- লেখাটি যারপরনাই সাইকোলজিক্যাল হেতু বোঝা তথা উপলব্ধির জন্য আপনাকেও একটু সাইকোলজিক্যাল দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে লজিক্যাল থেকে পড়ার অনুরোধ করছি - ফিজিক্সের আলোর বেগ মাপতে গিয়ে যদি ফোটন কিভাবে নিউক্লিয়াসে বিরাজ করে সেটি কল্পনা করেন তবে জেনারেল রিলেটিভিটির আপেক্ষিকতাও খানিক স্বাপেক্ষিক হয়ে যাবে [উদাহরনে বিরক্ত হলে স্পষ্টভাবেই বলি "আপনাকে কোনরূপ বায়াসর্ড না হয়েই একটু যুক্তিবাদী ও স্বচ্ছ মানসিকতায় বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি হতে মূল্যায়ন ও বিচার করতে হবে - তাহলে আশাকরি রিয়েলাইজেশান তুলনামূলক সহজ হবে বৈকি]। যাই হউক শুরু করা যাক. ব্যক্তি বিশ্বাস বা অবিশ্বাস অথবা বৈজ্ঞানিক গবেষণা কিংবা দার্শনিক চেতনায় "ঈশ্বর" বেশ রহস্যময় এক অস্তিত্ব - যার আদৌ অবস্থিতি আছে কিনা সেটা যুক্তি তর্ক স্বাপ্নেক্ষ আর বিজ্ঞানের ল্যাবে উহা কাল্পনিক ইথার এর মতোই; তবে বিজ্ঞানের ল্যাবে আরেক বৈচিত্রময় রহস্য ঘেরা শাখা "সাইকোলজি" এর দৃষ্টিভঙ্গিতে ঈশ্বর চেতনায় যে যে ঈশ্বরের অবস্থিতি সেটা আমাদের ব্রেইনে ভালো মতোই নিবদ্ধ আছে - অর্থাৎ ঈশ্বর থাকুক কি না থাকুন (বিজ্ঞানের একদম কটকটে কট্টর ভাষায় যে ঈশ্বরের স্বপক্ষে শূন্য প্রমান - এমনকি উহার প্রয়োজনীয়তার যে ক্ষেত্র তাতেও শূন্য উপস্থিতি) তা সত্ত্বেও বিজ্ঞান ঐ সাইকোলজির বিশেষায়িত ধারণা মোটেই উড়িয়ে দিতে পারে না যে "বিশ্বাস বা অবিশ্বাসের প্রেক্ষাপটে আমাদের মস্তিষ্কে ঈশ্বরের এক দারূণ অবস্থিতি বিদ্যমান"। এখন আমার বিষয় সেই ঐশ্বরিক ঈশ্বর নয় বরং বাস্তবিক মানব মস্তিষ্ক গেঁথে থাকা (একরূপ গেঁথে রাখা আরকি) ঈশ্বর ভাবনার সেই " ঈশ্বর এর অবস্থিতি" [খেয়াল করবেন আমি ঈশ্বর এর অস্তিত্ব বলছি না ববং সাইকোলজিক্যালি ঈশ্বরের অবস্থিতিকে ইন্ডিকেট করছি]। আচ্ছা এবার সবার আগে যেটা প্রশ্ন আকারে আসবে ঈশ্বর আসলে কে? এখানেই তো আসলে ঝামেলা বাধে উত্তর প্রদানে - কেননা প্রশ্নটাই তো ভুল! ঈশ্বর কে এটা যখনি জানতে চাইছেন তার মানে কি আপমি ঈশ্বর যে অস্তিত্ব সেটা মেনে নিয়ে মনে করে জানতে চাইছেন "আচ্ছা কে আপনি?" যাকে চিনেনই না তাকে আবার উপমাতে ভূষিত করছেন - এটা কিন্তু এক মানসিক বিচ্যুতি; সুতরাং আপনি যদি ঈশ্বর'কে জানতে চান (সাইকোলজিক্যাল দৃষ্টিভঙ্গি হত) তবে আপনার প্রশ্ন হওয়া উচিত "ঈশ্বর কি?" হুমম.