বরিশালের বিনোদন কেন্দ্রগুলো একেবারেই ফাঁকা। লোকডাইন খুলে দেয়ার চতুর্থ দিন মঙ্গলবারও নগরীসহ জেলার বিনোদন কেন্দ্রগুলো একেবারেই দর্শনার্থী-পর্যটক শূন্য দেখা গেছে। করোনা সংক্রমণ এড়াতে জেলা প্রশাসনের নির্দেশে সবগুলো পার্ক এবং বিনোদন কেন্দ্র বন্ধ থাকায় এবার ঈদের সময়ও ভিন্নচিত্র দেখা গেছে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে। এই অবস্থা বজায় রাখতে পার্কসহ বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে নজরদারি অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব আহমেদ।
নগরীর বান্দ রোডের প্লানেট পার্ক, মুক্তিযোদ্ধা পার্ক, গ্রীন সিটি পার্ক, স্বাধীনতা পার্ক, ত্রিশ গোডাউন সংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীর তীর, দপদপিয়া সেতু, বাবুগঞ্জের মাধবপাশার দুর্গাসাগর দিঘি এবং উজিরপুরের গুঠিয়া বায়তুল আমান মসজিদ কমপ্লেক্স, দোয়ারিকা-শিকারপুর সেতু বরিশালের অন্যতম দর্শনীয় স্থান। সারা বছরই এসব স্থানে পর্যটকসহ দর্শনার্থীদের ভিড় থাকে। বিশেষ করে প্রতিদিন বিকেলে লোকে লোকারন্য হয়ে ওঠে এসব দর্শনীয় স্থানগুলো।
কিন্তু করোনা পরিস্থিতিরি কারনে পার্কসহ দর্শনীয় স্থানগুলো অনেকে আগে থেকেই প্রশাসনের নির্দেশে বন্ধ রয়েছে। লোকডাউন খুলে দেয়াতে যাতে এসব স্থানে লোক সমাগম না হতে পারে সে জন্য পুলিশসহ স্থানীয় প্রশাসন কঠোর নজরদারি করছে। জেলা প্রশাসন প্রতিটি বিনোদন কেন্দ্রে নজরদারী বাড়াতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করছে।
বরিশালের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব আহমেদ জানান, জনগণের আন্তরিকতা এবং সহযোগীতার কারণে পার্কসহ বিনোদন কেন্দ্রগুলো জনশূন্য রাখা সম্ভব হয়েছে। জনগণকে করোনা সংক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখতেই জেলা প্রশাসন পার্ক সহ বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে জনসমাগম হতে দিচ্ছে না। করোনা পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত প্রশাসনের এই নজরদারি চলবে বলে জানান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব আহমেদ।
বরিশালের বিনোদন কেন্দ্রগুলো একেবারেই ফাঁকা। লোকডাইন খুলে দেয়ার চতুর্থ দিন মঙ্গলবারও নগরীসহ জেলার বিনোদন কেন্দ্রগুলো একেবারেই দর্শনার্থী-পর্যটক শূন্য দেখা গেছে। করোনা সংক্রমণ এড়াতে জেলা প্রশাসনের নির্দেশে সবগুলো পার্ক এবং বিনোদন কেন্দ্র বন্ধ থাকায় এবার ঈদের সময়ও ভিন্নচিত্র দেখা গেছে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে। এই অবস্থা বজায় রাখতে পার্কসহ বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে নজরদারি অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব আহমেদ।
নগরীর বান্দ রোডের প্লানেট পার্ক, মুক্তিযোদ্ধা পার্ক, গ্রীন সিটি পার্ক, স্বাধীনতা পার্ক, ত্রিশ গোডাউন সংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীর তীর, দপদপিয়া সেতু, বাবুগঞ্জের মাধবপাশার দুর্গাসাগর দিঘি এবং উজিরপুরের গুঠিয়া বায়তুল আমান মসজিদ কমপ্লেক্স, দোয়ারিকা-শিকারপুর সেতু বরিশালের অন্যতম দর্শনীয় স্থান। সারা বছরই এসব স্থানে পর্যটকসহ দর্শনার্থীদের ভিড় থাকে। বিশেষ করে প্রতিদিন বিকেলে লোকে লোকারন্য হয়ে ওঠে এসব দর্শনীয় স্থানগুলো।
কিন্তু করোনা পরিস্থিতিরি কারনে পার্কসহ দর্শনীয় স্থানগুলো অনেকে আগে থেকেই প্রশাসনের নির্দেশে বন্ধ রয়েছে। লোকডাউন খুলে দেয়াতে যাতে এসব স্থানে লোক সমাগম না হতে পারে সে জন্য পুলিশসহ স্থানীয় প্রশাসন কঠোর নজরদারি করছে। জেলা প্রশাসন প্রতিটি বিনোদন কেন্দ্রে নজরদারী বাড়াতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করছে।
বরিশালের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব আহমেদ জানান, জনগণের আন্তরিকতা এবং সহযোগীতার কারণে পার্কসহ বিনোদন কেন্দ্রগুলো জনশূন্য রাখা সম্ভব হয়েছে। জনগণকে করোনা সংক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখতেই জেলা প্রশাসন পার্ক সহ বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে জনসমাগম হতে দিচ্ছে না। করোনা পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত প্রশাসনের এই নজরদারি চলবে বলে জানান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব আহমেদ।
বরিশালের বিনোদন কেন্দ্রগুলো একেবারেই ফাঁকা। লোকডাইন খুলে দেয়ার চতুর্থ দিন মঙ্গলবারও নগরীসহ জেলার বিনোদন কেন্দ্রগুলো একেবারেই দর্শনার্থী-পর্যটক শূন্য দেখা গেছে। করোনা সংক্রমণ এড়াতে জেলা প্রশাসনের নির্দেশে সবগুলো পার্ক এবং বিনোদন কেন্দ্র বন্ধ থাকায় এবার ঈদের সময়ও ভিন্নচিত্র দেখা গেছে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে। এই অবস্থা বজায় রাখতে পার্কসহ বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে নজরদারি অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব আহমেদ।
নগরীর বান্দ রোডের প্লানেট পার্ক, মুক্তিযোদ্ধা পার্ক, গ্রীন সিটি পার্ক, স্বাধীনতা পার্ক, ত্রিশ গোডাউন সংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীর তীর, দপদপিয়া সেতু, বাবুগঞ্জের মাধবপাশার দুর্গাসাগর দিঘি এবং উজিরপুরের গুঠিয়া বায়তুল আমান মসজিদ কমপ্লেক্স, দোয়ারিকা-শিকারপুর সেতু বরিশালের অন্যতম দর্শনীয় স্থান। সারা বছরই এসব স্থানে পর্যটকসহ দর্শনার্থীদের ভিড় থাকে। বিশেষ করে প্রতিদিন বিকেলে লোকে লোকারন্য হয়ে ওঠে এসব দর্শনীয় স্থানগুলো।
কিন্তু করোনা পরিস্থিতিরি কারনে পার্কসহ দর্শনীয় স্থানগুলো অনেকে আগে থেকেই প্রশাসনের নির্দেশে বন্ধ রয়েছে। লোকডাউন খুলে দেয়াতে যাতে এসব স্থানে লোক সমাগম না হতে পারে সে জন্য পুলিশসহ স্থানীয় প্রশাসন কঠোর নজরদারি করছে। জেলা প্রশাসন প্রতিটি বিনোদন কেন্দ্রে নজরদারী বাড়াতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করছে।
বরিশালের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব আহমেদ জানান, জনগণের আন্তরিকতা এবং সহযোগীতার কারণে পার্কসহ বিনোদন কেন্দ্রগুলো জনশূন্য রাখা সম্ভব হয়েছে। জনগণকে করোনা সংক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখতেই জেলা প্রশাসন পার্ক সহ বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে জনসমাগম হতে দিচ্ছে না। করোনা পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত প্রশাসনের এই নজরদারি চলবে বলে জানান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব আহমেদ।
বরিশালের বিনোদন কেন্দ্রগুলো একেবারেই ফাঁকা। লোকডাইন খুলে দেয়ার চতুর্থ দিন মঙ্গলবারও নগরীসহ জেলার বিনোদন কেন্দ্রগুলো একেবারেই দর্শনার্থী-পর্যটক শূন্য দেখা গেছে। করোনা সংক্রমণ এড়াতে জেলা প্রশাসনের নির্দেশে সবগুলো পার্ক এবং বিনোদন কেন্দ্র বন্ধ থাকায় এবার ঈদের সময়ও ভিন্নচিত্র দেখা গেছে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে। এই অবস্থা বজায় রাখতে পার্কসহ বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে নজরদারি অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব আহমেদ।
নগরীর বান্দ রোডের প্লানেট পার্ক, মুক্তিযোদ্ধা পার্ক, গ্রীন সিটি পার্ক, স্বাধীনতা পার্ক, ত্রিশ গোডাউন সংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীর তীর, দপদপিয়া সেতু, বাবুগঞ্জের মাধবপাশার দুর্গাসাগর দিঘি এবং উজিরপুরের গুঠিয়া বায়তুল আমান মসজিদ কমপ্লেক্স, দোয়ারিকা-শিকারপুর সেতু বরিশালের অন্যতম দর্শনীয় স্থান। সারা বছরই এসব স্থানে পর্যটকসহ দর্শনার্থীদের ভিড় থাকে। বিশেষ করে প্রতিদিন বিকেলে লোকে লোকারন্য হয়ে ওঠে এসব দর্শনীয় স্থানগুলো।
কিন্তু করোনা পরিস্থিতিরি কারনে পার্কসহ দর্শনীয় স্থানগুলো অনেকে আগে থেকেই প্রশাসনের নির্দেশে বন্ধ রয়েছে। লোকডাউন খুলে দেয়াতে যাতে এসব স্থানে লোক সমাগম না হতে পারে সে জন্য পুলিশসহ স্থানীয় প্রশাসন কঠোর নজরদারি করছে। জেলা প্রশাসন প্রতিটি বিনোদন কেন্দ্রে নজরদারী বাড়াতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করছে।
বরিশালের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব আহমেদ জানান, জনগণের আন্তরিকতা এবং সহযোগীতার কারণে পার্কসহ বিনোদন কেন্দ্রগুলো জনশূন্য রাখা সম্ভব হয়েছে। জনগণকে করোনা সংক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখতেই জেলা প্রশাসন পার্ক সহ বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে জনসমাগম হতে দিচ্ছে না। করোনা পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত প্রশাসনের এই নজরদারি চলবে বলে জানান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব আহমেদ।
Sohel Molla
1st Joint General Secretary, Bangladesh Awami League, 25 No Ward, Barishal Metropolitan
Facebook Page:
https://www.facebook.com/sohelmollabsl25
Facebook Profile:
https://www.facebook.com/sohelmollabsl
Instagram Profile:
https://www.instagram.com/sohelmollabsl/
Twitter Profile: https://www.twitter.com/sohelmollabsl
LinkedIn Profile:
https://www.linkedin.com/in/sohelmollabsl
Email: [email protected]
আমি সোহেল ওয়াদুদ। Founder, www.priyobarisal.com, বরিশাল। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 9 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 10 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 10 টিউনারকে ফলো করি।