
ভাল লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আশা করছি সবার ভাল লাগবে।
একটা ছেলে দোকান থেকে কোক কিনল। কোকটি খাওয়ার জন্য বোতলরে ছিপি খোলার সঙ্গে সঙ্গে বিশাল সাইজের এক জ্বীন হো হো করে বোতলের ভেতর থেকে বের হয়ে ছেলেটাকে বলল, কি চাই আমার মালিক ?
ছেলেটা ভাবল এটাই সুযোগ, অনেক ভেবে চিন্তে ছেলেটা বলল, আমি গুলশানে একটা ফ্ল্যাট চাই।
একথা শুনে জ্বীন ছেলেটাকে কষিয়ে এক চড় মেরে বলল, হারামজাদা ফাজলামো কর ? গুলশানে ফ্ল্যাট দিতে পারলে কি আমি বোতলের মধ্যে থাকতাম?
স্বামী বসে বসে টিভি দেখছিলেন, স্ত্রী পিছন থেকে এসে একটা সসপ্যান দিয়ে তার মাথায় বাড়ি দিলেন।
স্বামী ব্যাথা পেয়ে চিৎকার দিলেন এবং জানতে চাইলেন, কেন তুমি এই কাজ করলে?
স্ত্রী বললেন, তোমার প্যান্টের পকেটে যে কাগজটা পেয়েছি তাতে 'জেনি' নাম লেখা ছিল, এইজন্য তোমাকে এই শাস্তি দিলাম।
স্বামী বললেন, ধুত্তোরি। জেনি তো একটা ঘোড়া-র নাম। ওটার উপর আমি গত সপ্তাহে বাজি ধরেছিলাম।
স্বামীর এই উত্তরে শুধু শুধুই স্বামীকে সন্দেহ করে আঘাত করায় স্ত্রী খুব লজ্জা পেলেন, এবং স্বামীর কাছে করজোড়ে মাফ চাইলেন। স্বামীও মহানুভবতার চুড়ান্ত রেজাল্ট দেখিয়ে স্ত্রীকে মাফ করে দিলেন।
পরের শুক্রবার স্বামী আরাম করে বসে বসে টিভি দেখছিলেন। স্ত্রী এবার বড় একটা পাতিল দিয়ে স্বামী মাথায় বাড়ি দিলেন।
স্বামী বলল, কি হলো, আবার কি করলাম?
স্ত্রী বলল কিছুই করোনি। তোমার সেই 'জেনি' নামের রেসের ঘোড়া তোমাকে ফোন করেছে!!!
স্ত্রীঃ তুমি সবসময় তোমার ব্যাগে আমার একটা ছবি রাখ, এর কারণ কি?
স্বামীঃ যখনই কোন সমস্যায় পড়ি তা যতই কঠিন হোকনা কেন আমি তোমার ছবির দিকে তাকাই আর আমার সব সমস্যা দুরে চলে যায়।
স্ত্রীঃ দেখেছো তোমার জীবনে আমার উপস্থিতি কত যাদুকরী আর শক্তিশালী?
স্বামীঃ হ্যাঁ, আমি তোমার ছবির দিকে তাকাই আর বলি, “অন্য কোন সমস্যা কি এই সমস্যার থেকেও বড় হতে পারে?”
স্বমী মনোযোগ দিয়ে কি যেন পড়ছেন।
স্ত্রী: কি করছো তুমি?
স্বমী: কিছু না।
স্ত্রী: কিছু না মানে? ১ঘন্টা ধরে আমাদের ম্যারেজ সার্টিফিকেট নিয়ে কি দেখছো?
স্বমী: দেখছি এটার কোন এক্সপায়ার ডেট আছে কিনা।
মোহিত,হিমু আর শামসু মামা গেছে মরুভূমিতে ঘুরতে। সেইখান ঘুরতে ঘুরতে দেখে একজন লোক মরমর। তাকে বাচানোর জন্য অনেক চেষ্টা করল তারা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারে নাই। লোকটা তাদের হাতে মারা গেল। তবে মারা যাবার আগেই তাদের বলল, তোমরা আমাকে বাচানোর অনেক চেষ্টা করছ। তোমাদের উপর খুশী হয়ে আমি খোদার কাছে প্রার্থনা করলাম। হে খোদা তুমি এদের
একটা করে ইচ্ছা পুরন করো। তারপর তাদের বলল তোমরা কোনো একটা উচু জায়গায় উঠবা।এরপর চোখ বন্ধ করে দিবা লাফ। লাফ দেয়ার সময় চিৎকার করে বলবা তোমরা কি চাও। খোদা তোমাদের সেটা দিবে।
কয়েকদিন পর তেনারা তিনজন গেছে সুইমিং পুলে। উচু বোর্ডে উঠছে লাফ দিবে। মোহিতের মনে পড়ল দোয়ার কথা। লাফ দেবার সময় সে চিৎকার করে বলল- টাকা। সাথে সাথে সে শুন্যে মিলিয়ে গেলো আর গিয়ে পড়ল টাকা ভর্তি একটা সুইমিং পুলে। হিমু মিয়া লাফ দেবার সময় চিৎকার করে যথারীতি বলল-মাইয়া। অমনি তিনি গিয়ে পড়ল সুইমিং পুল ভর্তি মেয়ের মাঝে। এইবার শামসু মামা বোর্ডে উঠে ভাবছে কি চাইবে কি চাইবে? সে দৌড় দিল।লাফ দেয়ার আগ মুহুর্তে তার প্যান্ট রেলিং এ আটকিয়ে গেছে।
আর সে চিৎকার করে বলে উঠল- oh!!!!!!!!!! shit !
সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন ইমতু (21-11-2009 04:48 PM)l
বাড়িতে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার পর পড়ার টেবিল ছেড়ে ছেলে তার মায়ের কাছে এসে বলল_
ছেলে : আম্মু, তুমি কি অন্ধকারে লিখতে পারো?
মা : কেন রে?
ছেলে : আমার স্কুলের রেজাল্ট কার্ডটা কাল জমা দিতে হবে, একটু সই করে দাও।
ছেলে তার মাকে জড়িয়ে ধরে বলল_
ছেলে : আম্মু, আমি না আব্বুর ত্রিশ হাজার টাকা আয় করে দিলাম।
মা : তুই এত টাকা কোথায় পেলি?
ছেলে : আব্বু বলেছিল, পরীক্ষায় পাস করলেই আমাকে একটা কম্পিউটার কিনে দেবে। ওটা আর দিতে হবে না। এই দেখ আমার পরীক্ষার রেজাল্ট!
কথা রাখিনি
বাবা: বদমাশ ছেলে, তুমি ভালো হয়ে থাকবে বলে কথা দিয়েছিলে, কিন্তু কথা রাখনি। আবার দুষ্টুমি করেছ, তাই না?
ছেলে: হ্যাঁ, বাবা।
বাবা: আমি বলেছিলাম, আবার দুষ্টুমি করলে মারব।
ছেলে: আমি কথা রাখিনি, তুমিও কথা রেখ না।
খুব শক্ত খেলনা
এক মহিলা দোকানে ঢুকেই একটি খেলনা দোকানির দিকে ছুঁড়ে দিলেন। দোকানি অবাক হয়ে মহিলার দিকে তাকিয়ে বললেন_
: আপনি খেলনা ফেরত দিচ্ছেন কেন? এটা তো খুবই ভালো খেলনা আর সহজে ভাঙেও না।
: খুবই শক্ত খেলনা রে ভাই! জানেন, এটা দিয়ে আমার ছেলে বাসার অন্য সব খেলনা ইতিমধ্যে ভেঙে ফেলেছে!
তিন বন্ধু ঘুম থেকে উঠে একজন আরেক জনকে তাদের স্বপ্নের কথা বলছে
১ম জন: জানিস , স্বপ্নে দেখলাম মরুভুমির পাথর-বালু সব সোনা হয়ে গেছে ,এবং আমি ওগুলোর মালিক হয়েছি ।
২য় জন: আমি স্বপ্নে দেখলাম আকাশের সব তারা স্বর্নমুদ্রা হয়ে গেছে এবং সব মুদ্রার মালিক হয়ে গেছি ।
৩য় জন: আর আমি স্বপ্নে দেখলাম এত কিছু পেয়ে তোরা দুজনেই হার্ট ফেল করেছিস এবং তার আগে তোরা তোদের সব কিছুই আমাকে উইল করে দিয়ে গেছিস ।
শ্রেনীতে শিক্ষক পড়াচ্ছে..........
শিক্ষক: অক্সিজেন শ্বাস প্রশ্বাসের জন্য প্রয়োজনীয়। ১৭৭৩ সালে এটি আবিষ্কৃত হয়।
মেরাজ: আহ বাঁচছি। আমি এর পরে জন্মাইছি। আগে পয়দা হইলেতো মইরাই যাইতাম।
হিমু মিয়া চোখ বন্ধ করে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। তা দেখে জুথি জিজ্ঞেস করছে.............
