
আসসালামু আলাইকুম...কেমন আছেন সবাই??? আশা করি অনেক অনেক ভাল আছেন। নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার প্রথম টিউন। বেশ কিছুদিন হল টেকটিউনস এর প্রেমে পড়েছি। টিউন করার মারাত্মক ইচ্ছা থাকলেও নিজের জ্ঞানের দিকে তাকিয়ে বার বার সেই ইচ্ছার মাথায় ঘোল ঢেলেছি। সব জায়গায় নিজেকে জ্ঞানের দিক থেকে পিপিলিকা সমতুল্য মনে করি। কিন্তু এখানে এসে মনে হল আমি যেন অ্যামিবাও না। তাই আমার অতি নগণ্য জ্ঞানকে আপনাদের সামনে আনার সাহস পাইনি।
আবার টিউন না করেও ভাল লাগছিল না। কোথায় যেন শুনেছিলাম যে মানুষ যা করতে চায়, মানুষের মন তার পক্ষে লজিক তৈরি করে। আমার ক্ষেত্রেও তাই হল। মনে হল যত নগণ্যই হোক না কেন, তা যদি একজনেরও কাজে আসে তবেই আমার সার্থকতা। এটা ভেবেই আমার এই দুঃসাহসিক পদক্ষেপ...আমি খুবই এক্সাইটেড, তাই একটু বেশি বকবক করব। বলার অপেক্ষা রাখে না; ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন...
ইন্টারনেট ব্যবহার করে অথচ আই ডি এম ব্যবহার করেনা এমন মানুষ হয়ত খুব কমই পাওয়া যাবে। ইন্টেরনেট থেকে বড় ছোট সব ধরনের ফাইল ডাউনলোড করতে আই ডি এম ব্যবহার করা হয়। তবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারনে কিছু ফাইল ডাউনলোড ফেইল/ক্যানসেল হয়েই যায়। তবে এরপরও কিন্তু এসব ফাইল আপনার কম্পিউটারে থেকেই যায়। আবার মনে করুন আপনি একটি বড় ফাইল ডাউনলোড করছেন, অর্ধেক ডাউনলোড করে Pause দিয়ে রেখে দিলেন। আবার পরে বাকি অংশ ডাউনলোড করলেন। তাহলে মাঝখানের সময়টুকু কোথায় ছিল ঐ ফাইল টা? কেমন হয় যদি ডাউনলোড করার আগেই দেখে নেয়া যায় ঐ ফাইল টা?
আই ডি এম এর অসম্পূর্ণ ফাইল খুজে পেতে প্রথমে আপনার হার্ডডিস্ক এর যে ড্রাইভে উইন্ডোজ দেয়া, সেই ড্রাইভে প্রবেশ করুন(সাধারনত এটা C: হয়ে থাকে)। এবার দেখুন Users নামে একটা ফোল্ডার আছে। এই ফোল্ডারএ আপনার কম্পিউটার এর সকল User Account এর লিস্ট দেখতে পাবেন। আপনি যে User Account থেকে I.D.M ব্যবহার করেন সেই ফোল্ডার টি ওপেন করুন (না বুঝলে সব গুলা ফোল্ডার খুজে দেখুন)। এই ফোল্ডার এর ভিতরে AppData নামের ফোল্ডার টি ওপেন করুন। ফোল্ডার টি সাধারন অবস্থায় Hidden থাকে।
তাই খেয়াল রাখুন যেন আপনার কম্পিউটার এর হিডেন ফোল্ডার শো করার অপশন টি চালু থাকে। (চালু করতে Control Panel থেকে Folder Option টি ওপেন করুন এবং View ট্যাব থেকে Show hidden files, folders & drives অপশন টি মার্ক করে Apply করুন)। এবার আপনি Roming নামের ফোল্ডারটি ওপেন করুন। এখানে আপনি আপনার কম্পিউটার এ থাকা বিভিন্ন সফটওয়্যার এর নামে ফোল্ডার দেখতে পাবেন। এর মধ্যে থেকে IDM নামের ফোল্ডারটি খুজে বের করুন এবং ওপেন করুন। এবার DwnlData ফোল্ডার এ ঢুকুন।
