বাংলাদেশের জনপ্রিয় ১০টি ফুলের নাম

টিউন বিভাগ রিভিউ
প্রকাশিত

1.গোলাপ
গোলাপ বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং চাহিদাসম্পন্ন ফুলগুলোর একটি। ভালোবাসা, সৌন্দর্য ও সৌম্যতার প্রতীক হিসেবে গোলাপের গুরুত্ব অসামান্য। জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকী, প্রোপোজ, ভালোবাসা দিবস কিংবা যেকোনো বিশেষ উপলক্ষে গোলাপের চাহিদা সবসময়ই থাকে। এর সুগন্ধ, রঙের বৈচিত্র্য এবং দীর্ঘসময় সতেজ থাকার ক্ষমতা গোলাপকে অন্যান্য ফুল থেকে আলাদা করে। বাংলাদেশের নরসিংদী, ঝিনাইদহ ও সাভার অঞ্চলে প্রচুর গোলাপ চাষ করা হয়। বাগান, বাসাবাড়ি এবং ফুলের দোকানে এর জনপ্রিয়তা বছরজুড়ে স্থায়ী। গোলাপ শুধু উপহারের জন্য নয়, সাজসজ্জা, পারফিউম, কসমেটিকস এবং ইভেন্ট ডেকোরেশনেও ব্যবহৃত হয়। বিয়ের সাজ, স্টেজ ডেকোর, টেবিল সেন্টারপিস কিংবা গাড়ি সাজানো প্রায় সব জায়গায় গোলাপের ব্যবহার লক্ষ করা যায়। অনেকে ঘরোয়া চিকিৎসা ও স্কিনকেয়ারেও গোলাপের পানি ব্যবহার করেন। গোলাপের সৌন্দর্য যতটা বাহ্যিক, ততটাই এর গন্ধ মনকে শান্ত করে এবং সম্পর্কের উষ্ণতা বাড়ায়। যদি আপনি অনলাইনে গোলাপ অর্ডার করতে চান, তাহলে এখানে ক্লিক করতে পারেন। অনলাইন ফুল ডেলিভারি সার্ভিসগুলোর মাধ্যমে এখন যেকোনো সময় প্রিয়জনকে গোলাপ পাঠানো যায়। একই দিনে ডেলিভারি, কাস্টম বুকে এবং বিভিন্ন রঙের গোলাপের সংগ্রহ সব মিলিয়ে গোলাপ বাংলাদেশের ফুল বাজারে অবিশ্বাস্যভাবে জনপ্রিয়।

2. জবাফুল
জবাফুল বা হিবিস্কাস বাংলাদেশের ঘর-বাগানের অন্যতম পরিচিত এবং প্রিয় ফুল। উজ্জ্বল লাল, হলুদ, গোলাপি, সাদা এবং কমলা রঙে পাওয়া যায় বলে এটি চোখে পড়ে খুবই আকর্ষণীয়। জবাফুল সাধারণত ধর্মীয় অনুষ্ঠান, ঘরোয়া সৌন্দর্যচর্চা এবং বাগান সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হয়। বিশেষ করে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের পূজায় জবাফুলের জনপ্রিয়তা বেশি। জবাফুল খুব সহজে বাড়ে এবং গরম আবহাওয়ায় ভালো জন্মায়, তাই বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলে এটি দেখা যায়। প্রতিদিন নতুন ফুল ফোটে এবং সারা বছরই গাছে ফুল থাকে। বাড়ির বারান্দা, ছাদবাগান অথবা মাঠ সবখানেই জবাফুলের উপস্থিতি প্রকৃতিকে আরও রঙিন করে তোলে। সৌন্দর্যচর্চায় জবাফুলের পাতা ও ফুল দিয়ে তৈরি মাস্ক চুল ঘন ও নরম করতে ব্যবহৃত হয়। চুল ঝরা রোধ, স্ক্যাল্প পরিষ্কার এবং প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবেও এটি খুব কার্যকর। এছাড়া অনেকেই জবা চা পান করেন, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ও স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। জবাফুল শুধু সৌন্দর্যের প্রতীক নয়, বরং দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত একটি ফুল। তাই এটি বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ফুলের তালিকায় সবার আগে স্থান পায়।

