টেকটিউনস প্লেইজারিজম গাইডলাইন

টেকটিউনস টিউনার হিসেবে টিউন সাবমিট ও টিউন প্রকাশ করার ক্ষেত্রে আপনার টিউন হতে হয়

  1. ১. ১০০% প্লেইজারিজম ফ্রি (100% Plagiarism Free).
  2. ২. ১০০% গ্রামাটিক্যালি কারেক্ট (100% Grammatically Correct).
  3. ৩. ১০০% মৌলিক ও অরিজিনাল (100% Unique and Original).
  4. ৪. ১০০% কন্টেন্ট রি-রাইট (Content Rewrite), কন্টেন্ট স্পিনিং (Content Spinning) ও কন্টেন্ট রি-মিক্সিং (Content Remixing) ফ্রি
  5. ৫. ১০০% কপিরাইট কন্টেন্ট ম্যটেরিয়াল ফ্রি (100 % Copyright Content Material Free)
  6. ৬. ১০০% স্পেলিং এরর ফ্রি (100% Spelling Error Free).
  7. ৭. ১০০% টেকটিউনস টিউন ফরমেটিং গাইডলাইন অনুযায়ী ফরমেটেড।
  8. ৮. ১০০% টেকটিউনস টিউন ফরমেটিং গাইডলাইন অনুযায়ী নির্দিষ্ট ডাইমেনশন ও লাইসেন্স অনুযায়ী কন্টেন্ট ম্যটেরিয়াল যুক্ত।
  9. ৯. ১০০% টেকটিউনস টিউন থাম্বনেইল টেম্বপ্লেট অনুযায়ী ও 100 % Copyright Material Free টিউন থাম্বনেইল সেটেড (Settled).

কন্টেন্ট ম্যটেরিয়াল = কন্টেন্টের যুক্ত করা ছবি, ফটো, ইমেইজ, স্ক্রিনসট, ভিডিও, গ্রাফ, ইনফোগ্রাফিক্স ও এম্বেডেবল অবজেক্ট

১০০% প্লেইজারিজম ফ্রি (100% Plagiarism Free)

টেকটিউনস টিউনার হিসেবে আপনার সাবমিট করা টিউন বা আপনার প্রকাশ করা টিউন ১০০% প্লেইজারিজম ফ্রি (100% Plagiarism Free) হতে হয়। টেক্সট, ভিডিও, অডিও পড়ে তা থেকে ইন্সপাইরেশন নিয়ে নিজের মত করে, নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে লেখা যায় কিন্তু

  1. যে কোন টেক্সট, ভিডিও, অডিও এর কথা বা বাক্য হুবহু কপি করে টিউনে যোগ করা প্লেইজারিজম এর অন্তর্ভুক্ত।
  2. যে কোন টেক্সট, ভিডিও, অডিও এর কথা বা বাক্যের কিছু শব্দ এদিক সেদিক করে লেখা প্লেইজারিজম এর অন্তর্ভুক্ত।
  3. যে কোন টেক্সট, ভিডিও, অডিও এর কথা, বা বাক্যের শুধুমাত্র বাচ্য (Voice) পরিবর্তন করে পুনরায় লেখা প্লেইজারিজম এর অন্তর্ভুক্ত।
  4. যে কোন টেক্সট, ভিডিও, অডিও এর কথা বেশিরভাগ কথা, শব্দ, বাক্য কপি করে মাঝে নিজের কিছু কথা, বাক্য, শব্দ যোগ করে লেখা প্লেইজারিজম এর অন্তর্ভুক্ত।
  5. উপরের এক বা একাধিক কাজ করে টেক্সট, ভিডিও, অডিও এর উৎস উল্লেখ হলেও তা প্লেইজারিজম এর অন্তর্ভুক্ত।

টেকটিউনস টিউনার হিসেবে যে কোন টেক্সট, ভিডিও, অডিও পড়ে তা থেকে ইন্সপাইরেশন নিয়ে নিজের মত করে, নিজে জ্ঞান অর্জন করে, নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে লেখা যায়। সেক্ষেত্রে খেয়াল রাখাতে হবে আপনার লেখা যেন কোন ভাবে সে লেখার সাথে মিলে না যায়। আপনার লেখা সে লেখার সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি ডিরাইভেটিভ কন্টেন্ট (Derivative Content) হতে হয়।

