একদম নতুন যারা মাত্র মাত্র অনলাইনে আয়ের নাম শুনলেন বা আগ্রহী তাদের জন্য অনলাইনে আয় সম্পর্কে সুপার এক্সক্লুসিভ পোস্ট। নতুনদের জন্য বিস্তারিত গাইডলাইন।

অনলাইনে আয় নিয়ে আগ্রহের শেষ নেই। বিশেষ করে তরুণদের মাঝে এ নিয়ে যেন উৎকণ্ঠা বেড়েই চলেছে। কিন্তু সমস্যা বাধে এ নিয়ে তেমন কোন ধারাবাহিক বা সঠিক তথ্য সম্বলিত কোন পোস্ট বা বই পাওয়া যায় না বললেই চলে। আর তাই, শুরুতেই অনেক কষ্ট করতে হয় এই পেশায় নবাগতদের। এমন সমস্যায় যদি আপনিও পড়ে থাকেন তাহলে আজকের লিখাটি বিশেষভাবে আপনার জন্যই তৈরি। এখানে আপনি অনলাইনে আয়ের বিভিন্ন পদ্ধতি সম্পর্কে অতি সংক্ষেপে কিন্তু ভালভাবে জানতে পারবেন। এর পাশাপাশি আপনি কিভাবে সামনের দিকে এগুবেন সেটিও জানতে পারবেন। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।

আচ্ছা অনলাইনে কি সত্যিই আয় করা যায়? নাকি পুরোটাই ভূয়া?

অনলাইন হচ্ছে এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে সঠিক রাস্তায় হাটলে অবশ্যই আয় করা সম্ভব। এবং এই আয়টা আমাদের দেশের অনেক চাকুরীজীবীদের মার্কেটের তুলনায় অনেক ভাল। এবং এখানে রয়েছে কাজ করার পূর্ণ স্বাধীনতা।

ফ্রীল্যান্সিং সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রতিবেদন বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে বেশ কয়েকবার প্রচারিত হয়েছে। এমন কিছু প্রতিবেদন দেখতে পারেন নিচের লিঙ্ক থেকে-

ATN News চ্যানেলে ২ ডিসেম্বর ২০১৪ তে টকশো হয় টিভি তে। দেখুন এই লিঙ্কে- এখানে ক্লিক করুন।

দেখতে পারেন সময় টিভি তে প্রচারিত প্রতিবেদন- এখানে ক্লিক করুন। 

দেখুন চ্যানেল ২৪ এ প্রকাশিত প্রতিবেদন- এখানে ক্লিক করুন। 

দেখুন এটিএন নিউজের আরও একটি প্রতিবেদন- এখানে ক্লিক অরুন। 

কি বুঝলেন? কিছু বিশ্বাস হল? যদি ক্লিক করে আয় করে কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন দেখে থাকেন তাহলে সেটি ভূলে যান। আর অনলাইনে কাজ করার জন্য আপনার কোন জামানতের বা অগ্রীম টাকারও প্রয়োজন হবে না। তবে প্তারয়োজন কঠিন পরিশ্রম এবং দক্ষতা। তাই অনলাইনে আয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানুন, নিজে নিরাপদে থাকুন, সফল হউন।

তাহলে চলুন শুরু করা যাক-

অনলাইনে আয় কি?

আসলে অনলাইনে আয় বলতে এক কথায় ইন্টারনেট থেকে টাকা উপার্জনকে বোঝায়। অনলাইন থেকে আয় করার প্রথম এবং পূর্ব শর্ত হচ্ছে একটি কম্পিউটার এবং সচল ইন্টারনেট সংযোগ। এই দুটি না থাকলে অনলাইন থেকে আয় করা সম্ভব নয়। এই ক্ষেত্রে কিছু স্পেশাল কাজ ব্যতীত নরমাল যে কোন কম্পিউটার দিয়েই এই কাজ গুলো করা সম্ভব। এর জন্য বিশেষ সুবিধা সম্পন্ন বা হাই কনফিগারেশনের কোন কম্পিউটারের প্রয়োজন নেই। তবে, অতিমাত্রায় লক্কর-ঝক্কর কমিপিউটার না ব্যবহার করার-ই পরামর্শ রইল আমার।

এবার আসি কাজে? কি কাজ?

নতুনরা প্রায়ই শুনে থাকেন অমুক অই কাজ করে, আবার আরেকজন অন্য কাজ করে, তাহলে এই বিভিন্ন কাজ গুলো কি?