এবার উত্তর দিতে হবে [এই উত্তরটি কোন ব্যক্তির বিশ্বাস বা অবিশ্বাসের ওপর নির্ভরশীল না হয়েই সকল ব্যক্তির তরে স্বীকার্য সিদ্ধ সংজ্ঞায়ন]:- ঈশ্বর ধারণাটি সম্পূর্ণই ব্যক্তি বিশ্বাস নির্ভরশীল ফ্যাক্ট - শুধু ব্যক্তির বিশ্বাস বলাতে "ঈশ্বরের অস্তিত্বের সার্বজনীন সত্যতা যাচাই চলে না" তাই ঈশ্বর ধারণার একদম সুস্পষ্ট Statment পেতে বরং এটি বলা চলে "ঈশ্বর হলো ব্যক্তি চিন্তা চেতনায় তার একরূপ মানসিক অবস্থিতি যা সম্পূর্ণ আপেক্ষিক ফ্যাক্টর - যেখানে ঈশ্বরের বিশেষ্য বিশেষায়িত হয় ব্যক্তির চিন্তন প্রেক্ষাপটে" - অনন্যতর "ঈশ্বর" অস্তিত্বে অদ্যবধি বিজ্ঞানের মৌলিক শাখাসমূহে কোনরূপ পর্যবেক্ষন লব্ধ যৌক্তিক তথ্য বা উপাত্ত কিংবা প্রমাণ পাওয়া যায় না; তখনই আমাদের বায়োলজি সামনে দাড় করিয়ে দেয় GOD Gene নামক আজব ফ্যাক্ট - তবুও সেটার সর্বাপেক্ষা গ্রহণযোগ্য ব্যাখা হলো "একটি শিশুর জন্মকালেই উহার যে বিশ্বাসগত অবস্থিতির জেনেটিক্যাল কন্ডিশন পরিলক্ষিত হয় সেটা কোন স্পেসিফিক ঈশ্বরের প্রতি ডেডিকেটেড নয় বরং তা শুধুই এক অবোধ বিশ্বাসী প্রবণতা মাত্র" - এটা বিবর্তনের স্বপক্ষে এক দারূন স্থিতিগত এক্সপেলিনেশান বহন করে যে "মানব সভ্যতার উৎকর্ষে প্রাচীনকাল হতে মানুষের অন্ধকারের প্রতি ভীতি কিংবা নানান প্রাকৃতিক দূর্যোগে এক কল্পিত অস্তিত্বের অবতারণায় মানসিক স্থিতি লাভে সম্মুখে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেষণা এবং তৎকালীন বিভিন্ন অতিপ্রাকৃতিক ঘটনার কারন অনুসন্ধান লাভে এমন এক অস্তিত্বের অবতারণা করা যেন তাতে নানান প্রশ্নের স্বান্তনাগত উত্তর মিলে বা মেলানো যায়" - সুতরাং ঈশ্বরের অস্তিত্ব থাকুক কিংবা না থাকুক সেটার উর্দ্ধে এটা জানান দেয় যে "ঈশ্বরের অস্তিত্ব মানব সমাজের জন্য এমন এক প্রাচীনতম বিশ্বাসী স্থিতিস্থাপকতা যার গুরুত্ব এবং তাৎপর্য বিদ্যমান - অপরাপর একটি নবজাতক মানব শিশুর শরীরে GOD Gene উপস্থিতি মূলত ঈশ্বর ধারণা জন্মের এক বির্বতিত কার্বন প্রতিলিপি"। আচ্ছা এবার সামারাইজ করতে হবে অর্থাৎ সরল বাক্য বলতে হবে ঈশ্বর কি? "ঈশ্বর হলো মানব মস্তিষ্কের এমন এক চিরায়ত ফাংশান যার প্রতিরূপে ব্যক্তির বিশ্বাস ও অবিশ্বাস নির্ভর এমন এক প্রতিরূপ যা কিনা ব্যক্তির সামগ্রিক জীবনাচরণে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত সৃষ্টিতে সক্ষম - অপরাপর বিষয়টি প্রাচীনকাল হতে প্রবাহমান এবং সনয়ের সাথে সাথে বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে নানাভাবে পরিবর্তিত হয়ে আসছে এবং পরিবর্তন এর ধারা অব্যহত থাকবে." [উপরোক্ত আলোচনায় সংক্ষেপে ঈশ্বর কি বা কিভাবে উৎপত্তি ও বিকাশ এবং তার অবস্থিতিগত অবস্থান এবং ভবিষ্যত ইত্যাদি বিবৃত করার চেষ্টা করা হয়েছে]। এখন আরও একটি প্রশ্ন সামনে দাড়াবে "ঈশ্বর আসলেই কি কাজে লাগে অথবা এরূপ শূন্য মানের ফিজিক্সে ভ্যালুতে ঐ ঈশ্বর এর প্রয়োজনীয়তা কি এবং