জুথি: কি করতোছো তুমি?
হিমু মিয়া: চোখ বন্ধ করলে আমারে কি রকম দেখা যায় তাই দেখতেছি।
যুদ্ধক্ষেত্রে ভবঘুরে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেটের স্থলে মশারি গায়ে দিয়েছে। অধিনায়ক কারন জানতে চাইলে ভবঘুরে বললো "যেইডার মধ্যে মশা ঠেইল্যা ঢুকতে পারেনা, সেইখানে গুলি ঢুকবো কোনদিক দিয়া!”
সাইফ একটি মেয়ের পিছু পিছু যাচ্ছে। মেয়েটি তা দেখে সাইফের কাছে গিয়ে সাইফকে বলছে "খবরদার, আমাকে ফলো করবেনা, আমার বড় বোন তোমার পিছে পিছে আসছে"। তা শুনে সাইফ বলছে "কুনো চিন্তা চাই, আমার ভাইজান-ও তুমার বোনের পিছে পিছে আসতেছে"ysmile
বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে। মাঝে মাঝে বিদ্যুত চমকাচ্ছে। আর তা দেখে ভবঘুরে মুচকি হাসি দিয়ে আকাশের দিকে তাকাচ্ছে। ভবঘুরের এহেন কর্মকান্ড দেখে মেহেদী ভাই জিজ্ঞেস করছে “কি ভব, আকাশে বিদ্যুত চমকাচ্ছে আর তুমি তা দেখে বারবার মুচকি হাসি দিচ্ছো?” তা শুনে ভব বলছে “মেহেদী, কথা কম কও, দেখতেছোনা কেউ এক একজন আমার ছবি তুলতেছে।"
হিমু মিয়া গাড়ি চালিয়ে বনে মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। সাথে জুথি। জুথি জিজ্ঞেস করছে..........
জুথি: সামনে যদি কোনো বাঘ এসে যায় তাহলে কি হবে?
হিমু মিয়া: তাইলে বাঘ মামুরে ধোকা দিমু।
জুথি: কেমনে?
হিমু মিয়া: ডান দিকের ইন্ডিকেটর দিয়া বাম দিকে ঘুইরা যামুysmile
মেহেদী ভাই বিবাহের জন্য কিন্চিত খাটো গোছের পাত্রী খুঁজছে; কারন কি জানেন? কারন হিসেবে মেহেদী ভাই বলছে “মুসিবত যত ছোট (কম) হয় ততই উত্তম"ysmile
টাকওয়ালা এক লোকের মাথায় মাছি বসেছে। তা দেখে আরেকটি মাছি বলছে “বাহ দারুন ঘর পাইছোসতো।” জবাবে প্রথম মাছি বলছে “ঘর কোথায় দেখলি!! সবেতো প্লট কিনছি"।
বঘুরে বিদেশ যাবে। তাই বিমানে উঠেছে। বিমান ছাড়ার পর ভবঘুরে বিমানে ভিতর পায়চারী করছে। পায়চারী করতে করতে পাইলটের রুমে গেলো। সেখানে গিয়ে পাইলটের হেডফোন ছিনিয়ে নিলো। তা দেখে পাইলট চিৎকার করে বলে উঠলো.....
পাইলট: এটা কি হচ্ছে?
ভবঘুরে: বাহ বাহ, টিকেট কিনছি আমরা, আর গান তুমি শুনতাছো mad
হিমু মিয়া বনে ঘুরতে গেছে। হঠাৎ করে দেখলো একটি সাপ গাছের সাথে ঝুলে আছে। সেটিকে উদ্দেশ্য করে হিমু মিয়া বলছে "শুধু গাছের সাথে লটকাইলেই উচ্চতা বাড়বেনা, বাড়িতে যায়া মাকে বলবা ডানো খাওয়াইতে"।
সামি গেছে ডাক্তারের কাছে। গিয়ে ডাক্তারকে বলছে......
সামি: দুধ খাইলে কি গায়ের রং ফর্সা হয়?
ডাক্তার: জি, কারন দুধে ক্যালসিয়াম থাকে।
সামি: তাইলে মহিষের বাচ্চা কালো হয় ক্যান?
ফাহাদ সাম্যবাদীকে বলছে..............