বাংলা নয় যেমন ইংরেজি বা অন্য যেকোন ভাষার যে কোন টেক্সট, ভিডিও, অডিও পড়ে, দেখে, শুনে তা থেকে ইন্সপাইরেশন নিয়ে নিজের মত করে, নিজে জ্ঞান অর্জন করে, নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে লেখা যায়।

কিন্তু টিউনে কোন ভাবে প্লেইজারিজম করা যায় না।

প্লেইজারিজম এর প্রকারভেদ:

১. ডিরেক্ট প্লেইজারিজম (Direct Plagiarism)

ডিরেক্ট প্লেইজারিজম (Direct Plagiarism) হলো অন্যের কোনো লেখা হুবহু নিজের নামে প্রকাশ করা। অর্থাৎ অন্যের লেখা বা লেখার অংশ হুবহু নকল করে প্রকাশ করা।

২. ভারভাটিম প্লেইজারিজম (Verbatim Plagiarism)

ভারভাটিম প্লেইজারিজম (Verbatim Plagiarism) হলো অন্য কোন লেখক এর লেখা, সরাসরি কপি-পেষ্ট করে ব্যবহার করা। এটিকে ভারভাটিম প্লেইজারিজম (Verbatim Plagiarism) বলা হয়।

যেহেতু এই ধরনের প্লেইজারিজম, সরাসরি কপি এবং পেষ্ট করা হয় তাই এটিকে কপি পেষ্ট প্লেইজারিজম (Copy Paste Plagiarism) ও বলা হয়।

৩. প্যারাফ্রেজ প্লেইজারিজম (Paraphrase Plagiarism)

প্যারাফ্রেজ প্লেইজারিজম (Paraphrase Plagiarism) হলো অন্যের লেখার কিছুটা পরিবর্তন করে নিজস্ব হিসাবে প্রকাশ করা। অর্থাৎ অন্যের লেখার শব্দ বা বাক্যের গড়মিল করে সামান্য পরিবর্তন করার মাধ্যমে নিজের লেখা হিসেবে প্রকাশ করা।

৪. মোজাইক প্লেইজারিজম (Mosaic Plagiarism)

মোজাইক প্লেইজারিজম (Mosaic Plagiarism) হলো অন্যের লেখার বাক্যাংশ, কিছু শব্দ বা প্যারাকে নিজের লেখার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা। এটি প্রায় প্যারাফ্রেজ প্লেইজারিজম (Paraphrase Plagiarism) এর মতো।

৫. প্যাচওয়ার্ক প্লেইজারিজম (Patchwork Plagiarism)

প্যাচওয়ার্ক প্লেইজারিজম (Patchwork Plagiarism) হল যখন দুই-তিনটি সোর্স থেকে লেখা একত্রে কপি করে, সেগুলিকে এক জায়গায় মিলিত করে নতুন লেখা তৈরি করা হয়, তখন এটিকে প্যাচওয়ার্ক প্লেইজারিজম (Patchwork Plagiarism) বলা হয়।

যেমন ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে একই বিষয় বা টপিক নিয়ে অনেক জায়গায় লেখা থাকে। নতুন কিছু লেখার জন্য প্রত্যেকটি সাইট থেকে কিছু কিছু অংশ কপি করে তুলে নিয়ে, নিজের লেখায় যোগ করা হলে যে প্লেইজারিজম টি তৈরি হয়, সেটিকে প্যাচওয়ার্ক প্লেইজারিজম (Patchwork Plagiarism) বলা হয়।

৬. সেল্ফ প্লেইজারিজম (Self Plagiarism)

সেল্ফ প্লেইজারিজম (Self Plagiarism) হলো নিজের পুরনো লেখার পুরোপরি বা আংশিক বা নিজের পুরনো লেখার  কিছু অংশ বা অংশ বিশেষ, কপি করে সেটিকে আবার নতুনভাবে পেস্ট (Paste) করে নতুন লেখা তৈরি করা।