ইন্টারনেটকে আমাদের বাস্তব জীবনের সাথে তুলনা করলে সহজেই অনলাইনে আয়ের ব্যাপারটা বোঝা সম্ভব। আমাদের বাস্তব জীবনে আমরা সাধারণত দুই ভাবে অর্থ উপার্জন করে থাকি।
১. চাকুরি
২. ব্যাবসা

ঠিক তেমনি ইন্টারনেটের ভার্চুয়াল জগতেও (ভার্চুয়াল জগত হচ্ছে যেটা ধরা যায় না, বা কম্পিউটার সংক্রান্ত) আপনি ঠিক দুই ধরনের পদ্ধতিতেই টাকা আয় করতে পারবেন।

এখানেও রয়েছে ব্যাবসা এবং চাকুরি উভয়েরই সুযোগ। এখন নতুন অবস্থায় অনলাইনে আয়ের বিষয় গুলোতে এখানেই কিন্তু সব জটিলতার সৃষ্টি হয়।

তাহলে চলুন দেখি অনলাইন থেকে ব্যাবসা করে কিভাবে আয় করা যায়ঃ

অনলাইন থেকে অনেকেই বিভিন্ন ভাবে ব্যাবসা করে আয় করে থাকেন। যেমন- এর মধ্যে অন্যতম একটি উপায় হচ্ছে অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য বিক্রির মাধ্যমে। আমরা জানি এখন অনলাইনে হাত ঘড়ি থেকে শুরু করে মোবাইলও ইন্টারনেট থেকে কেন যায়। আর অনলাইনে প্রোডাক্ট বিক্রির এই ব্যাবসাকে বলা হয় ই-কমার্স বিজনেস। এছাড়াও অনলাইনের অন্যান্য ব্যাবসার মধ্যে রয়েছে- ব্লগিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ইত্যাদি। এখানে, ব্লগিং হচ্ছে এমন এক ধরনের ব্যাবসা যেখানে আপনাকে আগে ভাল মানের তথ্য সমৃদ্ধ একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। এবং সেখানে এই তথ্য পড়ার বা জানার জন্য যখন বিভিন্ন লোকজন আপনার ওয়েবসাইটে আসতে থাকবে তখন সেখানে আপনি বিজ্ঞাপন বসিয়ে আয় করতে পারবেন।

যেমন ধরুন- আপনার একটি শিক্ষা বিষয়ক ওয়েবসাইট আছে। এই ওয়েবসাইটে আপনি নিয়মিত বিভিন্ন শিক্ষণীয় বিষয় নিয়ে লিখালিখি করেন। আর আপনার এই লিখা পড়ার জন্য এক জন দুজন করে রোজ আপনার সাইটে বিভিন্ন লোক আসে, কারন আপনার লিখাগুলো মানসম্মত এবং এখান থেকে মানুষেরা উপকৃত হয়। তো এমন এক সময় আসবে যখন একজন দুইজন করতে করতে প্রচুর লোক আপনার লিখা পড়ার জন্য নিয়মিত আপনার ওয়েবসাইটে আসবে। এখন যেহেতু আপনার সাইটে প্রতিদিন অনেকেই আসেন আপনার লিখা পড়ার জন্য তাই আপনি ভাবলেন, ” আচ্ছা যেহেতু অনেকেই আমার সাইটে আসে প্রতিদিন তাই আমি যদি শিখা বিষয়ক আমার একটি বই বা কোন পণ্যের বিজ্ঞাপন আমার লিখার সাথে দিয়ে দেই তাহলে তো কিছু বিক্রি করা সম্ভব! ” হ্যাঁ, যেই কথা সেই কাজ, আপনি আপনার লিখার পাশাপাশি কোন পণ্যের বিজ্ঞাপন দিয়ে দিলেন। ব্যাস এতে করে ওই বিজ্ঞাপন থেকে আপনার কিছু আয়ও হয়ে যাবে। মূলত এই থিমকে কাজে লাগিয়েই গোটা পৃথিবীতে কোটি কোটি টাকার ব্লগিং মার্কেট গড়ে উঠেছে।
এবার দেখি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং দিয়ে কিভাবে ব্যাবসা করা যায় অনলাইনে-

ধরুন আপনার জ্বর আসল। আপনি ডাক্তারের কাছে গেলেন। ডাক্তার আপনাকে দেখে বললেন অমুক হাসপাতাল থেকে আপনাকে এই টেস্টগুলো করিয়ে নিয়ে আসতে হবে। এখন, ভাবুন তো, ডাক্তার আপনাকে অমুক হাসপাতালের কথা কেন বললেন? টেস্ট তো যে কোন হাসপাতাল থেকেই করানো যেত! হ্যাঁ, ডাক্তার আপনাকে অমুক হাসপাতালের কথা এই জন্যই বলেছেন কারন সেই হাসপাতাল থেকে টেস্ট করালে আপনার টেস্ট এ যা টাকা আপনি হাসপাতালকে দিবেন তার কিছু অংশ ওই ডাক্তার পাবেন। এর মানে হচ্ছে ডাক্তার ওই হাসপাতালের একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে কাজ করেছেন। ঠিক এটাই হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং। এখানে, আপনাকে বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য অনলাইনে প্রচার চালিয়ে বিক্রি করে দিতে হয়। প্রতি বিক্রিতে ওই কোম্পানি আপনাকে কিছু কমিশন দেয়।
এইভাবে ব্যবসা করেও অনেকে অনলাইন থেকে উপার্জন করছেন।

এই তো গেল ইন্টারনেট ভিত্তিক কিছু ব্যবসার নমুনা। তাহলে চলুন দেখি ইন্টারনেটে আপনি কিভাবে চাকরিও করতে পারবেন!