3. বেলি ফুল (জুঁই)
বেলি ফুল, যা জুঁই নামেও পরিচিত, সুগন্ধের কারণে বাংলাদেশের মানুষের হৃদিয়ে বিশেষ জায়গা দখল করে আছে। ছোট, সাদা এবং নরম এই ফুলটি তার মিষ্টি সুবাসের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। বেলি ফুল সাধারণত গ্রীষ্মকাল ও বর্ষায় বেশি ফোটে এবং সন্ধ্যার সময় এর গন্ধ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। বেলি ফুল মূলত পূজা, নিকাহ অনুষ্ঠান, গায়েহলুদ, চুলের গাঁথুনি এবং ঘর সাজানোর কাজে ব্যবহৃত হয়। অনেক নারী চুলে বেলি ফুল পরতে ভালোবাসেন, যা সাংস্কৃতিক সৌন্দর্যেরও একটি অংশ। বাংলাদেশের বাজারে বেলির মালার চাহিদা সবসময়ই বেশি থাকে। এই ফুল শুধু সৌন্দর্য ও সুবাস দেয় না, বরং ঘরোয়া চিকিৎসায়ও ব্যবহৃত হয়। বেলি ফুল আরামদায়ক অনুভূতি দেয় এবং ঘরের পরিবেশকে সতেজ ও শান্ত রাখে। এছাড়া অনেক পারফিউম, অ্যাটর ও সুগন্ধি তৈরিতেও বেলির নির্যাস ব্যবহৃত হয়। বেলি ফুলের চারা খুব সহজে জন্মানো যায় এবং সামান্য যত্নে বছরে বেশ কয়েকবার ফুল পাওয়া সম্ভব। এর সূক্ষ্ম সৌন্দর্য, মনোমুগ্ধকর গন্ধ এবং সাংস্কৃতিক ব্যবহার সব মিলিয়ে বেলি ফুল বাংলাদেশের অন্যতম প্রিয় ফুল।

4. শিউলি ফুল
শিউলি ফুল বাংলাদেশের মানুষের আবেগ, স্মৃতি ও সংস্কৃতির সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত। ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে সাদা-কমলা রঙের শিউলি ফুল মাটিতে পড়া দেখতে কার না ভালো লাগে! শরৎকালে এই ফুল সবচেয়ে বেশি ফোটে, বিশেষ করে আশ্বিন মাসে এর সৌন্দর্য প্রকৃতিকে আরও মনোমুগ্ধকর করে তোলে। শিউলি ফুল সাধারণত দুর্গাপূজায় ব্যবহার করা হয়, তাই হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছে এর ধর্মীয় গুরুত্ব রয়েছে। ফুলটি রাতে ফোটে এবং ভোরের দিকে ঝরে পড়ে, এজন্যই এর নাম নাইট জেসমিন। এর মিষ্টি সুবাস পরিবেশকে শান্ত ও সতেজ করে। অনেকেই সকালে উঠেই শিউলি কুড়িয়ে মালা বানান বা ঘর সাজান, যা এক বিশেষ অনুভূতি জাগায়। শিউলি ফুল শুধু সুন্দরই নয়, এর ঔষধিগুণও রয়েছে। পাতার রস জ্বর ও ব্যথা কমাতে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া ফুল দিয়ে প্রাকৃতিক রং তৈরি করা যায় যা কাপড় রং করতে ব্যবহার করা হয়। শিউলি ফুল বাংলাদেশের ঋতুভিত্তিক ফুলের মধ্যে একটি অনন্য সৌন্দর্যের প্রতীক। এর নরম, সাদা-কমলা রঙ মানুষের মনে আনন্দ ও শান্তির অনুভূতি জাগায়।

5. টগর ফুল
টগর ফুল বাংলাদেশের সারাবছরের অন্যতম সুন্দর সাদা ফুল। ছোট, পাঁচ পাপড়ির এই ফুল দেখতে যেমন আকর্ষণীয়, তেমনি এর মিষ্টি সুবাস মনকে শান্ত করে। টগর গাছ সাধারণত ঝোপজাতীয় এবং সহজেই বাড়ে, তাই বাড়ির বাগান, স্কুল-কলেজের আঙ্গিনা ও সরকারি ভবনের পাশে দেখা যায়। এই ফুল সারাবছর ফোটে, যা টগরকে অন্য ফুল থেকে আলাদা করে। টগর ফুলের পবিত্রতা ও সরলতা বিয়ের সাজ, ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং ঘর সাজানোর কাজে ব্যবহার করা হয়। অনেকে টগরের পাতা ঔষধ হিসেবেও ব্যবহার করেন। বাংলাদেশের আবহাওয়া টগর গাছের জন্য উপযুক্ত হওয়ায় বড় কোনো যত্ন ছাড়াই গাছটি দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এর ফলে শহর ও গ্রাম উভয় এলাকায়ই টগরের উপস্থিতি বেশি। অনেকে বিভিন্ন জাতের টগর যেমন: ডাক টগর, বল টগর, সিঙ্গাপুর টগর বাগানে লাগান। টগর ফুলের সতেজতা, সৌন্দর্য ও প্রতিদিন নতুন ফুল ফোটার ক্ষমতা বাগানকে উজ্জ্বল করে তোলে। এজন্য এটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রিয় এবং জনপ্রিয় ফুল।

