাইভের উদ্দেশ্য হবে আপনার ব্র‍্যান্ডকে পজিশনিং করা। একটি সফল লাইভ ভিডিও আপনার ব্র‍্যান্ডকে অডিয়েন্সদের মধ্যে পরিচিত করে তুলতে পারে।

পজিশনিং বিষয়টা আসলে কী? পজিশনিং হল অডিয়েন্সদের কাছে তুলে ধরা আপনি নির্দিষ্ট ফিল্ডে এক্সপার্ট, আপনি কী করেন, কীভাবে অডিয়েন্সদের সাহায্য করবেন। আর একটি সফল লাইভে এই সকল পজিশনিং স্ট্যাটমেন্ট থাকবে। আপনার বিজনেস ছোট থাকলে সেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

তাছাড়া পজিশনিং এর মানে কেবল এটা না যে আপনি কতটা এক্সপার্ট। একই সাথে কীভাবে অডিয়েন্সদের সাথে কানেক্ট হচ্ছেন অন্যদের সাথে কাজ করছেন ইত্যাদি বিষয় এর মধ্যে থাকবে।

ব্র‍্যান্ড পজিশনিং ক্ষেত্রে আপনি যখন প্রোডাক্ট সেল করবেন তখন লাইভ নিয়ে হাজির হবেন এমনটা করা যাবে না। আপনাকে পরিচিত, ট্রাস্ট ফ্যাক্টর বিল্ড করার জন্য সাপ্তাহিক ব্যাসিসে লাইভে আসতে হবে। কখনো প্রোডাক্ট না থাকলেও লাইভে আসুন কারণ এটি আপনার পরিচিতি বাড়াবে, অডিয়েন্সদের মধ্যে কানেক্টিভিটি তৈরি হবে।

লাইভ ভিডিওতে ভিজ্যুয়াল ব্র‍্যান্ডিং করুন

সঠিক ভাবে লাইভ ভিডিও স্ট্রিম করার জন্য কী কী প্রয়োজন, এটা নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন থাকে। অনেকে চিন্তা করেন, ভিডিওতে মেকআপ করে আসতে হবে কিনা, বিজনেস লোগো দেখাতে হবে কিনা, পুরো ভিডিও জুড়ে কালার, ফন্ট দিয়ে ভিজ্যুয়াল ব্র‍্যান্ডিং করতে হবে কিনা এবং প্রফেশনাল স্টুডিও সেটআপ করতে হবে কিনা।

মনে রাখবেন লাইভে ভিজুয়াল ব্র‍্যান্ডিং খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনাকে সব সময় অথেনটিক দেখাতে হবে। আপনি যদি সচরাচর মেকআপ না করেন কিন্তু লাইভে ফুল মেকআপে আসেন তাহলে এখানে অথেনটিক বিষয়টি থাকবে না। একই সাথে আপনার হাই গ্রাফিক্স এর প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন নেই ব্যয়বহুল গ্রাফিক্স ডিজাইনার ভাড়া করার। আপনি ফ্রি গ্রাফিক্স টুল ব্যবহার করেই আপনার গ্রাফিক্স করতে পারেন। মনে রাখবেন, যাই করেন মেইনটেইন করুন যেন ফেসবুক লাইভে সব কিছু অথেনটিক দেখায়।

ভিজ্যুয়াল ব্র‍্যান্ডিং এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, আপনার লাইভ স্ট্রিমিং এর ধারাবাহিকতা বজায় রাখা। আপনি যখন যখন বলছেন তখন তখন লাইভে উপস্থিত হচ্ছেন কিনা, সঠিক সময়ে আপনার যন্ত্রাংশ কাজ করছে কিনা। নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যেই লাইভে আসুন, নতুন কোন সফটওয়ার বা যন্ত্রাংশ এক্সপেরিমেন্ট করতে শুধু লাইভে আসবেন না।

২. লাইভ ভিডিওতে অডিয়েন্সকে একটিভ রাখুন

লাইভ স্ট্রিমিং এ অডিয়েন্সকে ধরে রাখা এবং এনগেজড রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কঠিন ভাবে সব কিছু বর্ণনা না করে, সহজ করে সব কিছু তুলে ধরুন। প্রথমেই একটি প্রশ্ন দিয়ে শুরু করতে পারেন অথবা সহজ বাক্যের মাধ্যমে বুঝান আপনার লাইভের উদ্দেশ্য কী। শুরুতেই বুঝিয়ে দিন, কোন বিষয়ে কথা বলতে চান, অডিয়েন্সদের কী জানাতে বা শেখাতে চান? কীভাবে প্রোডাক্ট তদের সাহায্য করবে।

লাইভের শুরুতে “hey guys” অথবা “hey everyone.” এই ধরনের অভিবাদন এড়িয়ে যাওয়া ভাল কারণ এগুলো সময় নষ্ট করে৷ অডিয়েন্সরা স্ক্রুল করে নিচে চলে যাবার সুযোগ পায়। এমন ভাবে কথা বলুন যেন মনে না হয়, আপনি তদের সাথে কনভারসেশন করছেন। মনে হতে হবে আপনি জনগণের সাথে কথা বলছেন। প্রথম থেকে অডিয়েন্সকে ধরে রাখতে হবে।

লাইভের প্রথমেই একটি প্রশ্ন বা কী নিয়ে লাইভ করছেন সেটা বলার পর, দ্রুত আপনাকে পরিচয় করিয়ে দিন এবং কনভারসেশন শুরু করুন। এই পর্যায়ে আপনার স্টোরিলাইন প্রস্তুত করুন। মানুষ স্টোরি শুনতে পছন্দ করে। এমন ভাবে স্টোরি তৈরি করুন সেটা যেন অডিয়েন্সরা নিজেদের সাথে রিলেট করতে পারে।

আপনি অডিয়েন্সদের প্রশ্ন করার সুযোগ দিন। ধরুন আপনি কোন প্রোডাক্টের লাইভ করছেন না, কোন কিছু অডিয়েন্সকে শেখাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে স্টোরির মাধ্যমে নিজের স্ট্রেটেজি গুলো তুলে ধরুন। অডিয়েন্সরা আপনার স্ট্রেটেজি গুলো শেখার চেয়ে, গুরুত্ব দেবে আপনার অভিজ্ঞতায় কীভাবে সেগুলো কাজে লাগিয়েছেন। সেজন্য স্টোরি লাইন সুন্দর রাখুন।

কখনো কখনো আপনার স্পিচ থামান এবং অডিয়েন্সদের প্রশ্নের উত্তর দিন। তাদের নাম ধরে প্রশ্ন করুন অথবা তাদের প্রশ্নের উত্তর দিন। এক ভাই প্রশ্ন করেছেন বা এক বোন প্রশ্ন করেছেন বলার পরিবর্তে নাম ধরে ডাকুন। মানুষ এটি পছন্দ করে।

অডিয়েন্সদের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দ্রুত আপনার স্পিচে ফিরে আসুন। বেশি সময় তাদের সাথে দিতে যাবেন না যদি তা দিতে গিয়ে নিজের টপিক ভুলে যান।

৩. Call to Action দিয়ে লাইভ অপটিমাইজ করুন

আপনার লাইভ স্ট্রিমিং এর পেছনে অবশ্যই পরিষ্কার একটি উদ্দেশ্য রাখবেন। যেমন, বিস্তারিত জানতে নির্দিষ্ট কোন ওয়েবসাইটের কথা বলতে পারেন, অবশ্যই সেটা আপনার ওয়েবসাইট হবে। পরবর্তীতে কোন কিছু জানতে ইমেইল করতে বলতে পারেন। তবে এই বিষয় গুলো স্মার্ট ভাবে হ্যান্ডেল করতে হবে। প্রাসঙ্গিক সময়ে এগুলো বলতে হবে।

আমরা সবাই জানি ফেসবুক, Post এ কোন ধরনের লিংক পছন্দ করে না। আর এজন্য আপনি মৌখিক ভাবে Call to action লাইভে তুলে ধরতে পারেন। মৌখিক CTA হতে পারে, আমাদের এই ব্লগটি পড়তে পারেন, আমাদের ওয়েবসাইট চেক করতে পারেন, দোকান ভিজিট করতে পারেন, নিউজলেটারে সাইন-আপ করতে পারেন, অন্য প্ল্যাটফর্মে আমি আছি ইত্যাদি।

