ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য অফপেইজ এসইওর সম্পূর্ণ ধারাবাহিক প্রক্রিয়া

টিউন বিভাগ এসইও
প্রকাশিত

এসইও সম্পর্কিত গত পোস্টে এসইও ফ্রেন্ডলি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করা হয়েছে।। আজকের পোস্টে অফপেইজ এসইওর প্রসেস নিয়ে লিখব।মনে রাখতে হবে, অফপেজ এসইও আপনার ওয়েবসাইটকে গুগলের র‌্যাংকিংয়ে আনার জন্য প্রধান কাজ। অনপেজ এসইও সহায়ক হিসেবে কাজ করে। অর্থাৎ আমি যদি একটি ব্যবসার সাথে ব্যপারটাকে তুলনা করি। আমার অফিসকে ফাইভ স্টার হোটেলের মত করে সাজালাম কিন্তু কেউ আমার অফিসের ব্যপারে কিছুই জানতে পারলনা, তাহলে কোনই লাভ নাই। একইরকমভাবে আপনি খুব ভালভাবে অনপেইজ এসইও করলেন, এবার ওয়েবসাইটটির ব্যপারে প্রচার করতে হবে, যাকে আমার অফপেইজ এসইও বলি।

অনেকে শুধুমাত্র ব্যাকলিংক তৈরি করাকে অফপেইজ এসইওর উদ্দেশ্য মনে করে। সবার মনে রাখা দরকার, পেঙ্গুইন আপডেটের পর যারা শুধুমাত্র ব্যাকলিংক তৈরির উদ্দেশ্যে অফপেইজ এসইও করে, তারা সফল হতে পারেনা। অফপেইজ এসইওর প্রধান উদ্দেশ্য হবে, সবার কাছে আপনার  ওয়েবসাইটটির পরিচিতি তৈরি করা, সাথে ব্যাকলিংক তৈরি করতে হবে। লক্ষ্য করলে খেয়াল করবেন, আমি ওয়েবসাইটটির প্রচারকে প্রধানভাবে গুরুত্ব দিয়েছি, এরপরে গুরুত্ব দিয়েছি ব্যাকলিংক তৈরি করাকে। সুতরাং আমরা কিভাবে আমাদের ওয়েবসাইটকে প্রচার করব, সেটি নিয়ে আমার আজকের লেখা। আমাদের ওয়েবসাইটকে এমন জায়গাতেই প্রচার করতে হবে, যেসব জায়গাতে মানুষের উপস্থিতি বেশি থাকে।

আগের পর্বে এসইও প্রসেসের অনপেইজের ধাপগুলো নিয়ে লিখেছিলাম। যারা সেটি পড়েননি, ঘুরে আসতে পারেন।

ওয়েবসাইটে এসইও করার পুরো প্রসেস একসাথে, ধাপগুলো দেখুন। সবার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ন টিউন

গেস্ট ব্লগিং:

ওয়েবসাইটে ভিজিটর পাওয়ার জন্য এবং গুগলের সার্চে টপে আসার জন্য সবচাইতে বড় মাধ্যম গেস্ট ব্লগিং। টেকটিউনস একটি গেস্ট ব্লগিং সাইট। এধরনের সাইটের নিজস্ব কিছু নিয়মিত ভিজিটর বা ট্রাফিক আছে। সুতরাং এধরনের সাইটে যদি আপনি নিয়মিত লেখেন এবং সেই লেখার মাধ্যমে এসব ওয়েবসাইটের সকল ট্রাফিককে যদি আকর্ষণ করতে পারেন, তাহলে শুধুমাত্র আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটরই বৃদ্ধি পাবেনা, সাথে আপনার কোম্পানীর ব্রান্ডিংও হবে এবং সাথে ফ্রি হিসেবে আপনার নিজেরও ব্যান্ডিং হবে। প্রতি সপ্তাহে একটি করে আর্টিকেল লেখুন এবং ভাল পেজর‌্যাংকের গেস্টব্লগিং সাইটে সেটি পোস্ট করুন। একটি লেখা থেকে ২-৩টি ব্যাকলিংক খুব সহজে পাবেন। লেখালেখি করতে জানেনা, তাহলে পড়ুন আমার লেখাটি। (https://www.techtunes.io/seo/tune-id/235652)

সময়ঃ একটি আর্টিকেল লিখতে সময় লাগে ৮-১০ ঘন্টা। এটি সাপ্তাহিক সময়। সেটি পোস্ট করতে লাগে ১৫ মিনিট।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং:

জনপ্রিয় সোশ্যাল সাইটগুলোকে আপনার ওয়েবসাইটের প্রচারে কাজে লাগান। ওয়েবসাইটের নামে পেজ, গ্রুপ খুলুন। এবং বিভিন্ন প্রোফাইল কিংবা ওয়েবসাইট রিলেটেড বিভিন্ন গ্রুপগুলোতে ওয়েবসাইটের প্রচার করুন। প্রতিদিন বিভিন্নভাবে ওয়েবসাইটকে প্রচার করুন। মনে রাখবেন যখন আপনি কোন কিছুর ব্রান্ডিংয়ের জন্য কাজ করবেন, তখণ শুধু একদিন গিয়ে ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করলে সেটা কখনও ব্রান্ডিং হয়না। ব্রান্ডিং এর জন্য প্রতিদিনি বিভিন্নভাবে ওয়েবসাইটের লিংককে শেয়ার করতে হয়। তাহলেই আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ার সম্ভাবনা বাড়বে।

সময়ঃ প্রতিদিন ১ঘন্টা সময় লাগবে।

ব্লগ কমেন্ট করুনঃ

ভাল মানের ব্লগ কমেন্টিংয়ের মাধ্যমে ওয়েবসাইটে প্রচুর ভিজিটর পাওয়া যায় এবং শক্তিশালী ব্যাকলিংকও পাওয়া যায়। যেই ওয়েবসাইটের ব্যাপারে এসইও করবেন, সেই ওয়েবসাইটের কনটেন্ট রিলেটেড কমপক্ষে ৫টি হাইপেজর‌্যাংকের ব্লগ নির্ধারণ করুন। সেইসব ব্লগগুলোর নিয়মিত ফলো করে নতুন নতুন আর্টিকেলে কমেন্টের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের প্রচার করুন। প্রতিদিন কমপক্ষে ১০টি ভালমানের কমেন্ট করুন।

সময়ঃ প্রতিদিন সময় লাগবে ১ঘন্টা।

সোশ্যাল বুকমার্কঃ

নিয়মিত আপনার ওয়েবসাইটের সোশ্যাল বুকমার্ক করুন। কমপক্ষে ২০টি হাইপেজ র‌্যাংকিং সাইটে বুকমার্ক করুন। খুব সহজে এ কাজটি করা যায়। এটি আপনার ওয়েবসাইটকে গুগলের সার্চে টপে আনতে অনেক সাহায্য করবে। তবে সরাসরি ভিজিটর পেতে খুব বেশি সাহায্য করেনা।

সময়ঃ বুদ্ধি খাটিয়ে কাজ করলে প্রতিদিন ২০টি সোশ্যালবুকমার্কিং করতে সময় লাগবে মাত্র ১৫ মিনিট।

ফোরাম পোস্টিং:

ফোরাম পোস্টিং এর মাধ্যমে খুব ভালমানের ব্যাকলিংক পাওয়া যায়। সাথে সাথে টার্গেটেড ভিজিটর পাওয়া যায়। কোন নির্দিষ্ট দেশের ভিজিটর যদি চান কিংবা আপনার ওয়েবসাইটের সেবা কিংবা পণ্যের ক্রেতা হওয়া সম্ভাবনা আছে, এরকম টার্গেট করে ভিজিটর পেতে হলে ফোরাম পোস্টিং করে অনেক বেশি উপকার পাবেন। যদিও আমি কখনই কোন প্রজেক্টে ফোরাম পোস্টিং করিনাই। প্রতিদিন ৫টি হাই পেজ র‌্যাংকের ফোরামে ব্যাকলিংক করুন।

সময়ঃ প্রতিদিন ১ঘন্টা।

একটি ওয়েবসাইটকে গুগলের সার্চের টপে নিয়ে আসতে এ কাজগুলো একটানা ৩মাস করলেই হয়ে যাবে, আশা করা যায়। অনেক কীওয়ার্ডের ক্ষেত্রে হয়ত আরেকটু বেশি পরিশ্রম করতে হবে।

সবশেষঃ কোন ওয়েবসাইটকে গুগলের সার্চের টপে নিয়ে আসতে হলে আমি কি কি করি সেটা এবার উল্লেখ করি।

যেকোন ২-৩ মাস বয়সী ওয়েবসাইটকে এসইও করতে আমি বায়ারের কাছ থেকে ৩মাস সময় নেই।

এ ৩ মাসে কি কি করি, সেগুলো দেখেনঃ

  • ১) সোশ্যাল বুকমার্কিং (৩০০ প্রতি মাসে)
  • ২)   ডিরেক্টরী সাবমিশন (৩০০ প্রতি মাসে)
  • ৩)    ব্লগ তৈরি (২টি প্রতি মাসে)
  • ৪)   ব্লগ কমেন্ট (৩০ প্রতি মাসে)
  • ৫)   প্রেস রিলিজ (২টি প্রতি মাসে)
  • ৬)  সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (প্রতিদিন)
  • ৮) ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাসে ১টি করে পেজ তৈরি ও সেই পেজের জন্য কমপক্ষে ২০০০ লাইকের ব্যবস্থা
  • ৯) প্রতিটি গেস্ট পোস্ট, ব্লগ ইন্টারনেটে বিভিন্ন কমিউনিটিতে শেয়ার করা

এসইও সম্পর্কিত আমার অন্যান্য পোস্টগুলো থেকে ঘুরে আসতে পারেন।

এবারের পোস্টটি কেমন লাগল জানার জন্য অপেক্ষা করছি। আর শুধু নিজে না পড়ে অন্যদের সাথেও পোস্টটি শেয়ার করুন। সেজন্য আপনার ফেসবুক গ্রুপে গিয়ে আপনার নিজের ওয়ালে পোস্টটির লিংক শেয়ার করুন।

প্রশ্ন করার জন্য ফেসবুকগ্রুপে যোগাযোগ করুন: https://www.facebook.com/groups/creativeit/

সৌজন্যেঃ ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট

Level 0

আমি মোঃ ইকরাম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 103 টি টিউন ও 130 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 4 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

নিজেকে অনলাইন ব্রান্ড এক্সপার্ট হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করলেও গ্রাফিকস, ওয়েবডিজাইন এবং অ্যানিমেশন বিষয়েও প্রচুর কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে। লার্নিং এন্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। ব্লগিংটা নেশার কারনে করি। নিজের ব্লগের লিংকঃ http://genesisblogs.com/


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

আসলে মনটাই খারাপ হয়ে গেল এতো ভালো একটি টিউন এ কেউ কমেন্ট করে না । আপনাকে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ এই রকম একটি টিউন এর জন্য ।

Level 0

৩ মাসের এই প্রোজেক্ট এর জন্য আপনি ক্লায়েন্ট এর কাছ থেকে কত পান?

    Level 0

    @Shamir: প্রতি কীওয়ার্ডের জন্য সাধারণত ১৫০ -২০০ ডলার নিয়ে থাকি।
    কম্পিটিশন বেশি হলে কিংবা ক্লায়েন্ট টাকা ওয়ালা হলে আরও বেশিও নিয়ে থাকি।

সোশ্যাল বুকমার্ক,ব্লগ কমেন্ট করার সময় কি সাইটের মেইন URL শেয়ার করবো নাকি সাইটের পোষ্টের URL শেয়ার করবো??ব্লগ কমেন্ট এর জন্য আমার সাইট রিলেটেড সাইট ছাড়া অন্য ব্লগে কমেন্ট করলে কি সমস্যা হবে??

    Level 0

    @অর্নব: সাইটের URL ও শেয়ার করতে পারেন আবার পোস্টেরটাউ করতে পারেন। ভাল ভাল পেজৠাংকের ব্লগে ওই রিলেটেড ওয়েবসাইটের লিংক ছাড়া অন্য কিছু পোস্ট করলে অ্যাডমিন ডিলিট করে দিবে। আর যেটাই Illegal সেটা থেকে দূরে থেকে কাজ করা ভাল। আপনি যদি স্বাস্থ্য সম্পর্কিত ওয়েবসাইটে টেকনোলজিক্যাল পোস্ট দেন, তাহলে সেটাতো Illegal কাজ হবে।

অনেক ধন্যবাদ । অনেক উপকার এ আসবে ।

    Level 0

    @almostfamous9090: sobar jate upokar ase, sei jonno apnr wall e share koren

valo post .

“বুদ্ধি খাটিয়ে কাজ করলে প্রতিদিন ২০টি সোশ্যালবুকমার্কিং করতে সময় লাগবে মাত্র ১৫ মিনিট”
টিপস টা দিলে ভাল হত [email protected]

    Level 0

    @কাজী আসিফ বিল্লাহ্: social book marking nie kokhon likhle tokhon jante parben.. tobe roboform use korte paren, ai kajer jonno

      @ekram.cit: ভাই আমি আগে একজনের আনডারে কাজ করতাম । তখন robo form toolbar দিয়েই কাজ করতাম । এতে অনেক দ্রুত কাজ করা যায় । কিন্তু সমস্যা হল আমি fire fox এর একটা old verson এ তা সেট আপ দিতাম । কিন্তু এখন আর robo form সেটআপ দিতে পারছি না । ভাই খুবি ভাল হয় যদি আপনি robo form নিয়ে বিস্তারিত একটা টিউন করেন । এতে আমার মত অনেকেই উপক্রিত হবেন ।

OOOOOnek sundor tune korechen. Favourite kore rakhlam 🙂

    Level 0

    @অনিক সরকার: ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।

    Level 0

    @অনিক সরকার: sudhu nije porle hobena, valo jinis sobr sathe share korte hoy, apnr fb wall e share koren post ti

অনেক ধন্যবাদ ইকরাম ভাই। SEO নিয়ে আপনার চমৎকার এই টিউটোরিয়ালগুলো অব্যাহত রাখুন। অনেক উপকারে আসবে আমাদের।

    Level 0

    @আজিজুর রহমান দুলাল: insallah dowa korben, jate aro valo kisu dite pari

Level 0

BIOGRAPHY Base একটা সাইটের SEO করতে আপনাকে কত টাকা পে করতে হবে ?

ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ । আপনার মত seo টিউন এত ভালভাবে কেউ করেনা আমি এটা নিশ্চিত । আপনার এই গাইড লাইন আমাদের অনেক কাজে লাগবে ।
আমার কিছু প্রশ্ন –
১। আমার জানা মতে টেকটিউনস nofollow backlink দেয় । এতে কি কোন লাভ হবে ?
টিটিতে কমেন্টও nofollow তাই এই ব্লগে বেশি বেশি কমেন্ট করলে কি পাণ্ডা পেঙ্গুইন এর কিক খাওয়ার কোন শম্ভাবনা আছে ?
২। আপনি বলেছেন ওয়েবসাইটের কনটেন্ট রিলেটেড কমপক্ষে ৫টি হাইপেজর‌্যাংকের ব্লগ নির্ধারণ করে নিয়মিত কমেন্ট কতে । আমি যদি প্রতি পোস্টে বেশি বেশি তবে গঠন মূলক কমেন্ট করে আমার লিঙ্ক দেই তবে কি পাণ্ডা পেঙ্গুইন এর কিকের কোন প্রভাব পরবে ?

জানালে খুব উপক্রিত হতাম । ধন্যবাদ ।

    Level 0

    @Tanvir Mustafa Joy: penguine updater por nofollow the link dile kono problm hoyna, boro sei link thk jodi visitor apnr website visit kore setau apnr website er ranking er jonno helpful hobe
    2) comment gula dekhe jodi buja jay, eta linking korar jonno korsen, tahole setate problm. But naturally jodi apnr comment sekhane pore, tahole setate problm nai

@ekram.cit: কিন্তু সবাই যে বলে nofollow লিংক রাঙ্কিং এ কোন প্রভাব ফেলেনা ।

Level 0

আপনার লেখা না পড়ার কোন উপায় নেই। সত্যিই অসাধারন! কয়েকটি প্রয়োজনীয় বিষয় জানতে চাই, জানালে খুব বেশী উপকৃত হব।
১। গেষ্ট ব্লগিং কিভাবে শুরু করতে পারি, বিশেষ করে হাই পি আর ইংলিশ ব্লগিং সাইটে
২। কম সময়ে বেশী (1000/2000) ফেইজবুক like collection এর সহজ উপায় কি?
৩।Directory Submission এর জন্য Sign up কি জরুরী? ফ্রি directory submission এর ক্ষেত্রে অধিকাংশ submission approved হয় না। সুতরাং এই কাজটি Ranking এর ক্ষেত্রে কতটুকু effective (যদি না approved হয়)?

    Level 0

    @nurulbd999: @nurulbd999: ১। এখানে যা পড়ছেন, সেটাইতো গেস্ট ব্লগিং। সুতরাং কিভাবে শুরু করবেন বলতে কি জানতে চাচ্ছেন সেটা বুঝতে পারিনি।
    ২) আমার পোস্টের নিচে খেয়াল করলে দেখবেন, ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার আমন্ত্রনি জানিয়ে আসছি, এটাই ফেসবুকে লাইব কালেকশন করার উপায়
    ৩) Directory Submission এর বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সাইনআপ প্রয়োজন হয়না। এপ্রুভ হতে সময় লাগে, এপ্রুভ না হলে গুগল খুজে পাবে কোথায়?? সুতরাং এপ্রুভ না হওয়া পযন্ত কোন লাভ নাই।

সত্যিই অসাধারন একটি আর্টিকেল! অনেকদিন পর টেকটিউনস-এ এই ধরনের আর্টিকেল দেখে খুশি হলাম। 🙂 আমিও অনেকদিন ধরে ব্লগিং করছি। সম্প্রতি আমি আমার একটি ব্লগসাইট তৈরি করেছি। সাইটটি সম্পর্কে আপনার কিছু পরামর্শ পেলে খুব খুশি হতামঃ
http://www.techshomoy.com

অনেক ধন্যবাদ তথ্যবহুল পোস্ট দেওয়ার জন্য।

Level 2

সুন্দর হয়েছে। তবে বর্তমানে প্রায় সব সাইট গুলোই 40% থেকে 50% ভিজিটর হারিয়েছে। দেখা যায়, হাই পেজ রেঙ্কের সাইট এবং হাই অথরিটি সাইট গুলোই প্রথম পেজে আসতে পারে। তাই প্রচুর পরিমানে হাই পেজ রেঙ্ক সাইট থেকে ব্যাক লিঙ্ক পাওয়া এবং অন পেইজ এস ই ও প্রধান। আপনারা কি বলেন?

    Level 0

    @Abdul Awal: ভিজিটর না আসার কারন হলো গুগলের নতুন আপডেটে বলা হয়েছে ভিজিটর নিয়ে কাজ করতে, গুগলকে মাথাতে রেখে কোন কাজ না করার জন্য। তারপরও আমাদের অভ্যাসের পরিবর্তন হয়নি। আমরা যত বেশি গুগল নিয়ে চিন্তিত থাকি, তত বেশি ভিজিটরকে আকর্ষন করে ওয়েবসাইটে নিয়ে আসার ব্যপারে চিন্তিত থাকিনা। সেজন্যই ভিজিটর কমে যাচ্ছে। কখন আমার ওয়েবসাইট গুগলের টপে থাকবে সেটা চিন্তা না করে কত বেশি ভিজিটর আজকের দিনে আমার ওয়েবসাইটে আনতে পেরেছি সেদিকে আমাদের মনোযোগ দিতে হবে। এব্যাপারে আমার নিচের লেখাটি পড়তে পারেন। https://www.techtunes.io/seo/tune-id/216175

vai jodi link wheel & from posting ai 2ta kaj ar o akta tutorial kore diten ba ki kore korte hoy bolten ta hole khub valo hoto.

ধন্যবাদ ! আপনার পোস্টটি আমার অনেক কাজে লাগবে। আরও বেশি বেশি এ রকম পোস্ট দেওয়ার অনুরোধ রইল। সোশ্যাল বুকমার্কিং , ডিরেক্টরী সাবমিশন, ব্লগ তৈরি, প্রেস রিলিজ, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, প্রতিটি গেস্ট পোস্ট, ব্লগ ইন্টারনেটে বিভিন্ন কমিউনিটিতে শেয়ার করা এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর অনুরোধ রইলো।

ধন্যবাদ স্যার।
যেকোন ওয়েবসাইট কে গুগল সার্চ টপে নিয়ে আসার জন্য ভালো একটি এস ই ও গাইডলাইন দিলেন।
জানতে চাই,
ওয়েবসাইট ছাড়া বিজনেস রিলেটেট প্রোডাক্টের URL গুগলে ইনডেক্স করব কিভাবে?