ফাহাদ: দোস্ত আজকে বাসের পিছে দৌড়াইতে দৌড়াইতে তিন টাকা বাঁচাইছি big_smile
সাম্যবাদী: তুই একটা বড় গাধা, বাসের পিছে না দৌড়ায়া ট্যাক্সির পিছে দৌড়াইতি, তাইলে ১০০ টাকা বাঁচতো
সামি ভবঘুরেকে বলছে....................
সামি: আচ্ছা মামু তুমার যদি গরম লাগে তাহলে কি করবা?
ভবঘুরে: আরে ভাইগ্না, এইডাতো কুনো ব্যাপরই না। সোজা এয়ার কুলারের সামনে বইসা যামু।
সামি: তারপরও যদি গরম লাগে?
ভবঘুরে: তাইলে কুলার চালু কইরা দিমু।
কোর্টে জজ এক চোরকে জিজ্ঞাসা করছে..........................
জজ: (বাদীকে দেখিয়ে) তুমি কি এই ব্যক্তির নিকট থেকে টাকা চুরি করেছিলে?
চোর: না স্যার আমি চরি করিনি। তিনি আমাকে এমনি এমনি টাকা দিয়ে দিয়েছেন।
জজ: কখন তিনি তোমাকে টাকা দিয়েছেন?
চোর: যখন আমি তাহাকে পিস্তল দেখাইয়াছিলাম।
মেরাজ সাইফকে বলছে..............................
মেরাজ: গতকাল রাতে ৬ ঘন্টা ধইরা একখান ফিলিম দেখছি। কিন্তু ঐডাতে না আছিলো কুনো ছবি না আছিলো আওয়াজ।
সাইফ: ফিলিমের নাম কি আছিলো?
মেরাজ: Please insert the disc....
ইমতু দোকানে গেছে বাল্ব কিনতে.....................
ইমতু: ভাইজান আমারে একখান কালো বাল্ব দিয়েনতো।
দোকানদার: কালো বাল্ব দিয়া আপনি কি করবেন?
ইমতু: দুপুরে ঘুমানোর জন্য ঘর অন্ধকার রাখার জন্য।
বনে বাঘের বিয়ে হচ্ছে। সেখানে এসেছে শিয়াল, হাতি, সিংহ, ভাল্লুক আরো অনেকে। সবাই অনেক নাচ গান করছে। কিন্তু বিড়াল কিছুটা ব্যতিক্রম। সে একটু নাচে আর একটু কাঁদে। তা সিংহ মামার নজরে গেলো। বিড়ালের কাছে এসে বিড়ালকে বলছে
সিংহ: কিরে বিলাই, তুই একবার নাচোসতো আর একবার কান্দোস, ঘটনা কি?
বিড়াল: কি আর কমু মামু, নাচি বাঘ মামুর বর্তমান অবস্থা দেইখা আর কান্দি বাঘ মামুর ভবিষ্যত চিন্তা কইরা।
সিংহ: ভবিষ্যত চিন্তা কইরা মানে?
বিড়াল: মামু, আমিও এক সময় বাঘ মামুর লাহান বাঘ আছিলাম, বিবাহ কইরা বিলাই-এ পরিনত হইছি।
নিজের জন্মদিনের কিছুদিন পূর্বে জুথি হিমু মিয়া কে বলছে "জান, আগের জন্মদিনে তুমি আমারে লোহার খাট দিছিলা, এইবার কি দিবা?" জবাবে হিমু মিয়া বলছে "এইবার তাতে কারেন্ট (বিদ্যুত) দেয়ার ইচ্ছা আছে।
আয়না কিনতে দোকানে এসেছে এক ক্রেতা। আয়না পছন্দ হওয়ার পর বিক্রেতাকে জিজ্ঞেস করছে..............
ক্রেতা: এই আয়নার কোনো গ্যারান্টি আছে?
বিক্রেতা: আপনি যদি ১০০ তলার কোনো বিল্ডিং এর ছাদ থেকে এটি ফেলেন তাহলে ৯৯ তলা পর্যন্ত এটা ভাঙবেনা।
ক্রেতা: বাহ দারুনতো। তাড়াতাড়ি প্যাক কইরা দেন।
সাইফ মেরাজকে জিজ্ঞেস করছে "মেরাজ, রাতে সুরুজ মামা কই যায়?" জবাবে মেরাজ বলছে "কোথাও যায়না। সুরুজ মামা তার জায়গাতেই থাকে। কিন্তু অন্ধকারের কারনে আমরা তারে দেখতে পাইনা।
ভবঘুরে বহুত উদাস মনে রাস্তায় হাঁটছে। তা দেখে সামি বলছে.............
সামি: ভব, মন এত উদাস কেন?
