ভাবুন তো?আপনাকে মুখ ফুটে বলতে হবে না কিছুই, আপনার যা বলার তা পৌছে যাচ্ছে ব্রেন টু ব্রেন কানেকশনের মাদ্ধ্যমে। আপনার চিন্তা ভাবনা আরেকজনের মস্তিষ্কে ধরা পড়বে। ব্যপার টা একদিক থেকে সহজ হলেও এর ভয়াবহতাই বেশি বলে আমি মনে করি। মস্তিষ্কের সঙ্গে মস্তিষ্কের এ যোগাযোগ কে টেলিপ্যাথি বলে। যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টেকটিউনসউট অব টেকনোলজির গবেষকেরা বলছেন, কারও মনের কথা পড়ার বিষয়টি বৈজ্ঞানিকভাবে সত্য হতে যাচ্ছে। তাঁরা এমন এক সিস্টেম বা পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন, যাতে দুই মস্তিষ্কের ভেতর চিন্তাভাবনা বিনিময় করা যাবে। এ পদ্ধতিকে বলা হচ্ছে ব্রেইন নেট।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট এনগ্যাজেটসের থেকে জানা গেছে গবেষকেরা অনেক দিন ধরেই ব্রেইন নেট উদ্ভাবন নিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এর আগে ২০১৫ সালে ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা একটি গিয়ার তৈরি করেছিলেন, যাকে ব্রেইন নেটের প্রাথমিক পর্যায় বলা যায়। ওই পদ্ধতিতে দুই ব্যক্তির মধ্যে ব্রেইন টু ব্রেইন ইন্টারফেসের মাধ্যমে যোগাযোগ করা সম্ভব হতো। এ পদ্ধতির উন্নয়নের ফলে এখন ব্রেইন নেট ব্যবহার করে তিনজন ব্রেইন-টু-ব্রেইন নেটওয়ার্কে যুক্ত হতে পারেন।
সম্প্রতি ব্রেইন নেট ব্যবহারকারীদের নিয়ে পরীক্ষা চালানো হলে এতে মস্তিষ্কের ভাবনা কাজে লাগিয়ে টেটরিসের মতো গেম খেলেছেন অংশগ্রহণকারীরা। এ নেটওয়ার্কে ইলেকট্রো এনসেফলোগ্রামের সমন্বয় করা হয়, যাতে ইলেকট্রিক্যাল কার্যক্রম রেকর্ড করা হয় এবং ট্রান্সক্রানিয়াল চুম্বকীয় উদ্দীপনার তথ্য পাঠায়।
আমি আসাদুজ্জামান শাহিন। Android developer বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 6 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 6 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 2 টিউনারকে ফলো করি।
ছোট এই মস্তিস্কে কতটুকু আছে আর ধারনক্ষমতা?তাও জানাতে চাই যতটুকু পেড়েছি জানতে নিজে।