কতোটুকু?" আমরা সব কিছুই পরিমাপ করতে ভালোবাসি - এই যেমন "তুমি আমাকে কতো ভালোবাসো?" - এই যে "এত্তো এত্তো আর এত্তোটা"; এটা কিন্ত ফিজিক্সের এর বৈশিষ্ট্য যাতে সবকিছুর সংজ্ঞায়নে আমরা পরিমাপ নামক বিষয়টিকে জুড়ে দিতে পছন্দ করি উহার প্রকৃত আইডেন্টিফিকেশন ঘটাতে - তদুপরি সাইকোলজিক্যালি যেমন " ভালোবাসা" আর উপস্থিতি ডোপামিন বা সেরোটনিন হরমোন নিঃসরণে মাপঝোঁক করা কঠিন তেমনি ব্যক্তির তথা মানুষের জীবনে এই ঈশ্বর এর প্রয়োজনীয়তাও নিক্তিতে মেপে বলা কঠিন কেননা এটি আপেক্ষিক একটি বিষয় (যা ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব, বিশ্বাস বা অবিশ্বাস, যুক্তি ও জ্ঞানবোধ, সামাজিকতা, পারিবারিকতা, বন্ধন ইত্যাদি প্রভূত বিষয়ের সাথে অঙ্গাঅঙ্গীভাবে জড়িত) সুতরাং ক্লাসিফাইড হলে সেটাও বড়ই রিলেটিভি ফ্যাক্ট! প্রয়োজনীয়তা আছে না হয় বুঝলাম তবে না মানলে সেটার ক্ষতি আছে নাকি কিংবা আদৌ উপযোগীতা কি? হুমম.এটাও দারুণ একটা প্রশ্ন যে ঈশ্বর না মানলে ক্ষতি কি? অবশ্যই ক্ষতি নেই বরং তা আপেক্ষিকভাবে উপকারী কেননা "উহা সংশয়ী মানসিকতা নানান প্রশ্নের উদ্ভব ঘটায় যাতে উত্তর আনায়নে জ্ঞান উৎকর্ষিত হয়" তদুপরি এটাও অসত্য নয় যে "এমন যদি এক ঈশ্বর চেতনার আবির্ভাব ঘটানো যায় যা বিশ্বাস ও অবিশ্বাসের উর্দ্ধে প্রামানিক অবস্থিতিতে সকল মানুষের জন্য সত্যিকারার্থে ব্যহারিক জীবনে ইফেক্টিভলি ইফিসিয়েন্সি বহন করে তবে তা শুধুই ব্যক্তিগত বেনিফিশিয়ারী হবে তা নয় - আক্ষরিকভাবেই উহা এতোদিন ধরে চলে আসা ঈশ্বর স্বাপেক্ষ বিরোধ মেটাতে সক্ষম - তাই যদিও এটা ব্যক্তিগত একটা সস্তা ধারনা মনে হতেই পারে তবুও সমাজিকভাবে (সোস্যাল সায়েন্স এর স্ট্যাটিকস অনুযায়ী) দারূন কিছু হতেই পারে"। বুঝলাম তো.তো সেই ঈশ্বর কি কি কি?! আচ্ছা আমাদের এখন ঈশ্বরের সংজ্ঞাটা আরেকটু ন্যারেটিভ করে আনতে হবে " ঈশ্বর হলো তা - যা আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করছে" এখন আপনাকে আদতে কে নিয়ন্ত্রণ করছে? উত্তর হলো "আপনিই আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করছেন" আবার প্রশ্ন আসে কিভাবে সেই নিয়ন্ত্রণ হয়? উত্তর হলো "আপনার সাইকোলজি এর মাধ্যমে" - সাইকোলজির এর অপরেটিং সিস্টেম কোথায় আছে? "উত্তর হলো " ব্রেইন"। সুতরাং আপনার ব্রেইনকেই আপনার ঈশ্বর বিবেচনা করা যেতে পারে [বলিনি কিন্তু সবার ব্রেইনই আপনার ঈশ্বর - আপনার ব্রেইন আপনার ঈশ্বর] - আবারো বলতে হচ্ছে (রিপিট করতে হচ্ছে) ঈশ্বর বলতে বোঝানো হচ্ছে তা - যা আপনাকে আক্ষরিকভাবেই নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করে! ব্রেইন'কে ঈশ্বরের আখ্যাই