আসসালামু আলাইকুম টেকটিউনস কমিউনিটি, কেমন আছেন সবাই? আশা করছি ভাল আছেন। বরাবরেই মত আজকেও চলে এসেছি নতুন টিউন নিয়ে। চলুন শুরু করা যাক।
জব মার্কেট প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হচ্ছে এবং গত দু দশক ধরে জব মার্কেট প্রযুক্তির দিকে দারুণ ভাবে ধাবিত হচ্ছে। ইলেট্রিসিটি, ইন্টারনেট, এবং ট্রান্সপোর্ট এর মত টেকনোলজি ফিল্ড গুলো বর্তমানে জব মার্কেটে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। আজকে আমরা আলোচনা করব সেরা ১৬ টি পেশা সম্পর্কে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি অনেক ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
ম্যাকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারের বার্ষিক বেতন এভারেজে ৯৩ হাজার ডলার এবং এটা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়। ফার্মাসিউটিক্যালস, মহাকাশ এবং ন্যানো প্রযুক্তি ফিল্ড গুলোতে ম্যাকানিকাল ইঞ্জিনিয়াররা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। কোয়ালিফাইড ম্যাকানিকাল ইঞ্জিনিয়াররা পুরো কোম্পানিকে লিড দিতে পারে। ম্যাকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং গ্র্যাজুয়েটদের কৃষি, ফাইন্যান্স ও অন্যান্য সেক্টর গুলোতে উদ্ভাবনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে দেখা যায়।
অধিকা টাকা উপার্জনের আরেকটি পেশা হতে পারে রিয়েলেটর। যারা রিয়েল এসেস্ট বিজনেসের সাথে জড়িত তাদের মূলত রিয়েলেটর বলা হয়। দক্ষ রিয়েলেটররা বার্ষিক ১ লাখ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারে। তারা হচ্ছে হাউজিং স্পেশালিস্ট এবং এই পেশা কখনো বিলুপ্ত হবে না। মানুষদের জমি বা ফ্ল্যাট কিনতে একজন মিডলম্যান লাগেই তা না হলে একা একা কখনো এসব সিদ্ধান্ত নেয়া যায় না। এই সেক্টরে সুনাম অর্জন করতে পারলে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হবে না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সফল ভাবে লেনদেন সম্পন্ন হলে রিয়েলেটরা সম্পত্তির নির্দিষ্ট শতাংশ একটা কমিশন পায়।
এই সেক্টরে ভাল করতে হলে একজনকে অবশ্যই বন্ধুত্বপূর্ণ হতে হবে কূটনৈতিক বিষয়াবলী জানতে হবে, আবাসন সম্পর্কিত বিভিন্ন আইন সম্পর্কে ভাল ধারণা রাখতে হবে, বিভিন্ন অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক খবরাখবরে নজর রাখতে হবে। সম্পত্তির মূল্য বৃদ্ধি পাবার সাথে সাথে রিয়েল এসেস্ট বিজনেস দিন দিন লোভনীয় পেশায় পরিণত হচ্ছে।
বিশ্বের অন্যতম সফল একজন রিয়েলেটরের উদাহরণ দিতে গেলে Hui yan, এর নাম আসবে। তিনি বিশ্বের অন্যতম ধনী রিয়েল এসেস্ট ম্যাগনেট। প্রথমে তিনি কম দামে বিল্ডিং ক্রয়ের সাথে বিজনেস শুরু করলেও বর্তমানে এখান থেকে প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার উপার্জন করেছেন।
যেকোনো সেক্টরে স্পেশালিষ্টদের আয়ের কোন সীমা নেই। যেহেতু বর্তমানে সব কিছু প্রযুক্তির দিকে ধাবিত হচ্ছে সেহেতু আসছে দিন গুলোতে আইটি স্পেশালিষ্টদের চাহিদা, গ্রহণযোগ্যতা এবং আয় সবই বৃদ্ধি পাবে। যেকোনো কমার্শিয়াল অর্গানাইজেশনে ওয়েব এক্সপার্ট এবং সিস্টেম এডমিনিস্ট্রেটর এর দরকার হয় এবং স্পেশালিষ্টরা সেখানে মাল্টিপল দায়িত্ব পালন করতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তারা নিজ হাতে কাজ করে না, তারা প্রোগ্রামিং এবং ডেটা প্রসেসিং এর মত কাজ গুলোর ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। তাদের কাজই হচ্ছে টেকনিক্যাল সিদ্ধান্ত প্রদান করা।
প্রতি বছর উল্লেখযোগ্য হারে উপার্জন করার আরেকটি পেশা হল একাউন্ট্যান্ট। এই পেশাটি প্রাচীন পেশা হলেও আসছে কয়েক বছর এর চাহিদা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পাবে। এই ফিল্ডে ভাল করতে হলে একজন ব্যক্তির অবশ্যই স্ট্রেটেজিক ভাবে সিদ্ধান্ত নেয়ার মত ক্ষমতা থাকতে হবে। এডভান্সড ডিগ্রিধারী একাউন্ট্যান্টরা সব সময় প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকে। এজন্য এ বিষয়ে ভাল একাডেমিক জ্ঞান থাকা আবশ্যক। ইকোনোমিক এবং ফাইন্যান্সিয়াল বিষয় গুলো ম্যানেজ করার জন্য প্রতিটি কোম্পানির একজন ভাল একাউন্ট্যান্ট এর প্রয়োজন হয়। একাউন্ট্যান্ট এর সাধারণ দায়িত্ব গুলোর মধ্যে পড়ে, ফাইন্যান্সিয়াল এবং ম্যানেজমেন্ট রেকর্ড গুলো মেইনটেন করা, ট্যাক্স পে সংক্রান্ত বিষয় গুলো দেখা, কর্মীদের বেতন এবং চুক্তির অর্থ প্রদান করা। একই সাথে তারা কাউন্টারপার্টি এবং অডিটের মত বিষয় গুলোর সাথে ডিল করার পাশাপাশি বিজনেস পারফরম্যান্স এবং পদ্ধতি অপটিমাইজ করতে পারে।
আপনি লেখক হয়ে কিন্তু চাইলে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আপনি যদি রিডারদের মধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারেন এবং তারা যদি আপনার বই কেনে তাহলে এর মাধ্যমে ভাল একটা ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন। আপনি উপন্যাস বা কমিক বুক লিখতে পারেন।
তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার মধ্যে লেখক হওয়ার মত গুণাবলি থাকতে হবে। তবে এই পুরো প্রক্রিয়াটি কিন্তু এতটা সহজ নয়। বই লিখতে হবে প্রকাশকদের কাছে ছোটাছুটি করতে হবে। পুরো প্রক্রিয়াটি বেশ পরিশ্রমসাধ্য। তারপরেও একবার জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারলে সব কিছুই সহজ হয়ে আসবে।
উদ্যোক্তা হবার মত ভাল আর কোন কিছুই হতে পারে না। সেখানে নিজেই নিজের বস। ঝুঁকি থাকলেও সমস্ত অর্থের মালিক আপনি নিজে। নিজ ফিল্ডে ইউনিক কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস তৈরি করতে পারলে পৃথিবী তাকে পে করবে। বিশ্বে এই মুহূর্তে যত ধনী ব্যক্তি আছে সবাই কিন্তু উদ্যোক্তা যেমন, Elon Musk, Bill Gates এবং Jeff Bezos। তারা সবাই ইউনিক কনসেপ্ট নিয়ে কাজ শুরু করেছে এবং নিজেদের বিলিয়ন ডলার বিজনেস তৈরি করেছে।
পৃথিবী প্রতিনিয়ত উন্নত হচ্ছে এবং এর পেছনে অবদান উদ্ভাবকদের। মার্কেটে কার্যকারী এবং গ্রহণযোগ্য, ইউনিক কনসেপ্ট নিয়ে আসতে পারলে যেকেউই ধনী হতে পারবে এতে কোন সন্দেহ নেই।
তবে বর্তমানে বিপ্লবী কোন কিছু তৈরি করে ফেললেও সেটাকে বিভিন্ন আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। যেমন বৈধতা পাওয়া, পেটেন্ট করা, কনসেপ্ট বিল্ড করা এবং ফাইনালি সেটা বাজারে বিক্রি করা। তবে একবার সফল হতে পারলে আর কেউ তাকে আটকে রাখতে পারে না। বিশ্বের অন্যতম কিছু উদ্ভাবক হলেন, Cleo, Udvidia, Michele pereiro এবং Mark zuckerberg
কোন কোম্পানির চিফ এক্সিকিউটিভ পজিশন, যেমন CEO, CFO, CMO, CTO পেতে হলে সেই কোম্পানির মালিক বা উদ্যোক্তা হতে হবে বিষয়টি কিন্তু সেরকম নয়। নিজ যোগ্যতা মেধা এবং বিচক্ষণতা দিয়ে এই পজিশন গুলো অর্জন করা যায়। কোন কোম্পানির এই জায়গা গুলোতে বসে অবশ্যই মিলিয়নিয়ার হওয়া সম্ভব তবে আপনাকে হতে হবে প্রচুর মেধাবী এবং বিচক্ষণ একই সাথে পরিশ্রমী। কোম্পানি আপনার থেকে যা চায় তা শতভাগ নিতে পারলেই কেবল আপনি এই পজিশন গুলোতে থাকতে পারবেন।
বিশ্বজুড়ে সফল কিছু চিফ এক্সিকিউটিভদের মধ্যে আছে Sheryl, Sandberg, ফেসবুকের এর COO, Meg Whitman সহ আরও অনেকে।
আপনি চাইলে ডে ট্রেডার হয়েও ধনী হতে পারেন। এজন্য আপনার লাগবে ডেডিকেশন, ভাল ইন্টারনেট লাইন, এবং একটি কম্পিউটার। ট্রেডাররা মূলত স্বল্প সময়ের জন্য স্টক কিনে এবং বিক্রি করে। ট্রেডাররা মূলত একদিনের জন্য স্টক গুলো কেনে এবং উদ্দেশ্য থাকে লাভে বিক্রি করা। এভাবে শেয়ার বিক্রি করে এক সময় বহু ডলারের মালিক হওয়ার সুযোগ আছে। এ সেক্টরে ভাল করতে হলে কোন ব্যক্তির যথেষ্ট স্কিল থাকতে হয়, বাজারের উত্তান পতন সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা লাগে। মার্কেট প্যাটার্ন এবং ট্রেন্ড বুঝার মত এনালেটিক জ্ঞান থাকতে হয়।
গেম ডেভেলপমেন্ট বর্তমানে ভাল একটি পেশা এখানে রয়েছে ভাল টাকা ইনকাম করার সুযোগ। এন্ট্রি লেবেলের গেম ডেভেলপাররা বার্ষিক ৫০ হাজার ডলার আয় করতে পারে, আর সিনিয়রদের আয় তো আরও অনেক বেশি। ফার্মে ধরন, লোকেশন, প্রজেক্ট, এবং কোম্পানিতে পজিশন অনুযায়ী কোন ডেভেলপার বছরে আড়াই লাখ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারে। গেম ডেভেলপমেন্টের সফলতা নির্ভর করে ইউজারের পছন্দ ও রুচির উপর। অনেক কোম্পানি মিলিয়ন ডলার দিয়ে গেম ডেভেলপ করেও সেল করতে পারে না আবার অনেক কোম্পানি লো গ্রাফিক গেম দিয়েও মিলিয়ন ডলার উপার্জন করে ফেলে। যেমন Minecraft গেমটি সব মিলিয়ে ১.৩ বিলিয়নেরও বেশি ডালারে বিক্রি হয়েছে অথচ আমারা জানি এর গ্রাফিক কেমন।
ডাটা সাইন্টিস্ট জব একই সাথে কঠিন এবং বেশ লোভনীয়। এখানে আপনার সেলারি নির্ভর করবে আপনার স্কিল কতটুকু তার উপর। আপনার যদি স্পেশাল স্কিল থাকে তাহলে আপনি বছরে ১ লাখ থেকে দেড় লাখ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। আমেরিকাতে বর্তমানে এটা সেকেন্ড হাইস্ট পেয়িং জব। ডাটা সাইন্টিস্টরা বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে পারে। তাদের কাজ হচ্ছে এলগোরিদম ডেভেলপ করা যার মাধ্যমে বিশাল এমাউন্ট ডাটা সহজে অর্গানাইজ করা যায়। সেই সমস্ত ডেটা থেকে পারফরম্যান্স চেক করা ফাইনালি এবং সিদ্ধান্ত নেয়া সহজ হয়। এই কাজের সুবিধা হল যেকোনো জায়গায় বসে নিজের ইচ্ছে মত কাজ করা যায়।
অর্থোডন্টিস্ট হলেন একজন ডেন্টিস্ট বা দন্তচিকিৎসক যারা বিশেষ করে আঁকাবাঁকা, উঁচুনিচু, এবং ফাকা দাঁত সুবিন্যস্ত ও সুন্দর করতে সাহায্য করেন। তারা দাঁতের এই ধরনের সমস্যা সমাধানে অভিজ্ঞ। অর্থোডন্টিস্টরা একই সাথে দাঁতের চোয়াল পরীক্ষা নিরীক্ষা, কোন অস্বাভাবিকতা আছে কিনা সেটা নির্ণয় করে এবং প্রয়োজনীয় উপদেশ প্রদান করেন। তারা দাঁতের বিভিন্ন সমস্যায় Braces, Retainers, এবং Bands এর মত ডিভাইস গুলো প্রতিস্থাপন করে।
একজন অর্থোডন্টিস্ট এর বার্ষিক আয় এভারেজে আড়াই লাখ হতে পারে। বিশ্ব জুড়ে এই পেশার বেশ চাহিদা এবং তারা ছাড়া এই কাজ কেউ করতে পারে না বলে এ থেকে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারে।
এখানে আয় নির্ভর করবে আপনি কোন লোকেশনে রয়েছেন আপনার অভিজ্ঞতা এবং জনপ্রিয়তা কেমন তার উপর।
একজন ফুল স্ট্যাক ডেভেলপারের ব্যাসিক আয় বার্ষিক ১ লাখ ডলারের উপরে। তাছাড়া ওয়েব অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করে রয়েছে প্রচুর ইনকামের সুযোগ। অনেক বিজনেসের প্রোগ্রাম ডেভেলপমেন্ট, ইন্টারনাল টুল এবং অটোমেশনের জন্য ডেভেলপার দরকার হয়। এসব সমস্যায় কোম্পানি ব্যাক এন্ড ফ্রন্ট এন্ড টিম ভাড়া না করে ফুল স্ট্যাক ডেভেলপার হায়ার করতে পারে। কারণ একজন ফুল স্ট্যাক ডেভেলপারের সব দিকেই জ্ঞান থাকে।
একজন F1 ইঞ্জিনিয়ারের বার্ষিক বেতন জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে ৪০, ০০০ ডলার থেকে শুরু হবে। তবে কাজ, সফলতা এবং স্পন্সরের উপর ভিত্তি করে এটা দ্রুত পরিবর্তন হবে। এখানে খুব সহজে বছরে ১ লাখ ডলার ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে। তারা মূলত একটি নির্দিষ্ট ইন্ডাস্ট্রির হয়ে কাজ করে এবং সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ার, ম্যাকানিকাল ইঞ্জিনিয়ার সহ অনেক ইঞ্জিনিয়ারদের অপারেট করে। তাদের একই সাথে রয়েছে ট্রাভেল, ইন্সুরেন্স, পারফরম্যান্স বোনাস সহ আরও অনেক সুবিধা।
এভারেজে একজন রিস্ক এনালিটিক এর বার্ষিক ইনকাম ৮০ হাজার ডলার। রিস্ক এনালিটিক নির্দিষ্ট ফিল্ডে এক্সপার্ট হয়ে থাকে তারা কোম্পানির ওভারঅল রিস্ক ম্যানেজমেন্ট স্ট্রেটেজির সাথে জড়িত থাকে। তারা ডাটা নিয়ে গবেষণা করে এবং প্যাটার্ন অনুমান করার চেষ্টা করে। এবং যারা স্ট্রেটেজি বিল্ড করে তাদের সাথে এই তথ্য গুলো শেয়ার করে যাতে কোম্পানি ঝুঁকি সর্বনিম্ন করা যায়। রিস্ক এনালিটিক চাইলে কোম্পানির যেকোনো লেভেলেই কাজ করতে পারে এটা নির্ভর করে কোম্পানিতে তার অবস্থান কেমন।
ফ্রিল্যান্সিং একটা গেমের মত এটিকে জব সেক্টরের গেম চেঞ্জার বলা হয়। এখানে ইনকামের কোন লিমিট নেই। স্কিল থাকলে এখানে আনলিমিটেড ইনকাম করা সম্ভব হয়। বিভিন্ন মার্কেট প্লেস যেমন Upwork, Fiverr এবং Guru এর মাধ্যমে প্রতিনিয়ত ফ্রিন্যান্সাররা হাজার হাজার ডলার ইনকাম করছে। ফ্রিল্যান্সাররা বছরে পাঁচ লাখ ডলারেরও বেশি ইনকাম করতে পারে যদি তার সেই রকম ভাল স্কিল থাকে। ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে নিজের ঘরে বসে যেকোনো নিশ নিয়ে কাজ শুরু করা যায়। এর সফলতা নির্ভর করবে মার্কেটপ্লেসকে আপনি কতটা শ্রম দিতে পারবেন তার উপর।
পৃথিবীতে অর্থ উপার্জনের আরও অনেক পেশা আছে তবে বৈধ ভাবে এবং আসছে ট্র্যান্ড ফলো করলে এই পেশা গুলোই সবার আগে আসবে। প্রতিনিয়ত যেভাবে নতুন নতুন প্রযুক্তি আসছে সে দিক বিবেচনায় নিজের ক্যারিয়ার টেকনোলজি নির্ভর করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
তো আজকে এ পর্যন্তই পরবর্তী টিউন পর্যন্ত ভাল থাকুন আল্লাহ হাফেজ।
আমি সোহানুর রহমান। সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 585 টি টিউন ও 200 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 118 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
কখনো কখনো প্রজাপতির ডানা ঝাপটানোর মত ঘটনা পুরো পৃথিবী বদলে দিতে পারে।
ভাই আপনার ফেসবুক আইডির লিংক টা দাওয়া যাবে? TechTunes এ দাওয়া সোশ্যাল মিডিয়া লিঙ্ক গুলো একটাও কাজ করে না