আবারো ইউজার এর নামে ফোল্ডার পেতে পারেন; তাতে প্রবেশ করুন। এবার আপনি দেখতে পাবেন সারা জীবন আই ডি এম দিয়ে যত ফাইল ডাউনলোড করেছেন সেগুলোর নামে ফোল্ডার। এমনকি যেসব ডাউনলোড আপনি রিমুভ করে দিয়েছেন সেগুলোরও(অবশ্য সেগুলোর ডাটা পাবেন না)! এবার এমন একটা ডাউনলোড যেটা ফেইল হয়ে গেছে বা আপনি Pause দিয়ে রেখেছেন; সেটার নামের ফোল্ডার খুজে বের করুন এবং প্রবেশ করুন। এবার দেখুন আপনার অসম্পূর্ণ ফাইল গুলো সেখানে আছে। আপনারা জানেন যে Resumeable ফাইল গুলো IDM কয়েকটি ভাগে ভাগ করে ডাউনলোড করে। তাই ওখানে একাধিক ফাইল পেতে পারেন।
তবে সাবধান! ঐ ফোল্ডার এর কোন ফাইল পরিবর্তন করবেন না। যেটা দেখা দরকার সেটা অন্য কোথাও কপি করে নিন আর ওকে ওর মত থাকতে দিন, সময় হলেই ও নিজেকে নিজের মত গুছিয়ে নেবে। একাধিক ফাইল এর ক্ষেত্রে IDM ফাইল এর নামের শেষে 1,2,3 যোগ করে। আপনি দেখার প্রয়জনে সেগুলো রিনেম করে মুছে ফেলবেন (কপি করার পর)।
হয়ত অনেকেই অনেক আগে থেকে জানতেন এটা। আমার এটা নিয়ে খুব কৌতূহল হত এবং একদিন খুজতে খুজতে পেয়ে গেলাম। এটা পেয়ে আমার খুব ভাল লেগেছিল, তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। যারা মুভি ডাউনলোড করেন তারা পুরো মুভি ডাউনলোড করার আগেই দেখে নিতে পারেন মুভির প্রিন্ট কেমন... গান ডাউনলোড করার আগেই শুনে নিতে পারেন একটু অংশ... ফেইল হয়ে যাওয়া ডাউনলোড এর পিছনে খরচ হওয়া মেগাবাইটও আর অপচয় হবেনা... কারো না কারো কাজে আসবে আশা করি...
বাংলাদেশে ডাউনলোড স্পীড এর যে অবস্থা, তাতে বড়ো কোন ফাইল ডাউনলোড করার নাম শুনলেই মাথায় চুলকানি শুরু হয়ে যায়। তাই স্পীড যদি একটু বাড়িয়ে নেয়া যায়, তাহলে সেটা সবার জন্যই ভাল হয় বলে আমার মনে হয়। তবে ডাউনলোড স্পীড বাড়ানো একটা অত্যন্ত বিতর্কিত বিষয়। কেননা অপারেটর যদি স্পীড না দেয়, তাহলে আপনি জত্তই টানাটানি করেন; কোনই লাভ নাই! তবে এটাও ঠিক যে অপারেটরের দেয়া স্পীড এর সর্বউত্তম ব্যবহার করতে আমরা অনেকেই পারিনা। যাইহোক, এখন আপনাদের একটি সফটওয়্যার দেব যেটার নাম IDM Optimizer. এটা আপনার IDM এ কিছুটা পরিবর্তন আনবে। IDM এ কোন কিছু ডাউনলোড করার সময় Show Details দিলে আমরা সাধারনত দেখতে পাই যে ৮ কানেকশন ব্যবহার হচ্ছে এবং বাকি ৮ টি অব্যাবহারীত রয়েছে। এই সফটওয়্যার এর সাহায্যে আপনি সবগুলো কানেকশন ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও IDM এর রেজিস্ট্রি ফাইল এ কিছু পরিবর্তন করে এটি আপনার ডাউনলোড স্পীড বাড়াবে। তবে আপনার যদি মনে হয় এটি আপনার কাজে আসছে না, তাহলেও সমস্যা নেই। যেকোনো মুহূর্তে আপনি আগের অবস্থায় ফিরে যেতে পারবেন।
সফটওয়্যার টির ব্যবহার প্রনালি খুবই সহজ। ওপেন করলেই আপনি দুটি অপশন পাবেন। Maximize Now & Restore Default. ব্যাকগ্রাউন্ড এ আই ডি এম চলা অবস্থায় সফটওয়্যার টি ওপেন করে Maximize Now বাটন টি চাপুন। কিছুক্ষন এর মধ্যেই কাজ হয়ে যাবে এবং আপনাকে আই ডি এম রিস্টার্ট করতে বলবে। তখন আই ডি এম রিস্টার্ট করুন। ব্যাস, কাজ শেষ। আবার বাদ দিতে চাইলেও শুধু Restore Default চাপুন এবং আই ডি এম রিস্টার্ট করুন...
এটি আমার গ্রামিন কচ্ছপ ইন্টারনেট এর স্পীড খুব একটা বাড়াতে না পারলেও স্টাবিলিটি বেশ বাড়িয়ে দিয়েছে। তবে আমি শুনেছি এটি ব্রডবান্ড বা অন্যান্য কানেকশনেও ভাল কাজ দেয়। সফটওয়্যার টির সাইজ খুব ছোট। তাই চেস্টা করতে ভুলবেন না।
এটাও হয়ত আগে থেকেই জানতেন তাই না?
এবার যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন না তাদের জন্য কিছু দিতে চাই। উইন্ডোজ তো অনেক দিন ব্যবহার করছেন। পিসিকে পারসনালাইজ করার জন্য মানুষ কত কিছুই না করে!! কিন্তু একটা জিনিস যা পিসি নেয়ার পর থেকেই একই দেখে আসছেন; হ্যাঁ মাউস পয়েন্টার এর কথা বলছি... এবার নতুন বছরে পাল্টে নতুন পয়েন্টার নিয়ে নিন। অনেকে পিসি স্লো হওয়ার ভয়ে পয়েন্টার বদলায় না। কিন্তু আমি আপনাদের যে সফটওয়্যার টি দিব, সেটিতে পিসি স্লো হওয়ার কোন আশঙ্কা নেই বলে অন্তত আমার মনে হয়। এটিতে রয়েছে বিভিন্ন স্টাইলের বেশ কয়েকটি পয়েন্টার। আর এর সাথের বিভিন্ন এনিমেটেড ইফেক্ট (সম্পূর্ণ Customizable) যা যে কার নজর কাড়তে সক্ষম বলে আমার মনে হয়। এছাড়াও রয়েছে ইচ্ছামত পয়েন্টার বড় ছোট করার সুবিধা। তাছাড়া আপনি চাইলে আরও বাড়তি পয়েন্টার ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। মোট কথা আপনার পিসিতে সফটওয়্যার টি নিয়ে আসবে এক নতুন আমেজ।
প্রথমে সফটওয়্যার ও Patch File টি ডাউনলোড করে নিন। এবার আর সব সাধারন সফটওয়্যার এর মত সফটওয়্যার টি ইন্সটল করুন। ইন্সটল শেষে এটি রেজিস্টার করতে বলবে। এবার সফটওয়্যার টি পুরপুরি বন্ধ করুন। এবার Patch File টি C>Program Files>Stardock>Cursor FX অথবা আপনি যেখানে সফটওয়্যার টি ইন্সটল করেছেন সেখানে পেস্ট করুন। এবার ফাইলটা রান করুন। নিচের বার থেকে Patch এ ক্লিক করুন। কাজ শেষ। এবার উপভোগ করুন Cursor FX ফুল ভার্সন।
অনেক হল পিসি; এবার আমার মত যাদের নিজস্ব কম্পিউটার নেই, তাদের জন্য কিছু দিতে চাই। কেননা আমি চাই আমার প্রথম টিউন টি পড়ে যেন কেউই ফেরত না যায়; সবাই যেন কিছু না কিছু পায়। এবারের টিপস টি নোকিয়া মোবাইল ব্যবহারকারি দের জন্য।
আপনারা আপনাদের ফোনবুকের সব মোবাইল নাম্বার এখন থেকে মেমোরি কার্ড বা অন্য যেকোনো জায়গায় সংরক্ষন করতে পারবেন এবং অন্যদের সাথে শেয়ার করতে পারবেন। এজন্য আপনার মোবাইল এ Backup সুবিধাটি থাকতে হবে। সাধারনত নকিয়ার সব মাল্টিমিডিয়া ফোনেই এটি থাকে। সেটিং এ খুজলেই পাবেন। আর লাগবে BlueFTP নামের একটি অ্যাপ্লিকেশান। জাভা মোবাইলের জন্য এটি দারুন একটি অ্যাপ। না থাকলে ডাউনলোড করে নিন। তারপর কাজ শুরু করুন>>>
প্রথমে সিম মেমোরিতে কোন নাম্বার থাকলে তা ফোন মেমোরিতে মুভ করে নিন। এবার Settings>Sync & backup>Create backup অপশন এ যান এবং লিস্ট থেকে Contacts সিলেক্ট করুন এবং Done চাপুন। এবার দেখুন আপনার মেমোরি কার্ড এ Backup files নামের একটি ফোল্ডার এসেছে। এবার BlueFTP দিয়ে ওই ফোল্ডার এ ঢুকুন। দেখবেন Backup000.NBF নামে একটি ফাইল আছে। এবার মেনু থেকে Rename item সিলেক্ট করুন এবং ফাইল এর নামের শেষের NBF এর জায়গায় zip করে দিন। এবার ওই zip ফাইলটিতে ঢুকুন। যে ফোল্ডার টি পাবেন, তাতে প্রবেশ করুন। এবার backup>WIP>32 ফোল্ডার এ ঢুকুন। দেখবেন contacts নামের একটি ফোল্ডার আছে। এবার ১ চাপুন। তারপর আপনি যেখানে আপনার নাম্বার রাখবেন সেখানে গিয়ে ৩ চাপুন। ব্যাস, কাজ শেষ। এবার দেখবেন ওই ফোল্ডার এর ভেতর .vcf ফরম্যাট এর অনেক ফাইল। স্বাভাবিক ভাবে ফাইলগুলো Unsupported দেখাবে, তবে ভয় নেই। এগুলোই আপনার নাম্বারগুলো। এগুলো যেকোনো জায়গায় সংরক্ষন করুন। কারও সাথে শেয়ার করতে চাইলে তার মোবাইল এ ব্লুটুথ দিয়ে সেন্ড করুন। সে ওটি ফোন নাম্বার (বিজনেস কার্ড) হিসাবেই রিসিভ করবে এবং সরাসরি ফোনবুকে সেভ করতে পারবে। আপনার মোবাইল এর নাম্বার ডিলিট হয়ে গেলে আপনি আবার নিজের মোবাইলেও ব্লুটুথ দিয়ে নিয়ে নিতে পারবেন। আর যদি মোবাইল দিয়েই দেখতে চান কোনটা কার নাম্বার, তাহলে ওই ফাইল গুলো BlueFTP দিয়ে ওপেন করুন এবং মেনু থেকে open as text সিলেক্ট করুন। যে লেখা গুলো আসবে তার ভেতর খুজলেই নাম, ফোন নাম্বার, মেইল অ্যাড্রেস সব পেয়ে যাবেন। একটু জটিল হলেও কারো কাজে লাগবে আশা করি। কম্পিউটার দিয়ে এরচেয়ে সহজে করা গেলেও শুধু মোবাইল দিয়ে করার জন্য এটাই আমার জানা একমাত্র পদ্ধতি(আমার উদ্ভাবিতও বটে!!!)
সিম্বিয়ান মোবাইল গুলোতেও হব। তবে গারান্টি দিতে পারছি না...
কি, এটাও আপনার কাজে লাগলো না তাইনা???
এবার একটি টিপস শেয়ার করব সকল মোবাইল ব্যবহারকারী দের জন্য। অনেকেরই জানা থাকার কথা; যারা জানতেন না তাদের কাজে লাগবে...