বা কেন দিতে হবে শুনি? আমার কথা নাইবা শুনুন - এই যে আপনি আপনার ব্রেইনের কথা শুনে (আইমিন রিয়েলাইজ করে) স্বাধীনভাবে আপনাকে (ইয়ে মানে নিজেকে) নিয়ন্ত্রণ কররছেন ও পরিচালনা করছেন সেটাই বা মানতে কি সমস্যা মনা? [আগেই তো বিস্তর আলোচনায় যুক্তি দিয়ে বিবৃত হয়েছে ঈশ্বর তা - যা আপনাকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করে]। আচ্ছা এই ঈশ্বর দিয়ে হবে টা কি? কি হবে না তাই বলুন তো? অবাস্তব যে অস্তিত্বের তরে বিশ্বাস হেতু প্লাসিবো এর মতো ঘটনায় "সুন্দর মিথ্যা" এর ব্রেইন ফাংশানে মাহাত্ম্য আছে সেখানে সত্যতিসত্য বিষয়টা উপলব্ধিতে কি দারূণ এক বিপ্লব ঘটতে পারে? বিপ্লবী চেতনায় না গিয়েও ব্রেইন ডেভোলপমেন্ট এর মাধ্যমে মুভির মতো না হলেও সুপার হিউম্যান তো হওয়া অসম্ভব নয়! [ইয়ে মানে.ঈশ্বরটাকেই কিন্তু সুপ্রিম বিশেষণ দেওয়া হয় আরকি - সেই অযাচিত তকমা ব্রেইনে বসিয়ে দারুন কিছু হওয়া তো অসম্ভব নয়]। কি এমন হবে?! কি হবে কি না হবে সেটা বাদ দিই.কি হয়েছে সেটা বরং বলি; আপনা ব্রেইনকে ঈশ্বর বিবেচনায় সকলের জন্য ব্রেইন ডেভোলপমেন্ট করতে একটি ওয়েব এপ্লিকেশন তৈরী করা হয়েছে যার নাম BrainRazz যা হতে আপনি আপনার ব্রেইনকে ডেভোলপ করে সুপার হিউম্যান না হলেও একটা সুপার লাইফ লীড করতে পারেন। কিভাবে? আচ্ছা আবার গোড়াতে ফিরে যায়, "ঈশ্বর আমাদের কি দেয়?" এবং "ঈশ্বরের নিকট কি চাই?" এই দুটো প্রশ্নের উত্তর পেলেই সকল পেলেই সকল জটিলতার খানিক অবসান হয় [এখানে পুনঃপুন আমাকে রিপিট করতে হচ্ছে "ঈশ্বর বলতে আমি বুঝিয়েছি ঈশ্বর চেতনার আমাদের মস্তিষ্ককের অবস্থিতি মাত্র" - এতোবার বলা লাগছে কেননা আমাদের মস্তিষ্ক প্রচলিত ঈশ্বর ধারনা যে কতোটা গভীর ও নিগূঢ়ভাবে নিবন্ধ হয়ে আছে সেটারই বহিঃপ্রকাশ]; একদম সত্যতিসত্য যাবতীয় আধ্যাত্মিকতা ব্যতীত "ঈশ্বর কেবলি আমাদের এক সাইকোলজিক্যাল অনুভূতি দেয় (আইমিন অনুভূতি লব্ধ হই আরকি)" এছাড়া ঈশ্বর হতে আক্ষরিকভাবে আমরা কিছুই তো পাই না! এবার "ঈশ্বরের নিকট আমরা কি চায়" সেটার প্রতিত্তুরে হবে হয়তো "সব চাই - সব মানে একদমই সব আর সবকিছু চাই" - এই সবকিছু চাওয়া সেটা শুধুমাত্র পূরণ করতে পারে আপনার ব্রেইন - অবশ্য সেটাকে যদি সেভাবে ডেভেলপমেন্ট করা যায় - সেটার জন্যই এই BrainRazz প্রজেক্ট [https://brainrazz.pages.dev] এখন এই ঈশ্বর অল্টারনেটিভ প্রজেক্টে আপনি কি চান আর কিভাবে সে প্রয়োজন এর উপযোগীতা মিটবে তা টিউন আকারে লেখা সম্ভব নয় [কেননা এখানে ব্রেইন ফাংশানে উদ্দীপনা যোগাবে সেটার ইউটিলাইজেশান লেখা হিসেবে যথেষ্ট নয় - একটা উদাহরণ দিই? এই যেমন সুরের প্রতি মস্তিষ্কের