অনেক লেখক, তাদের পুরনো কিছু বিষয় নিয়ে লেখাকে, নতুন করে সেই পুরোনো জিনিস Copy করে, একই লেখা লিখে প্রকাশ করে। এটা হলো সেল্ফ প্লেইজারিজম (Self Plagiarism)।

৭. রি-পাবলিশ প্লেইজারিজম (Outside Plagiarism)

রি-পাবলিশ প্লেইজারিজম (Outside Plagiarism) হলো টেকটিউনস টিউনার হিসেবে নিজের প্রকাশিত পুরনো টিউন সরাসরি কপি-পেস্ট করে আবার পুনঃপ্রকাশ করা।

৮. রি-ডিস্ট্রিবিউশন প্লেইজারিজম (Redistribution Plagiarism)

রি-ডিস্ট্রিবিউশন প্লেইজারিজম (Redistribution Plagiarism) হলো টেকটিউনস টিউনার হিসেবে নিজের প্রকাশিত টিউন সরাসরি কপি-পেস্ট করে বা লেখার কিছুটা পরিবর্তন করে, টেকটিউনস টিউনার হিসেবে নিজের প্রকাশিত লেখার বাক্যাংশ, কিছু শব্দ বা প্যারাকে নিজের অন্য লেখার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে বা টেকটিউনস টিউনার হিসেবে নিজের প্রকাশিত দুটিই-তিনটি লেখা একত্রে কপি করে, সেগুলিকে এক জায়গায় মিলিত করে নতুন লেখা তৈরি করে অন্য 'থার্ডপার্টি মাধ্যমে' প্রকাশ করা বা রি-ডিস্ট্রিবিউশন (Redistribution) করা।

টেকটিউনস ছাড়া অন্য যে কোন ইলেক্ট্রনিকস ও নন-ইলেক্ট্রনিস মাধ্যমেকে ‘থার্ডপার্টি মাধ্যম’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। টেকটিউনস ছাড়া অন্য যে কোন সাইট, নিজের পারসনাল ব্লগ/সাইট, নিজের ফেসবুক প্রোফাইল, ফেসবুক পেইজ, ফেসবুক গ্রুপ, অন্য যে কোন সৌশল মিডিয়া, ভিডিও চ্যানেল, অ্যাপস, ইলেক্ট্রনিকস ও নন-ইলেক্ট্রনিস বই, পত্রিকা, ম্যাগাজিন, টিভি, স্ট্রিমিং সার্ভিস মাধ্যম, ‘থার্ডপার্টি মাধ্যম’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

টেকটিউনস টিউনার হিসেবে যে কনটেন্ট টেকটিউনসে লেখা হয় সে কন্টেন্ট টেকটিউনস ছাড়া আর অন্য কোন ইলেকট্রনিক্স ও নন-ইলেকট্রনিক্স মাধ্যমে এমনকি নিজের পার্সোনাল ব্লগ, ফেসবুক পেজ, ফেসবুক প্রোফাইল, ফেসবুক গ্রুপ বা অন্য কোথাও যে কোন 'থার্ডপার্টি মাধ্যমে' প্রকাশিত অবস্থায় থাকা যায় না। এমনকি ডুপ্লিকেট কনটেন্ট হিসেবে টেকটিউনসেও পুনরায় প্রকাশ বা রি-পাবলিশ (Re-Publish) করা যায় না। সার্চ ইঞ্জিন ইতিমধ্যে ইনডেক্স করেছে এমন যেকোন কনটেন্ট প্লেইজারিজম হিসেবে ডিটেক্ট হয়।

টেকটিউনস টিউনার হিসেবে টিউনের কন্টেন্ট, সর্বপ্রথম টেকটিউনসে প্রকাশ না করে, পূর্বে টেকটিউনস ছাড়া থার্ডপার্টি কোন মাধ্যমে প্রকাশ করে তারপর টেকটিউনসে প্রকাশ করলে, টিউন তার অরিজিনালিটি হারায় এবং সে টিউন রি-ডিস্ট্রিবিউশন প্লেইজারিজম (Redistribution Plagiarism) হিসেবে বিবেচিত হয়।