ভব: সামিরে, এক দোস্তরে দুই লাখ ট্যাকা ধার দিছিলাম প্লাস্টিক সার্জারীর জন্য। ঐ ব্যাটা প্লাস্টিক সার্জারী করাইছে ঠিকই। কিন্তু আমি তারে চিনতে পারতেছিনা।
জুথি হিমু মিয়াকে বলছে "চলোনা আমরা কোনো জায়গায় ঘুইরা আসি। আমাদের গাড়িতে করে যাবো এবং গাড়ি আমি চালাবো"। একথা শুনে হিমু মিয়া বলছে "তাইলে সারছে, গাড়িতে কইরা যামু ঠিকই কিনতু আসমু খবরের কাগজে কইরা"।
হিমু মিয়া জুথিকে বলছে "তুমি WIFE এর মানে জানো? এর মানে হলো Without Information, Fighting Every time"। জবাবে জুথি বলছে "না জান, এর মানে হলো With Idiot For Ever"।
খাটে বসে জুথি হিমু মিয়ার কাছে আবদার করছে "আজকে এমন কিছু একটা করো যাতে আমার ঘাম ছুটে যায়। করোনা জান।"। হিমু মিয়া খাট থেকে উঠে গেলো এবং পাখা বন্ধ করে দিলো।
জুথি হিমু মিয়াকে বলছে "আমি যদি খবরের কাগজ হইতাম, তাহলে তুমার হাতে সারাক্ষন থাকতাম"। একথা শুনে হিমু মিয়া বলছে "আমিও ইহা আশা করি। তাইলে প্রতিদিন একখান কইরা নতুন বিবি পাইতাম"।
জুথি ডাক্তারের কাছে গেছে। ডাক্তার জুথিকে বলছে "আপনার স্বামীর বিশ্রাম দরকার। এই নেন কিছু ঘুমের ট্যাবলেট"। জুথি ট্যাবলেটগুলো নিয়ে ডাক্তারকে বলছে "তাকে (স্বামী) এগুলা কখন খাওয়াবো"। জবাবে ডাক্তার বলছে "এগুলাতো আপনার স্বামীর জন্য না, আপনার জন্য"।
শিক্ষক ছাত্রকে জিজ্ঞেস করছে.........................................
শিক্ষক: বলতো কোনটি আমাদের বেশি প্রয়োজন, চাঁদ না সূর্য?
ছাত্র: চাঁদ
শিক্ষক: কেন?
ছাত্র: কারন রাতে যখন আমাদের আলোর প্রয়োজন হয় তখন চাঁদ তা সাপ্লাই দেয়, কিন্তু সূর্য আমাদের আলো সাপ্লাই দেয় দিনের বেলায় যখন আমাদের আলোর প্রয়োজন হয়না।
দুই বন্ধুর মধ্যে কথোপকথন হচ্ছে........................
১ম বন্ধু: পর জনমে তুই কি হতে চাস?
২য় বন্ধু: তেলাপোকা।
১ম বন্ধু: তেলাপোকা কেন?
২য় বন্ধু: ইহাই একমাত্র জিনিস যা আমার স্ত্রী ভয় পায়।
স্ত্রী রেগে গিয়ে স্বামীকে বলছে "তোমার মাথায় শুধু গোবর"। স্বামী ঠান্ডা মাথায় স্ত্রীকে বলছে "তাইলে এতদিন ধইরা ইহা খাইতেছ কেন?”
প্রশ্ন: ভালোবাসার বিবাহ আর তৈরীকৃত বিবাহের মধ্যে পার্থক্য কি?
উত্তর: ভালোবাসার বিবাহ হলো নিখুঁতভাবে সুইসাইড খাওয়ার ব্যবস্থা আর তৈরীকৃত বিবাহ হলো মারা যাবার চমৎকার ব্যবস্থা।
আমি মাইনুল হক হিরা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর 8 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 22 টি টিউন ও 128 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
আমি নিজেকে কোনদিন খুব গুরুত্বপূর্ণ ভাবিনি, মনের ভুলেও না। কখনো কখনো মনে করতাম যে আমার প্রয়োজন রয়েছে শুধু আমার কিছু বন্ধুদের কাছে ।কিন্তু পরে মনে করলাম যে আমার যেই জ্ঞান টুকু আছে তা দিয়ে মানুষের জন্য কিছু করি! সে কি কম কিছু?কারন আমি নিজের জ্ঞানকে সবার মধ্যে বিলিয়ে দিয়ে আনন্দ...