এই পদ্ধতির নাম Call Barring Service. এটা কোন হ্যাক বা চোরাই পদ্ধতি না। অপারেটর থেকেই এই সেবা দেয়া হয়। মোটামুটি সব হান্ডসেটেই এই অপশন থাকে। Security setting বা Call setting খুজলে পাবেন। Barring setting এ ঢুকলে আপনি দেখতে পারবেন Incoming Call, Outgoing Call সহ আরও কয়েকটি অপশন আছে। যে কল বন্ধ করতে চান সেটি সিলেক্ট করুন এবং Activate চাপুন। পাসওয়ার্ড চাইবে। ০০০০ চাপুন। আবার যখন ক্যানসেল করতে চান তখন একই ভাবে ক্যানসেল চাপুন এবং একই পাসওয়ার্ড দিন। এভাবে কন্ট্রোল করুন আপনার ফোন কল। 🙂
এটিতো আপনি অন্নেক আগে থেকেই জানতেন তাই না??? এতক্ষন যা যা দিলাম তার কোন কিছুই কাজে আসলো না তাই না? আসলে আমারই দুর্ভাগ্য। পিপিলিকা তো...
মন খারাপ করবেন না। দোয়া কোরবেন যাতে আগামিতে আপনার জন্য কিছু আনতে পারি। আর মন যদি বেশি খারাপ হয়েই যায় তাহলে এই মুভিটি ডাউনলোড করে দেখে ফেলুন।
আমি নিজে এখনও মুভিটি দেখিনি। তবে কয়েকদিন ধরে অনেক নামডাক শুনছি। ডিরেক্ট লিঙ্ক সাথে রিজুম সাপোর্ট। তাই কোন ঝামেলা নেই। সাইজ ৪৯৫ এম বি। রেজুলেশন খুব বেশি খারাপ হওয়ার কথা না।
কি, মুভিটিও আগে থেকেই আছে? নাকি এত বড় ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন না?
তাহলে কি আর করার,
কয়েকটি লাইন বাদে পুরো গানটি আমাকে অনুপ্রেরনা যোগায়।
গান শুনতেও ভাল লাগে না? তাহলে নিশ্চয় আপনি বইয়ের পোকা???
আপনার জন্য আমি মিডিয়াফায়ারে আপলোড করে রেখেছি। পড়ে ফেলুন এক্ষুনি...
বইটিও আগেই পড়া হয়ে গেছে? তাহলে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আজকের মত হাল আমাকে ছাড়তেই হচ্ছে...
কিছু পেলেন নাকি পেলেন না, ভাল লাগলো নাকি লাগলো না, কোন সমস্যা হল নাকি হলনা সেগুলো অবশ্যই টিউমেন্ট করে জানাবেন প্লিজ। আপনার টিউমেন্ট দেখার জন্য আমি হাঁ করে স্ক্রীন এর দিকে তাকিয়ে আছি।
ও...আর হ্যাঁ, জ্ঞানের জাহাজে চড়ার ইচ্ছা না থাকলেও ছোটো ডিঙি নৌকায় চড়ার আমার খুব শখ। আর সেই শখ পুরন করতে পারেন একমাত্র আপনারাই। তেমন কিছু করতে বলছি না। শুধু একটু দেখে শুনে হাঁটাচলা করবেন। পিপিলিকা কে পায়ে পিষে মারবেন না।
ভাল থাকুন, প্রিয়জনের সাথে আনন্দে কাটুক আপনার এই বছরটি। এই শুভ কামনায়...
আল্লাহ হাফেয।
আমি পিপিলিকা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 2 টি টিউন ও 57 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
আমার জীবন টা ক্যামন যেন...ফাকা ফাকা। না আছে মন খারাপ করা কোন মানুষের মুখে হাসি ফোটানর মত শৈশব স্মৃতি, না আছে অন্যের মনে রেখাপাত করার মত কোন কৈশর অভিজ্ঞতা। আনন্দ গুলো ভাষাহীন, দুঃখ গুলো ভোতা ভোতা... নিজেকে বুঝতে পারিনি কখনও। বুঝিনি আমি কি চাই, কি করি, আমি কি... আপাতত একমাত্র...
Jotil… welcome as a tuner….