অনলাইনে নারী-পুরুষের চ্যাট করাও হারাম!

অনলাইনে অপরিচিত নারী-পুরুষের চ্যাটকে হারাম বলে ঘোষণা করেছে মিশরের একটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। দার আল ইতফা নামের এক ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান শুক্রবার এক বিবৃতিতে অনলাইনে অপরিচিত নারী-পুরুষের মধ্যে চ্যাট এবং ফেসবুকে মেয়েদের ছবি বিনিময করাকে হারাম বলে ফতোয়া দেয়। তাদের মতে এইসব কার্যক্রম মেয়দের সম্মান ও মর্যাদার জন্য হানিকর। তাদের মতে মুহরমা ব্যতীত অন্য পুরুষ ও নারীদের মাঝে ছবি শেয়ার করার ও চ্যাট করার মাধ্যমে তারা অনৈতিক কাজে লিপ্ত হচ্ছে। শুক্রবার এই ফতোয়া জারি হওয়ার পর গোটা দেশ জুড়ে সমালোচনার ঝড় শুরু হয়েছে। মিশরের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আল আজহারের উর্ধ্বতন আলেম আবদুল হামিদ আল আতরাশ একে সমর্থন করে বলেন,‘ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে দেখতে গেলে এই ফতোয়া জায়েজ। একজন অপরিচিত নারী ও পুরুষের মধ্যে আলাপ করা ইসলাম সমর্থন করে না। কেননা এর মাধ্যমে তাদের মধ্যে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং এর ফলে নানা ধরণের সামাজিক সমস্যার ঝুঁকি তৈরি হয়।’ তবে আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক আইডলজি এন্ড ফিলসফি বিভাগের অধ্যাপক এই ফতোয়াকে ‘অবাস্তব’ বলে নাকচ করে দিয়েছেন।

ভালো লাগলে ঘুরে আসুন আমার নিউজ সাইট থেকে।

Level 0

আমি Saieduzzaman। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 9 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 24 টি টিউন ও 20 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

জোসসসসসস। ভাল্লাগসে। আমিও একমত

ami আলেম আবদুল হামিদ আল আতরাশ er pokkhe. uni thik e bolsen.

এটা অবশ্যই হারাম।

এইটা নতুন কইরা বলার কি আসে :/

আমার পক্ষে বা বিপক্ষে হোক শরীয়ত তার ধারায় চলবে।

পুরুষ হল মোম আর নারী হোল আগুন। অতএব, বাঁচতে হলে দুরে থাকতেই হবে। তাই বলে ইসলাম মানুষের জন্য দুসহ্য কিছু চাপিয়ে দেয় না। মানিবক চাহিদা এবং দুনিয়াতে মানুষের পরম্পরা টিকে থাকার জন্য বৈধ স্ত্রী গ্রহণে উৎসাহিত করে। আপনার স্ত্রীর সাথে যত খুশি চ্যাট, ছবি, ভালোবাসা, যা ইচ্ছা বিনিময় করুন। ইসলাম কিছুই বলবে না। নারি তো আর পণ্য নয় যে কেনার আগে চেটে দেখবেন!