উদ্দীেপনায় Binarual Beats Brain Wave Music সেটা কিভাবে অডিটরীয়াল উপায়ে আপনাকে রিয়েলাইজ করবো? কিংবা অপ্টিক্যালি আপনাকে সাইকোলজিক্যালি উদ্দীপ্ত করতে ক্যানভাস কিভাবে টিউনে জুড়ে দিই?] তবুও যতোটা সম্ভব ঈশ্বরের নিকট প্রাপ্তির প্রত্যাশায় যে আরাধ্য বিষয়গুলো থাকে সেহুলো আপাতত নোট আকারে এখানে বিবৃত করে দিই কেমন? - BrainRazz ইউটিলাইজেশান গাইডেন্স https://brainrazz.pages.dev/elements/accessories/guidance.html - BrainRazz এর ইলিমেন্টস https://brainrazz.pages.dev/elements/guide.html - ঈশ্বর কে বা কি এবং কেমন হওয়া উচিত? সত্যিকারের ঈশ্বরের স্বরূপ পরিচিতি! https://brainrazz.pages.dev/elements/brainrazz.html - আমাদের জীবন কি? আদর্শ জীবন কেনন হওয়া উচিত এবং জীবনের লক্ষ্য এবং চূড়ান্ত উদ্দেশ্য! https://brainrazz.pages.dev/elements/life.html - জীবনের সকল সমস্যার সমাধানের এক সার্বজনীন উপায় অনুসন্ধানী প্রয়োগিক উপখ্যান। https://brainrazz.pages.dev/elements/problem_solution.html - সফলতা লাভ করার উপায়! https://brainrazz.pages.dev/elements/success.html - সুখ কি এবং কিভাবে পরিপূর্ণভাবে সেই সুখ এচিভ করে সুখী হওয়া যাবে?! https://brainrazz.pages.dev/elements/happiness.html - জীবনের নানান সমস্যা সমাধানে লাইফ রিপেয়ার করার উপায়! https://brainrazz.pages.dev/elements/life_repair.html - ঈশ্বরের এক অনন্য বৈশিষ্ট্য যে "আধ্যাত্মিকতা" সেটার রিয়েলাইজেশান স্বরূপ ইউটিলাইজেশান। https://brainrazz.pages.dev/elements/spirituality.html - প্রতিনিধিত্ব যা কিনা আমরা ভাবি ঈশ্বরের দূত সেটা কিভাবে ব্রেইনের রিপ্রেজেনটেটিভিটি কিভাবে হতে পারে সেটার সাইকোলজিক্যাল এক্সপ্লেলিনেশান এবং ইউটিলাইজেশান। https://brainrazz.pages.dev/elements/representation.html - ঈশ্বরের এক চিরায়ত প্রতিদ্বন্দ্বী পাই আমরা "শয়/তান" স্বরূপ চরিত্র - অথচ এটার বিস্তারন যে আমাদের ব্রেইনের কোথায় ও কিরূপ সেটার উপলব্ধি; শুধুই কি উপলব্ধি বরং সেটার প্রায়োগিক প্রেক্ষাপট! https://brainrazz.pages.dev/elements/devil.html - আমাদের চিন্তা জগতের বিস্তৃতি যা কিনা নানান বিশ্বাসে দার্শনিকতায় ধ্যান ধারনার উদ্ভাবন ঘটায় https://brainrazz.pages.dev/elements/thinking_zone.html - ঈশ্বর চিন্তায় যেসকল অবাস্তব আধ্যাত্মিক ধরনার প্রত্যাশা করি সেটাই সেটারই সাইকোলজিক্যাল আপাত বাস্তবায়ন। https://brainrazz.pages.dev/elements/compliment.html - ঈশ্বরের তরে আপন মনের ভাবনা প্রকাশে যে নির্ভরতা লাভ করি সেটাই ফ্রি মাইন্ড হিসেবে প্রকাশ। https://brainrazz.pages.dev/elements/free_mind.html - অমরত্ব লাভের সাইকোলজিক্যাল ধারণা যা কিনা পুনঃজন্ম কিংবা পরজীবন অর্থাৎ মৃত্যু পরবর্তী জীবনের স্বার্থক এক ব্যবস্থা! https://brainrazz.pages.dev/elements/immortality.html - আরাধনা যা কিনা মস্তিষ্কের উন্নতি সাধানে ইফেক্টিভ হবে। https://brainrazz.pages.dev/elements/devotion.html - ঈশ্বর লব্ধ উৎসব ধারনা - যা নির্লপ্ত আনন্দের সহিত সাবর্জনীন সাইকোলজিক্যাল উদ্দীপনা যোগাবে। https://brainrazz.pages.dev/elements/festival.html - স্পিরিচুয়াল সিমুলেশন যা কিনা আত্মিক তথা আত্মার ধারনার বাইরে মস্তিষ্কের যাবতীয় ফাংশানের ইউটিলাইজেশন স্বারূপ আইডিয়েন্টিফিকেশনে একরূপ স্বার্থক রিয়েলাইজেশান। https://brainrazz.pages.dev/elements/spiritual_simulation.html - মৃত্যু যা নিয়ে এতো শংকিত ধারনা সেটার এক্লপেলিনেশান। https://brainrazz.pages.dev/elements/death.html - BrainRazzBot :- https://brainrazz.pages.dev/BrainRazzBot.html BrainBuzz :- https://brainrazz.pages.dev/BrainBuzz.html [উহু এই স্থলে বলে রাখা ভালো যে বাংলা ও ইংরেজি এর অত্যাচারী সংমিশ্রণ এর জন্য ক্ষমাপ্রার্থী - তথাতি প্রতিশব্দের চেয়ে এখানে ঐ শব্দগুলিই উপযুক্ত বলে মনে হয়েছে]! আহ.এটা প্রজেক্ট হলো বটে তবে তবে সামান্য লেখা তো একটা ব্লগ মাত্র! তা ঠিক.এটা একটি লেখানী ব্লগের মতোই তবে ব্লগ নয় কেননা এখানে লেখার সাথে সাথে থাকছে ব্রেইন ওয়েভ মিউজিক যা লেখার সারবস্তু আপনার ব্রেইনে লজিক্যালি গেঁথো দিতে পারে/ থাকছে নানান সিমুলেটিভ এপ্লিকেশন এবং চ্যাটবোট যেখানে যা প্রয়োজন সেটার শব্দ ভিত্তিক কিওয়ার্ড সামগ্রিকভাবে আপনার সসম্যা সমাধানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে Key দিয়ে দিবে। [হুমম এটা শুরু মাত্র যা তার আরও ডেভোলপমেন্ট ও ইউটিলাইজেশান বাকি বটে যা কিনা প্রচলিত ঈশ্বর ধারনার স্বপক্ষে যথেষ্ট ইফেক্টিভ হিসেবে গণ্য করা চলে - তাতে পরামর্শ বা উপদেশ, সমালোচনা ও ক্রিটিক টিউমেন্ট, উপযোগীতায় আইডিয়া বিবিধ বিষয় আপনার মাথা হতেই আসতে পারে.] আহ.এটাই হলো সবিশেষ এক সাইকোলজিক্যাল ঈশ্বরের উপখ্যান; এটা হয়তো সঠিকভাবে করা হয়নি আর আদৌ একদমই হয়নি - তবে এই ধারনাটাকে যে ইউটিলাইজ করা যায় সেটা তো নিশ্চিত, নাকি?! ধন্যবাদ
আমি হুমায়ুন শাহরিয়ার হিমু। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 6 মাস 2 সপ্তাহ যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 5 টি টিউন ও 4 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।
A Passionated Psychologist & Tech Lover!