প্রতিটি ফেসবুক লাইভে আপনার একটি ট্রাফিক লক্ষ্য থাকবে, যেখানে অডিয়েন্সরা আপনার সম্পর্কে আরও জানতে চাইবে।

লাইভে একটি টপিক নিয়ে আলোচনা করুন প্রয়োজনে কয়েকটা বুলেট পয়েন্ট তুলে ধরুন। পুরো লাইভ এই একটি বিষয়ে সীমাবদ্ধ রাখুন।

সব সময় নিজেকে ক্যামেরার সামনে না রেখে কখনো কখনো নিজের স্ক্রিন শেয়ার করুন, স্লাইড শো করুন বিভিন্ন উদাহরণ ভিজ্যুয়ালি দেখানোর চেষ্টা করুন।

৪. ফেসবুক এডের মাধ্যমে বিশাল অডিয়েন্সের মধ্যে পৌঁছান

ফেসবুকে একটি ম্যাজিক্যাল ব্যাপার হল লাইভ ভিউয়ের ভিত্তিতে আপনি অডিয়েন্স বিল্ড করতে পারবেন। এর মানে হল স্বল্প পরিমাণ অর্থ খরচ করে আপনি লাইভকে বৃহৎ অডিয়েন্সের সামনে তুলে ধরতে পারেন। আপনি ব্যবহার করতে পারেন Engagement ads, এটি একই সাথে পেইড এবং অর্গানিক উভয় ভাবে এনগেজমেন্ট বাড়াতে পারে।

Engagement ad, এর শুরুতে কাস্টম অডিয়েন্স নিয়ে কাজ শুরু করুন। আগে থেকে ইমেইল লিস্ট বা অন্য কোন উপায়ে কাস্টমার থাকলে সেগুলো দিয়ে আপনি কাস্টম অডিয়েন্স তৈরি করবেন। ফেসবুকে এই মুহূর্তে আপনি আপটু ৫০০ কাস্টম অডিয়েন্স তৈরি করতে পারবেন। নির্দিষ্ট অডিয়েন্সদের উপর স্ট্রেটেজি বিল্ড করতে এটি পাওয়ারফুল একটি ফিচার।

আপনি কাস্টম অডিয়েন্স তৈরি করার পর ভিউয়ের উপর ভিত্তি করে এটাকে আরও বাড়াতে পারবেন। নির্দিষ্ট ফিচারের মাধ্যমে আপনি কাস্টম অডিয়েন্স এর Lookalike অডিয়েন্সও ক্রিয়েট করতে পারবেন। আর এভাবে পেইড এডের মাধ্যমে ভিডিও যেমন বিশাল অডিয়েন্সের মধ্যে নিয়ে যাওয়া যাবে তেমনি ডেটা কালেক্ট করে পরবর্তী প্রোডাক্ট লঞ্চের সময় সেই ডেটা পেইড এডে ব্যবহার করা যাবে।

শেষ কথা

বিজনেসে গ্রু করতে হলে এবং নিজের প্রোডাক্ট বিক্রি করতে হলে যেকোনো ভাবে লাইভ করলেই হবে না, উপযুক্ত সময় বেছে নিতে হবে এবং সঠিক স্ট্রেটেজি গ্রহণ করতে হবে। আশা করছি টিউনে উল্লেখিত স্ট্রেটেজি গুলো আপনাকে লাইভের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি অডিয়েন্স তৈরিতে সাহায্য করবে।

তাহলে আর দেরি কেন? লাইভে যান স্ট্রেটেজি গুলো ফলো করুন এবং নিজের অডিয়েন্স বৃদ্ধি করুন। কেমন হল লাইভ নিয়ে এই টিউনটি জানাতে অবশ্যই টিউমেন্ট করুন।

আজকে এ পর্যন্তই শীঘ্রই দেখা হবে নতুন কোন টিউনের সাথে ততদিন ভাল থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।

Level 34

আমি সোহানুর রহমান। সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 568 টি টিউন ও 200 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 112 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

কখনো কখনো প্রজাপতির ডানা ঝাপটানোর মত ঘটনা পুরো পৃথিবী বদলে দিতে পারে।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস