















পৃথিবীতে আজ থেকে ২৩ কোটি বছর আগে তারা পৃথিবী থেকে বিলপ্তি হয়লক্ষ লক্ষ বছর আগে পৃথিবীতে আঘাত হানা বিশালকায় ধূমকেতু কিংবা গ্রহাণুখন্ডের কারণে ডাইনোসরের বিলুপ্তি ঘটে থাকতে পারে বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা। ধূমকেতু বা গ্রহাণুখণ্ড হয়ত পৃথিবীতে আছড়ে পড়ায় ধূলো আর রাসায়নিক মেঘ সূর্যালোক প্রবেশে বাধা দিয়েছে কিংবা এর বিস্ফোরণে দাবানল ঘটে অতিকায় জন্তু ডাইনোসার বিলুপ্ত হয়ে গেছে।উইনটন জীবাশ্মবিদদের জন্য একটি গুপ্ত ভাণ্ডার হিসেবে পরিগণিত হয়ে আসছে৷ ২০০১ সালে সেখানে স্থানীয় এক কৃষক ভেড়া চরাতে গিয়ে একটি ডাইনোসরের জীবাশ্ম পেয়েছিলেন৷ তবে এবারের আবিষ্কার অস্ট্রেলিয়ায় গত ২৮ বছরের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সাফল্য বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা৷ হকনালের প্রত্যাশা, এই খাদের আশপাশে আরো শত শত জীবাশ্ম পাওয়া যাবে৷ তবে সেসব আবিষ্কারের জন্য আমাদের ভালোমত প্রস্তুতি নিতে হবে৷ মেলবোর্নের লা ট্রোব ইউনিভার্সিটির জীবাশ্মবিদ বেন কিয়ার প্রায় একই সুরে বলেছেন, এই আবিষ্কার অস্ট্রেলিয়ার ডাইনোসর এবং তাদের পরিবেশ নিয়ে নতুন করে গবেষণার পথ উন্মোচন করে দিয়েছে৷ সুত্রঃ Deutsche Welle

জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ইতোমধ্যেই ধূমকেতুর মতো দেখতে একটি বস্তুর সন্ধান পেয়েছেন। এটি দুটি গ্রহাণুর সংঘর্ষে সৃষ্ট বলে তাদের ধারণা। যে কারণে লক্ষ লক্ষ বছর আগে অতিকায় জীব ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়ে গেছে বলে মনে করা হচ্ছে।
এই সেই ডাইনোসর যাদের নিয়ে নির্মান হয়েছে অনেক মুভি
একটু কল্পনা করুন তো এরা যদি আবার এই পৃথিবীতে ফিরে আসে আল্লাহ্ না করুন তাহলে কি হবে_____















জানিনা আপনাদের কাছে এই প্রতিবেদন টি কেমন লেগেছে এই তথ্য প্রযুক্তির ব্লগে এদের নিয়ে জানা সবার প্রয়োজন । আমি নানা ধরনের ওয়েব সাইট ব্লগ থেকে এই ছবি গুলো , ও তথ্যগুলো পাই । অনেকে ভাবে এটা কাল্পনিক কিছু না। তবে ডাইনোসরের অনেক ফসিল ও ডিম পাওয়া গিয়েছে এই গুলো আবার কোন প্রানির ফসিল ??? আর অনেকে বলে ডাইনোসরের মুখ দিয়ে আগুন বের হয়। আসলে ডাইনোসরের এর মুখ দিয়ে আগুন বের হয় না । ড্রাগনের মুখ দিয়ে আগুন বের হয়। আর ড্রাগন হচ্ছে চীনা পৌরাণিক কাহিনীর প্রাণী । ড্রাগন একটি কাল্পনিক প্রানি







আমি এম এস পলাশ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 16 টি টিউন ও 60 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
জীবন ফুলের এক একটি পাপড়ি এক এক করে কেন জানি ঝড়ে যাচ্ছে, একটু একটু সময় এগিয়ে আসছে, মনে হচ্ছে নতুন এক জীবন আমার জন্য অপেক্ষা করছে, হয়তো এক দিন আমি আর থাকব না, সে দিন আমার লেখা থেকে যাবে। আমি থাকব আমার লেখার মাঝে, হয়তো কেউ কোন দিন আমার এই...
Great post..thank you boss..