টেকটিউনস টিউনার হিসেবে টিউন প্রকাশের ক্ষেত্রে অবশ্যই ‘টিউন এক্সক্লুসিভিটি’ বজায় রাখতে হয়। ‘টিউন এক্সক্লুসিভিটি’ বজায় রাখতে ‘টিউন এক্সক্লুসিভিটি’ গাইডলাইন মেনে টেকটিউনস টিউনার হিসেবে টিউন প্রকাশ করতে হয়।

টেকটিউনস ছাড়া অন্য যে কোন ইলেক্ট্রনিকস ও নন-ইলেক্ট্রনিস মাধ্যমেকে ‘থার্ডপার্টি মাধ্যম’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। টেকটিউনস ছাড়া অন্য যে কোন সাইট, নিজের পারসনাল ব্লগ/সাইট, নিজের ফেসবুক প্রোফাইল, ফেসবুক পেইজ, ফেসবুক গ্রুপ, অন্য যে কোন সৌশল মিডিয়া, ভিডিও চ্যানেল, অ্যাপস, ইলেক্ট্রনিকস ও নন-ইলেক্ট্রনিস বই, পত্রিকা, ম্যাগাজিন, টিভি, স্ট্রিমিং সার্ভিস মাধ্যম, ‘থার্ডপার্টি মাধ্যম’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

৯. অডিও ভিডিও প্লেইজারিজম (Audio Video Plagiarism)

অডিও ভিডিও প্লেইজারিজম (Audio Video Plagiarism) হলো যে কোন ভিডিও, অডিও এর কথা বা বাক্য হুবহু কপি করে, যে কোন ভিডিও বা অডিও এর কথা বা বাক্যের কিছু শব্দ এদিক সেদিক করে, যে কোন ভিডিও বা অডিও এর কথা, বা বাক্যের শুধুমাত্র বাচ্য (Voice) পরিবর্তন করে পুনরায় লিখে, যে কোন ভিডিও বা অডিও এর কথা বেশিরভাগ কথা, শব্দ, বাক্য কপি করে মাঝে নিজের কিছু কথা, বাক্য, শব্দ যোগ করে নতুন লেখা তৈরি করা হলে তাকে অডিও ভিডিও প্লেইজারিজম (Audio Video Plagiarism) বলে।

উপরের এক বা একাধিক কাজ করে ভিডিও, অডিও এর উৎস উল্লেখ হলেও তাকে অডিও ভিডিও প্লেইজারিজম (Audio Video Plagiarism) বলে।

টেকটিউনস টিউনার হিসেবে যে কোন টেক্সট, ভিডিও, অডিও পড়ে তা থেকে ইন্সপাইরেশন নিয়ে নিজের মত করে, নিজে জ্ঞান অর্জন করে, নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে লেখা যায়। সেক্ষেত্রে খেয়াল রাখাতে হবে আপনার লেখা যেন কোন ভাবে সে লেখার সাথে মিলে না যায়। আপনার লেখা সে লেখার সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি ডিরাইভেটিভ কন্টেন্ট (Derivative Content) হতে হয়। কিন্তু কোন রকম প্লেইজারিজম করা যায় না।

প্লেইজারিজম মানেই অন্যের কথা বা বাক্য হবহু কপি করা বা কিছু শব্দ এদিক সেদিক করে, বা বাক্যের শুধুমাত্র বাচ্য (Voice) পরিবর্তন করে বা বেশিরভাগ শব্দ কপি করে মাঝে নিজের কিছু কথা, বাক্য, শব্দ যোগ করে লেখা। সেটা অন্য কোন ভিডিও থেকে হোক, টেক্সট হোক বা অডিও থেকে হোক।

টেকটিউনস টিউনার হিসেবে আপনার সাবমিট করা টিউনে বা আপনার প্রকাশ করা টিউনে কোন প্রকার প্ল্যাগারিজম থাকলে বা ১% প্লেইজারিসম থাকলে সে টিউন কোন ধরনের সংশোধনের সুযোগ ব্যতিত বাতিল হয়।

একাধিক টিউনে একই বিষয়ের পুনরাবৃত্তি করা হলে টেকটিউনস টিউনারশীপ টার্মিনেট হয়।

কী ভাবে প্লেইজারিজম মুক্ত টিউন লেখা যায়?

প্লেইজারিজম তখনই তৈরি হয় যখন কোন কিছু হুবহু কপি পেস্ট করা হয় অথবা কপি পেস্ট  করে তার কিছু কিছু পরিবর্তন করে টিউন তৈরি করা হয়। প্লেইজারিজম মুক্ত টিউন লেখার প্রথম নিয়ম হচ্ছে কোন কিছু হুবহু কপি পেস্ট করা থেকে বিরত থাকা।

প্লেইজারিজম মুক্ত টিউন লেখার জন্য প্রথমত আপনাকে নিজে টেক্সট, ভিডিও, অডিও পড়তে হবে এবং তা থেকে ইন্সপাইরেশন নিয়ে, নিজে জ্ঞান অর্জন করে, নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে টিউন তৈরি করতে হবে।

হিউম্যান বিং (Human Being) বা মানুষকে এমন ভাবে তৈরি কর হয়েছে যে প্রতিটি মানুষের জ্ঞান অর্জন ও অভিজ্ঞতা সর্বদা আলাদা আলাদা হয়। তাই হিউম্যান বিং (Human Being) বা মানুষ যখন নিজের অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা দিয়ে লেখা তেরি করে তা সর্বদা ইউনিক ও প্লেইজারিজম মুক্ত লেখা হয়।

প্লেইজারিজম মুক্ত টিউন লেখার কিছু নিয়ম

ইন্সপাইরেশন নিয়ে নিজের মত করে, নিজে জ্ঞান অর্জন করে, নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে লেখা

আপনি যে কোন টেক্সট, ভিডিও, অডিও পড়ে তা থেকে ইন্সপাইরেশন নিয়ে নিজের মত করে, নিজে জ্ঞান অর্জন করে, নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে লেখুন এবং খেয়াল রাখুন যেন আপনার লেখা কোন ভাবে সে লেখার সাথে মিলে না যায়। আপনার লেখা সে লেখার সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি ডিরাইভেটিভ কন্টেন্ট (Derivative Content) তৈরি হয়।

তাহলেই আপনি প্লেইজারিজম মুক্ত টিউন লিখতে পারবেন

নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে লেখা

আপনার দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন কাজ করে আপনি যে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করেন সে অভিজ্ঞতা দিয়ে টিউন তৈরি করুন। তাহলেও আপনি প্লেইজারিজম মুক্ত টিউন লিখতে পারবেন।

যেমন, আপনি যদি একজন প্রোগ্রামার হন তবে আপনি প্রোগ্রামিং করতে করতে আপনার কিছু বাস্তব অভিজ্ঞতা হয়েছে। যেমন একটি সফটওয়্যার প্রোগ্রামিং করতে কী কী ভুলের সম্মুখিন হতে হয়। আপনার সে অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখুন ও টিউন তৈরি করুন তাহলে সে টিউনও প্লেইজারিজম মুক্ত টিউন হবে।

অথবা আপনি স্মার্টফোন ব্যবহার করতে করতে স্মার্টফোনের বেশ কিছু টিক্সস আপনার জানা আছে। আপনার সে জানা নিয়ে লিখুন ও টিউন তৈরি করুন তাহলে সে টিউনও প্লেইজারিজম মুক্ত টিউন হবে।

অথবা আপনি পিসি বিল্ডিং করতে খুবই অভিজ্ঞ, বাজারে কোন মাদারবোর্ড, প্রসেসর সাথে কীভাবে পিসি বিল্ড করলে সবচেয়ে অপটিমাইজড হয় তা সবসময়ই আপনি খোঁজ রাখেন। আপনার সে জানা ও অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখুন ও টিউন তৈরি করুন তাহলে সে টিউনও প্লেইজারিজম মুক্ত টিউন হবে।

সর্বপরি, আপনি যে কোন টেক্সট, ভিডিও, অডিও পড়ে তা থেকে  ইন্সপাইরেশন নিয়ে নিজের মত করে, নিজে জ্ঞান অর্জন করে, নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে এবং আপনার দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন কাজ করে আপনি যে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করেন সে অভিজ্ঞতা দিয়ে টিউন তৈরি করুন। তাহলেই আপনি প্লেইজারিজম মুক্ত টিউন লিখতে পারবেন।