আমরা সবাই এখন Artificial Intelligence (AI)-এর দারুণ ভক্ত, বিশেষ করে ChatGPT-এর মতো Tool গুলো আমাদের জীবনকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। মনে হয়, একটা ক্লিকেই যেন সব সমস্যার জাদু-সমাধান! কিন্তু এই যে "ফ্রি" AI ব্যবহারের হাতছানি, এর আড়ালে লুকিয়ে থাকা গভীর খেসারত সম্পর্কে কি আমরা আদৌ ওয়াকিবহাল? আসুন, আজ সেই লুকানো দামের জটিল হিসাবটা একটু মিলিয়ে দেখি, যাতে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে কোনো আফসোসের মধ্যে না পড়তে হয়।
বর্তমান যুগে আমরা যখন কোনো জটিল Recipe জানতে চাই, কঠিন Excel Formula বুঝতে চেষ্টা করি, কিংবা কোনো প্রয়োজনীয় Product Recommendation-এর সন্ধান করি, তখন ChatGPT যেন এক লহমায় সব সমস্যার সমাধান করে দেয়। কোনো স্ক্রলিংয়ের যন্ত্রণা নেই, বিরক্তিকর Ads-এর জ্বালা নেই – একেবারে ঝকঝকে Instant উত্তর। কিন্তু এই Digital জাদুর পেছনে যে একটা ভয়ঙ্কর দাম লুকিয়ে আছে, সেই সম্পর্কে আমরা ক'জন জানি? সত্যি বলতে, এই সুবিধাগুলো পেতে আমাদের Content Consumption-এর ধরন এবং Internet ব্যবহারের অভ্যাসেও পরিবর্তন এসেছে।
আচ্ছা, যদি বলি, প্রতিবার আপনি ChatGPT-কে কোনো প্রশ্ন করার ফলে, একটা Website একটু একটু করে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে? হয়তো ভাবছেন, এ আবার কেমন অবিশ্বাস্য কথা! কিন্তু এটাই নির্মম সত্যি। এই Website গুলোর ওপর Content Creator, Journalist, Website Designer এবং আরও অনেকের Livelihood জড়িত থাকে।
AI-এর এই আকাশছোঁয়া সুবিধা আমাদের কাছে আপাতদৃষ্টিতে "ফ্রি" মনে হলেও, আদতে কিন্তু এটা ফ্রি নয়। এই অত্যাধুনিক Model গুলো তৈরি হয়েছে লক্ষ লক্ষ Writer, Artist, Journalist এবং Content Creator-দের দিনের পর দিনের অক্লান্ত পরিশ্রমের ওপর ভিত্তি করে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, তাঁদের মধ্যে বেশিরভাগ জনকেই এই মূল্যবান Content ব্যবহারের আগে কোনো প্রকার সম্মানী দেওয়া হয়নি, বা কাজের জন্য Payment করা হয়নি। ফলস্বরূপ, তাঁরা তাঁদের Livelihood হারাচ্ছেন। বিষয়টা যেন অনেকটা "গাছে কাঁঠাল, আর তেল দেওয়ার নাম নেই" – এমন একটা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
এটা শুধু একটা Copyright Issue-এর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটা হলো Internet-এর আত্মার ধীরে ধীরে রক্তক্ষরণ। অনেকটা হাজারটা কাটের মাধ্যমে একটি মৃত্যুকে ডেকে আনার মতো। আর এই অন্যায় এবং অবিচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে, Ziff Davis নামক এক বিশাল Digital Publisher (যারা IGN, PCMag, এবং Mashable-এর মতো জনপ্রিয় Website-এর মালিক) এই বিষয়টাকে থামানোর জন্য একটি সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছে। Ziff Davis-এর এই পদক্ষেপ আমাদের Internet Ecosystem এবং Content Creation-এর Future নিয়ে নতুন করে ভাবতে শেখায়।