6. হাসনাহেনা
হাসনাহেনা বাংলাদেশের অন্যতম সুগন্ধি রাতের ফুল। সন্ধ্যার পর থেকেই এই ফুলের গন্ধ চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে এবং পুরো পরিবেশকে মনোরম করে তোলে। সাদা-হালকা সবুজ রঙের এই ফুল দেখতে ছোট হলেও এর গন্ধ অত্যন্ত তীব্র ও আনন্দদায়ক। হাসনাহেনা মূলত রাতে ফোটে, তাই ঘর-বাড়ি, বারান্দা বা বাগানে লাগালে সন্ধ্যার পর থেকেই মন ভালো করা সুবাস পাওয়া যায়। অনেকেই বাড়ির সামনে হাসনাহেনা লাগান, কারণ এটি ঘরের পরিবেশকে শান্ত ও স্বস্তিদায়ক করে। বাংলাদেশের উষ্ণ আবহাওয়া হাসনাহেনা চাষের জন্য উপযুক্ত। সামান্য যত্নেই গাছটি দ্রুত বড় হয় এবং বছরের বেশিরভাগ সময় ফুল দেয়। এছাড়া ফুলটি ঔষধেও ব্যবহৃত হয় বিশেষ করে সর্দি, কাশি এবং ঠান্ডাজনিত সমস্যায় গাছের পাতার নির্যাস উপকারী। হাসনাহেনা ফুলের সৌন্দর্য, সুবাস এবং সহজে চাষযোগ্য বৈশিষ্ট্য এটিকে বাংলাদেশের জনপ্রিয় ফুলের তালিকায় একটি বিশেষ স্থান দিয়েছে। রাতের অন্ধকারে এর সুগন্ধ এক অন্যরকম অনুভূতি জাগায়, তাই অনেকেই এটিকে রাতের রানি বলে থাকেন।

7. সূর্যমুখী
সূর্যমুখী তার উজ্জ্বল হলুদ রঙ এবং বড় ফুলের জন্য বাংলাদেশের মানুষের কাছে খুবই জনপ্রিয়। সূর্যের দিকে তাকানো বৈশিষ্ট্যের কারণে এর নাম হয়েছে সূর্যমুখী। এই ফুল সাধারণত শীতকাল এবং বসন্তে বেশি দেখা যায়। বাংলাদেশে কৃষির ক্ষেত্রে সূর্যমুখীর গুরুত্ব অনেক। এর বীজ থেকে স্বাস্থ্যকর সূর্যমুখী তেল তৈরি করা হয়। তাই ফুলটি শুধু সৌন্দর্য নয়, দেশের অর্থনীতিতেও ভূমিকা রাখে। বিভিন্ন জেলা যেমন: কুষ্টিয়া, রাজশাহী, দিনাজপুরে সূর্যমুখীর ব্যাপক চাষ হয়। দর্শনীয় সৌন্দর্যের কারণে সূর্যমুখী ফুল বাগান, রিসোর্ট, পর্যটন কেন্দ্র এবং ফটোশুট স্পটে ব্যবহার করা হয়। অনেকেই ঘরের ডেকোরেশন, ফুলদানিতে সাজানো এবং ইভেন্ট সাজাতে সূর্যমুখী ব্যবহার করেন। এই ফুল আনন্দ, ইতিবাচকতা এবং শক্তির প্রতীক হিসেবে পরিচিত। জন্মদিন, অভিনন্দন, শুভকামনা বা কর্পোরেট গিফট সবক্ষেত্রেই সূর্যমুখী তোড়া অনেকে পছন্দ করেন। সূর্যমুখীর উজ্জ্বল রঙ, বিশাল আকার এবং আশাবাদের প্রতীকী অর্থ জীবনে একটি নতুন আলো যোগ করে।

8. কৃষ্ণচূড়া
কৃষ্ণচূড়া বাংলাদেশের গ্রীষ্মের প্রতীক হিসেবে পরিচিত। গ্রীষ্মকালে রাস্তা, স্কুল, পার্ক, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস জুড়ে আগুনের মতো লাল রঙের কৃষ্ণচূড়া ফুল ফোটে। এটি গাছপ্রেমী ও প্রকৃতি-ভালোবাসা মানুষের কাছে অত্যন্ত প্রিয়। ফুলটি গুচ্ছ আকারে ফোটে এবং যখন পুরো গাছে ফুলে ভরে যায় তখন দূর থেকে দেখলে মনে হয় যেন আগুনের মশাল জ্বলছে। কবিতা, গান ও সাহিত্য—সবখানেই কৃষ্ণচূড়ার উল্লেখ পাওয়া যায়। শোভাময় গাছ হিসেবে এটি শহর ও গ্রামে ব্যাপকভাবে লাগানো হয়।
গ্রীষ্মের ঝলমলে রোদে কৃষ্ণচূড়া প্রকৃতিকে একটি অনন্য সৌন্দর্য দেয়। বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রছাত্রীদের কাছে  গ্রীষ্মের স্মৃতির ফুল  হিসেবেও এর পরিচিতি রয়েছে। কৃষ্ণচূড়া শুধু রঙেই আকর্ষণীয় নয়, এর পাতার নকশা ও গাছের আকৃতিও মনোমুগ্ধকর। বাংলাদেশের শহর সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে কৃষ্ণচূড়া বড় ভূমিকা রাখে। গাছটি ছায়াও দেয় এবং পরিবেশকে শীতল রাখতে সাহায্য করে। তাই এটি জনপ্রিয় ফুলের তালিকায় বিশেষ স্থান অধিকার করেছে।

9. রজনীগন্ধা
রজনীগন্ধা বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় কাট-ফ্লাওয়ার। বিয়ের সাজ, স্টেজ ডেকোর, মালা, বুকে এবং বিশেষ আয়োজন সব জায়গায় রজনীগন্ধার ব্যবহার দেখা যায়। এর লম্বা ডাঁটা, সাদা রঙ ও মনমুগ্ধকর সুবাস একে বিশেষভাবে চাহিদাসম্পন্ন করেছে।
রজনীগন্ধা মূলত রাতে সুবাস ছড়ায়, যা পরিবেশকে সতেজ ও রোমান্টিক করে। এজন্যই অনেকেই একে  টিউব রোজ  নামে চেনেন। বর্তমানে বাংলাদেশের ফুল ব্যবসার একটি বড় অংশ রজনীগন্ধাকে কেন্দ্র করে। গাজীপুর, সাভার, ঝিনাইদহে রজনীগন্ধার চাষ সবচেয়ে বেশি হয়।
এই ফুল দীর্ঘসময় সতেজ থাকে, তাই ইভেন্ট, পার্টি এবং উপহারের জন্য এটি আদর্শ। বিয়ের গাড়ির সাজে, গায়েহলুদ অনুষ্ঠান এবং নববধূ সাজে রজনীগন্ধার মালার ব্যবহার খুবই প্রচলিত।
রজনীগন্ধা শুধু সৌন্দর্য ও সুবাসই দেয় না, বরং ঘরের পরিবেশকেও শান্ত ও আরামদায়ক করে। এজন্য এটি বাংলাদেশের মানুষের প্রিয় ফুলের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে।

10. কানাস ফুল
কানাস বা ক্যানা লিলি বাংলাদেশের শহর ও গ্রামে অত্যন্ত পরিচিত এবং জনপ্রিয় ফুল। লাল, হলুদ, কমলা এবং গোল্ডেন রঙের বড় বড় পাপড়ির কারণে ক্যানা ফুল খুব আকর্ষণীয় দেখায়। এর পাতাগুলোও বড় ও সুন্দর হওয়ায় বাগানে সাজসজ্জার জন্য এটি আদর্শ।
কানাস ফুল সাধারণত বর্ষায় বেশি ফোটে এবং একবার লাগালে বহু বছর একই গাছ থেকে ফুল পাওয়া যায়। তাই কম যত্নে বেশি ফুল পাওয়া যায় বলে এটি অনেকের পছন্দের। রাস্তার পাশে, সরকারি স্থাপনা, স্কুল-কলেজ এবং বাড়ির বাগানে কানাস গাছ দেখা খুবই সাধারণ।
ফুলটির আকৃতি ও রঙ এত সুন্দর যে ল্যান্ডস্কেপিং এবং রিসোর্ট ডেকোরেশনে এর ব্যবহার ক্রমেই বাড়ছে। অনেকে বাসার বাগানকে রঙিন করতে বিভিন্ন রঙের কানাস লাগান।
কানাস ফুল প্রকৃতির সৌন্দর্য বাড়ানোর পাশাপাশি শক্তিশালী ও দীর্ঘস্থায়ী গাছ হিসেবে পরিচিত। এজন্য এটি বাংলাদেশের জনপ্রিয় দশটি ফুলের তালিকায় একটি বিশেষ স্থান পেয়েছে।

Level 0

আমি মোঃ সিপন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 1 মাস 3 সপ্তাহ যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 1 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস