এই মুহূর্তে Tech-জগতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার বিষয় হলো, Age Verification-এর দায়িত্বটা আসলে কার? কে নিশ্চিত করবে যে একজন শিশু ভুল করেও যেন আপত্তিকর কিছু না দেখে? এই দায়িত্ব কি Content ক্রিয়েটরদের, নাকি Platform গুলোর, নাকি সরকারের?

Meta (Facebook-এর মূল Company), Spotify, এবং অন্যান্য App Makers পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিয়েছে যে এই দায়িত্ব তাদের নয়। তাদের যুক্তি হলো, Apple এবং Google, যারা Mobile Operating System (IOS এবং Android) তৈরি করে, তাদেরকেই এই বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ তারাই ফোনের সব Data অ্যাক্সেস করতে পারে। তাই তারা "Coalition for a Competitive Mobile Experience" বা CCME (উচ্চারণ CackMe) নামে একটা Lobbying Group গঠন করেছে। এই Group-এর প্রধান লক্ষ্য হলো Apple এবং Google-এর উপর চাপ সৃষ্টি করা, যাতে তারা একটা কার্যকরী এবং User-Friendly Age Verification System তৈরি করে।

তাদের যুক্তিতে যথেষ্ট সারবত্তা আছে। যদি Privacy-এর সঙ্গে আপোস না করে সঠিকভাবে Age Verify করার কোনো নির্ভরযোগ্য উপায় বের করা যায়, তাহলে প্রত্যেকটা App-এর জন্য আলাদা করে Implementation করার কোনো মানে হয় না। এতে একদিকে যেমন সময় বাঁচবে, তেমনই ইউজারদের ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করা যাবে।

কিন্তু আসল প্রশ্ন হলো, এই দায়িত্বটা কে নেবে? Apple আর Google কি সত্যিই এই বিষয়ে মাথা ঘামাবে? নাকি তারা শুধু নিজেদের Profit নিয়ে ব্যস্ত থাকবে? আশাকরি, Apple আর Google ইউজারদের নিরাপত্তা এবং Privacy-কে গুরুত্ব দেবে।

এই জটিল পরিস্থিতির মধ্যে Finland সরকার শিশুদের সুরক্ষার জন্য একটি দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নিয়েছে। তারা সম্প্রতি Students দের School-এ Smartphones ব্যবহার করা নিষিদ্ধ করেছে। তবে কিছু ব্যতিক্রম থাকছে। যেমন, যদি কোনো ছাত্রের তৈরি করা TikToks এক মিলিয়ন Likes পায়, তাহলে সেই ছাত্রকে Smartphone ব্যবহারের বিশেষ অনুমতি দেওয়া হবে! 🤣 এটা কেমন নিয়ম হলো, বলুন তো! একদিকে শিশুদের সুরক্ষা, অন্যদিকে ভাইরাল হওয়ার হাতছানি!

Age Verification-এর দায়িত্বটা আসলে কার নেওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন টিউমেন্ট এ জানান।

-

টেকটিউনস টেকবুম