কিছুদিন আগে, Digital Publishing জগতের প্রভাবশালী Company Ziff Davis (যাদের Portfolio-তে রয়েছে IGN, PCMag, এবং Mashable-এর মতো জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম) OpenAI-এর বিরুদ্ধে একটি যুগান্তকারী Lawsuit দায়ের করেছে। তাদের প্রধান অভিযোগ হলো, AI Companyটি ChatGPT-কে প্রশিক্ষিত করার জন্য তাদের তৈরি করা মূল্যবান Content কোনো Permission ছাড়াই, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে Copy করেছে। শোনা যাচ্ছে, এই মুহূর্তে Companyটি OpenAI-এর কাছে কয়েক মিলিয়ন Dollars ক্ষতিপূরণ চেয়েছে। এই Lawsuit-এর Outcome শুধু এই দুটি Company-র জন্য নয়, বরং সমগ্র Internet এবং Digital Content Industry-র জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আরও আশ্চর্যজনক বিষয় হলো, OpenAI এই বিষয়ে কোনো রকম আলোচনার টেবিলে বসতে পর্যন্ত রাজি নয়! তাদের এই Attitude Future-এর AI Development এবং Content ব্যবহারের ওপর একটা বড় Question Mark তৈরি করে।
আপনাদের মনে হয়তো একটা Question আসছে, OpenAI কেন Ziff Davis-এর সাথে কোনো Agreement করতে যাবে? সত্যি বলতে, অন্যান্য অনেক Publisher-রাই তো OpenAI-এর সাথে Agreement করেছে! যেমন, OpenAI-এর The Associated Press, The Atlantic, The Financial Times, Vox Media-এর মতো প্রথম সারির Publishers-দের সাথে বৈধ চুক্তি রয়েছে, যেখানে তারা Premium Content ব্যবহারের জন্য নিয়মিত টাকা দেয়। কিন্তু রহস্যজনকভাবে, Ziff Davis – যে Companyটি ৪৫টির বেশি Media Brand-এর গর্বিত মালিক, যেখানে ৩, ৮০০ জন Employee দিনরাত কাজ করে, এবং যারা প্রতি বছর ২ Million-এর বেশি Article Publish করে – তাদের যেন আলোচনার টেবিলেই ডাকা হয়নি!
একটা Partnership করার বদলে, Ziff Davis-এর Content বছরের পর বছর ধরে Scrape করা হয়েছে, কোনো প্রকার Rules এবং Regulations-এর তোয়াক্কা না করে।
Ziff Davis Company-টির দাবি, তাদের Website-এর Portfolio, যেখানে IGN, PCMag, Mashable, CNET, GameFAQs, Lifehacker-এর মতো Website রয়েছে, সেখানে প্রতি মাসে গড়ে ২৯২ Million User Visit করে। User Engagement এবং Reach-এর বিচারে এটা Content-এর এক বিশাল ভাণ্ডার। এতকিছুর পরেও, OpenAI নাকি তাদের তৈরি করা robots.txt Directives (যে Code ব্যবহার করে Websiteগুলো Google-এর মতো Bot-দের Site Crawl করতে নিষেধ করে) সম্পূর্ণভাবে Ignore করেছে, এমনকি Copyright Metadata পর্যন্ত সরিয়ে দিয়েছে! বিশেষজ্ঞদের মতে, এটা সরাসরি Digital Millennium Copyright Act (DMCA)-এর গুরুতর Violation।
বিষয়টা আরও জটিল হয়ে ওঠে যখন Ziff Davis প্রমাণ করে যে তারা OpenAI WebText Dataset-এ তাদের Content-এর কয়েকশো Full-Text Reproduction খুঁজে পেয়েছে। এই WebText Dataset অনেকটা Training Manual-এর মতো, যা ChatGPT-এর Early Version গুলোকে প্রশিক্ষিত করতে কাজে লেগেছে।
এই Lawsuit-এ Ziff Davis শুধু আর্থিক Compensation চায়নি, বরং OpenAI যেন তাদের Database থেকে Ziff Davis-এর মালিকানাধীন সমস্ত Content Delete করে দেয়, সেই আবেদনও জানিয়েছে। তাদের মতে, OpenAI -এর এই কাজ Innovation-এর নামে Content Creator-দের Rights-কে পদদলিত করার একটা প্রচেষ্টা।
এই Case-টি অন্যান্য Caseগুলোর থেকে শুধু Scale-এর দিক থেকেই আলাদা নয়, বরং এর Tone-ও বেশ ভিন্ন। এটা শুধুমাত্র Money সংক্রান্ত কোনো বিষয় নয়। Company-টি এই Issue-টিকে Existential বলছে। তাদের মতে, OpenAI "খুব দ্রুত উন্নতি করতে ও পুরনো নিয়ম ভাঙতে চায়, " এবং তারা একপ্রকার Gambling করছে যে Court এই বিষয়ে মাথা ঘামানোর আগেই যেন Publishers-দের যা ক্ষতি হওয়ার, তা সম্পূর্ণ হয়ে যায়।
আপনাদের মধ্যে অনেকেরই হয়তো মনে হতে পারে, এটা কেবল Money নিয়ে একটা Fight, এবং হয়তো আপনারা ভুলও ভাবছেন না। কিন্তু সত্যি বলতে, Ziff Davis-এর মতো Companyগুলো কখনোই মেনে নিতে পারবে না যে তাদের তৈরি করা Content OpenAI ব্যবহার করছে এবং কোনো প্রকার Compensation ছাড়াই Repackage করছে। দিনের শেষে, Business তো Business-ই। তবে এই বিষয়টা শুধু Business-এর গণ্ডিতে আবদ্ধ নয়, বরং আপনি ভবিষ্যতে কেমন Internet-এ বাঁচবেন, সেই প্রশ্নও এর সঙ্গে জড়িত। একজন User হিসেবে, আপনার Information Access করার Rights এবং Content Creator-দের Motivation-এর ওপর এই Lawsuit-এর একটা Direct Impact আছে।
আসুন, এই কঠিন Reality-টা একটু ঠান্ডা মাথায় বিশ্লেষণ করি:
সবথেকে বড় Irony-র বিষয় হলো, AI নিজেই কিন্তু সেই ধরনের Content-এর ওপর Depend করে Function করে। ChatGPT আজ আপনার জটিল প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম, কারণ সে Human Journalist, Blogger, Researcher, Reviewer, Artist এবং Photographer-দের তৈরি করা Content-এর ওপর Trained হয়েছে। তাই আমরা যদি এই Source-গুলোকে Visit করার প্রয়োজনীয়তা কমিয়ে দিই, তাহলে AI আসলে নিজেকেই Undermine করছে।
বিষয়টা আরও সহজে বোঝানোর জন্য একটা উদাহরণ দেওয়া যাক: ধরুন, AI হলো একটা Supermarket, আর Website গুলো হলো একজন Farmer। Supermarket-এর Shelves এখন দামি Content-এ ভর্তি, কারণ Farmer-রা গত কয়েক দশক ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে ফসল ফলিয়েছে। কিন্তু Supermarket নিজে তো কোনো Product তৈরি করেনি। আর এখন, একটা একটা করে Farm চিরতরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
তাহলে, এই Situation-এ এরপর কী হতে পারে?
এটাই হলো "Free" AI ব্যবহারের আসল এবং লুকানো Cost। আমরা একটা Diverse, Creator-Driven Internet-কে ত্যাগ করে Bland, Corporate Summaries-এর ওপর বেশি Depend করছি, শুধুমাত্র Speed, Efficiency এবং Convenience-এর জন্য। আর একবার যদি এই Ecosystem Collapses করে যায়, তাহলে আমরা আর কোনো দিনও আগের অবস্থায় ফিরে আসতে পারবো না।
যা ঘটছে, তা কোনোভাবেই অনিবার্য নয়; বরং এটা আমাদের Choice। আমরা আগেই উল্লেখ করেছি, OpenAI কিছু Select Few Publishers-এর সঙ্গে Licensing Deal করছে, আর বাকিদের Content Scrape করছে। The Associated Press, Financial Times, এবং Vox Media-এর মতো Company গুলো Paid Agreement পেলেও, Ziff Davis-এর সাথে OpenAI-এর কী Deal হয়েছে? সত্যি বলতে, তাদের পুরোপুরিভাবে Ignore করা হয়েছে। তারা যেন Content-এর বাজারে ব্রাত্য!
এই Silence অনেক কিছুই প্রমাণ করে দেয়। এটা পরিষ্কারভাবে দেখিয়ে দেয় যে Access এবং Compensation কতটা Arbitrarily Grant করা হয়। শুধু Powerful Media Company গুলোর-ই Negotiation করার ক্ষমতা রয়েছে, আর বাকিদের জন্য যেন সবকিছু Free-তে Harvesting করার Permission দেওয়া আছে। ছোট Website এবং Individual Creators-দের Rights যেন এখানে উপেক্ষিত।
বিষয়টা হলো, এই New World-এর জন্য আমাদের কাছে কোনো Modern Rule নেই। Fair Use Law তৈরি করা হয়েছিল মূলত Researcher এবং Library-এর জন্য, Trillion-Dollar System-এর জন্য নয়, যারা Second-এ হাজার হাজার Website Scrape করছে। Copyright আইনের দুর্বলতা যেন AI Company-গুলোকে Content ব্যবহারের একটা Unfair Advantage করে দিয়েছে।
Photographer Tim Flach, যাঁর Work AI Image Model Train করার জন্য Scrape করা হয়েছিল, তাঁর Experience বর্ণনা করতে গিয়ে বলেছেন, "বিষয়টা অনেকটা একটা Parasite-এর মতো, যে কোনো Invitation ছাড়াই Host থেকে Light Sucks করে নিচ্ছে। " এটা Poetical কোনো Sentence নয়—বরং এটাই Reality। তাঁর তোলা Photo, যেগুলো Remote এবং Dangerous Conditions-এ তোলা হয়েছে, আজ Machine-Generated Output দিয়ে Imitate করা হচ্ছে, যা তৈরি করতে কয়েক Second সময় লেগেছে। No Consent. No Credit. And no Compensation. এটা যেন Digital যুগে Content-এর Ownership এবং Value নিয়ে নতুন করে ভাবার একটা Alert।
Google Argument দিয়েছে যে "Balanced Copyright" Innovation-এর জন্য খুবই Necessary। কিন্তু, সেই Balance কোনোভাবেই Fair নয়। Spotify Artist-দের Pay করে। Getty Images Photography License দেয়। YouTube Ad Revenue দেয়। এই Companyগুলোর Content-এর Unlicensed Use-এর জন্য Individuals এবং Websites-এর বিরুদ্ধে Sue করতে কোনো দ্বিধা নেই, তাহলে OpenAI বা Google কেন এই বিষয়ে Pass পাবে? কেন তাদের জন্য Rules আলাদা হবে?
যদি Ziff Davis এই Lawsuit-এ OpenAI-এর বিরুদ্ধে জয়লাভ করে, তাহলে AI Company গুলোকে সেই Rule গুলো Follow করতে বাধ্য করা যেতে পারে, যা অন্য Company-গুলো Follow করে: হয় Consent নিন, নাহয় License সংগ্রহ করুন। অন্য দিকে, যদি OpenAI জয়লাভ করে, তাহলে Internet-এর Content-এর ওপর একটি খারাপ Precedent Set করা হতে পারে, যেখানে বলা হবে যে Internet-এর Content-এর ওপর কারো কোনো Ownership নেই। ফলে Content Creator-রা Content Production-এ উৎসাহ হারিয়ে ফেলবে।
AI Platform গুলো হয়তো প্রথমে Helpful Tutorials এবং Quirky Blogs Scrape করা শুরু করবে, কিন্তু ধীরে ধীরে তারা Information-এর Architecture Control করতে শুরু করবে। এই Situation-টা তখনই তৈরি হয়, যখন Content Creators Disappear হয়ে যায় এবং শুধুমাত্র Machines Remaining থাকে। AI শিখতেই থাকবে, যতক্ষণ না শেখার মতো আর কোনো Content Remaining থাকে। AI-এর Capacity বাড়বে ঠিকই, কিন্তু Human Creativity-র জায়গাটা ধীরে ধীরে কমে আসবে।
আমরা ইতিহাসে এমনটা অনেকবার দেখেছি। Pharmaceutical Giants Legal Loopholes ব্যবহার করে তাদের Monopoly Extend করে। Big Tech Company-গুলো এখন Copyright Ambiguity, Weaponize করে পুরো Ecosystem Control করার জন্য একই Policy Follow করছে।
যদি আমরা Clear Regulation Set করতে ব্যর্থ হই, তাহলে অল্প কিছু AI Monopolies Unpaid Labour-এর ওপর Train করবে, যাদের Copy করেছে, তাদের Replace করবে, এবং আমরা যে Question-গুলোর Answer কোনোদিনও লিখিনি, সেগুলোর জন্য Charge করবে। এই Situation যেন User-দের জন্য এক প্রকার Digital দাসত্বের সমান।
Ziff Davis Lawsuit শুধুমাত্র Copyright লঙ্ঘনের কোনো Legal Fight নয়। এটি একটি Warning Signal, যা আমাদের জানায় যে আমরা এমন একটি Internet-এর দিকে এগিয়ে চলেছি, যা Machines দ্বারা Run হবে এবং Human Voice-গুলোকে দমিয়ে দেবে, যা একসময় ছিল এই প্ল্যাটফর্মটির মূল ভিত্তি। এই Situation-টা যেন অনেকটা Blade Runner সিনেমার মতো, যেখানে সবকিছু Artificial এবং Human Touch-এর অভাব রয়েছে।
যদি Court Ziff Davis-এর Side নেয়, তাহলে এটি একটি অত্যন্ত Important Precedent Set করতে পারে: এমন একটি Precedent, যা Content Creator-দের Recognize করবে, তাদের থেকে Consent Require করবে, এবং Artificial Intelligence-এর ওপর Boundaries তৈরি করবে। এটি Tech Giants-দের কাছে একটি কড়া Message Send করবে যে তারা যেন Past-কে Stripping করে Future Build করার চেষ্টা না করে। এটা নিশ্চিত করবে যে Technology-র Development যেন Human Rights এবং Creativity-কে সম্মান করে।
অন্যদিকে, যদি OpenAI Wins করে, তাহলে Internet থেকে Content Creator-দের Quiet Exodus চলতেই থাকবে। Website-গুলো Dark হয়ে যাবে। Artist-রা Disappear হয়ে যাবে। Expertise ধীরে ধীরে Fade হয়ে যাবে। And AI Will Become Nothing More Than a Parrot Echoing The Past. তখন Internet-টা হয়তো Information-এ ভরপুর থাকবে, কিন্তু Creativity এবং Originality-র অভাব দেখা দেবে। এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি হবে, যেখানে Digital Content-এর Quality-র থেকে Quantity-কেই বেশি Value দেওয়া হবে।
তাই, আমাদের নিজেদেরকে একটা Important Question জিজ্ঞেস করতে হবে: আমরা কি এমন একটি Internet চাই, যা Curiosity, Creativity, এবং Contribution-এর ওপর ভিত্তি করে তৈরি হবে? নাকি Algorithmic Convenience দ্বারা Curated হওয়া Internet চাই, যেখানে Every Answer একটা Echo এবং Every Voice একই রকম Sound করে? আমাদের Digital Future-টা কেমন হবে, সেটা আজ আমাদের Choice-এর ওপর Depend করছে।
The Library Of Alexandria এক রাতে Vanish হয়ে যায়নি। এটি Fade হয়ে গিয়েছিল, Burned হয়ে গিয়েছিল, এবং ধীরে ধীরে Forgotten হয়ে গিয়েছিল—Until It Was Too Late. আমাদের Digital World-এর অবস্থাও যেন তেমনই না হয়।
Internet-এর Disappear করার জন্য Flames দরকার নেই—দরকার শুধু Silence। আসুন, আমরা সবাই এই Silence-এর বিরুদ্ধে Stand নেই।
আমাদের হাতে এখনও Time আছে। কিন্তু কেবল তখনই, যদি আমরা এই Losing Knowledge-কে Protecting-এর যোগ্য মনে করি এবং সেভাবে Act করি। আসুন, সবাই মিলে Content Creator-দের পাশে দাঁড়াই এবং এমন একটা Future Build করি, যেখানে Technology Human Creativity-কে Suppress না করে, বরং Empower করে।
-
টেকটিউনস টেকবুম
আমি টেকটিউনস টেকবুম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 855 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
আমি শুধু জিমিনি চালাই chatgp বয়কটের আহবান জানাই তা সমস্যা