ইন্টারনেটে চাকরি বা ফ্রীল্যান্সিং?

ইন্টারনেটের চাকরিটা অনেকটা আমাদের বাস্তব জীবনের মত হলেও এখানে রয়েছে অনেক সুবিধা। রিয়েল লাইফে চাকরি করতে প্রয়োজন সার্টিফিকেট, কিন্তু ইন্টারনেটে চাকরি করতে গেলে এই সার্টিফিকেটের কোন প্রয়োজন নেই, এখানে দরকার শুধু দক্ষতা। বাস্তব জীবনে যেমন চাকরির একটা গদবাধা সময় থাকে, নিয়ম থাকে, এখানে কিন্তু এমন কিছুই নেই। এখানে আপনি সম্পূর্ণই স্বাধীন বা মুক্ত। আর এই জন্যই এই চাকরিকে বলা হয়ে থাকে ফ্রীল্যান্সিং বা মুক্তপেশা।

তাহলে কোথা থেকে পাবেন চাকরী?

হ্যা, আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আমরা বিভিন্ন জায়গায় চাকরির বিজ্ঞাপন দেখে থাকি। যেমন ধরুন- প্রথম আলো বা বিভিন্ন পত্রিকায় আলাদা একটি কলাম ই থাকে চাকরির বিজ্ঞাপনের জন্য, যেখানে বিভিন্ন চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান তাদের কোম্পানীতে চাকুরির জন্য বিজ্ঞাপন দেয়। এবং আমরা পত্রিকায় সেই বিজ্ঞাপন দেখে ওই কোম্পানীর সাথে চাকুরির জন্য যোগাযোগ করি।

অনলাইনের চাকুরির ব্যাপারটাও অনেকটা একই রকম। তবে এখানে, চাকুরীদাতা এবং আপনার মধ্যে একটি সিকিউর বা নিরাপদ যোগসূত্র তৈরি করার জন্য রয়েছে অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস। এই সকল মার্কেটপ্লেস গুলো মূলত হচ্ছে এক একটি ওয়েব সাইট। এই সকল সাইটে মূলত দুই ধরনের অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। একটি হচ্ছে ফ্রীল্যান্সার বা ওয়ার্কার অ্যাকাউন্ট এবং আরেকটি হচ্ছে বায়ার বা ক্লাইন্ট অ্যাকাউন্ট। একই সাইটে এই দুই ধরনের লোক থাকেন, একদল কাজ দেন এবং একদল কাজ করেন। যারা কাজ দেন তাদের বলে বায়ার বা ক্লাইন্ট, আর যারা কাজ করেন তাদের বলে ওয়ার্কার বা ফ্রীল্যান্সার।

যেমন, এই ধরনের জনপ্রিয় ফ্রীল্যান্সিং ওয়েবসাইট/মার্কেটপ্লেস হচ্ছে- আপওয়ার্ক.কম যার পূর্ব নাম ছিল ওডেস্ক.

আচ্ছা ক্লিয়ার হলেন না? তাহলে একটি উদাহরন দেখুনঃ

ধরুন- একটি অফিসের/কোম্পানীর জন্য একটি ওয়েবসাইট প্রয়োজন। এখন, ওই অফিসের মালিক কোথায় খুজবেন এমন একজনকে যিনি তার অফিসের জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে দিবেন?

তাই এই ধরনের একজন ওয়ার্কার খুজে পাওয়ার জন্য তিনি বিভিন্ন ফ্রীল্যান্সিং সাইটে একজন ওয়েব ডিজাইনার প্রয়োজন লিখে একটি জব পোস্ট করতে পারেন। এখন যেহেতু ওই ক্লাইন্ট একজন ওয়েব ডিজাইনার চাইছেন, তাই আপনার যদি ওই ফ্রীল্যান্সিং সাইটে কোন অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে তাহলে আপনি ওই ক্লাইন্টের ওই জবটিতে কাজ করার জন্য আবেদন করতে পারেন। একই ভাবে একটি কাজে আপনার মত আরও অনেক ওয়ার্কার আবেদন করবে। এবং ক্লাইন্ট তখন বিভিন্ন জিনিস যাচাই বাছাই এবং ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে আপনাদের মধ্য থেকে একজন বা একের বেশি জনকে কাজটি করতে দিবে।

এবং এই ভাবে আপনি যদি কাজটি সফলভাবে সম্পন্ন করে ক্লাইন্টের কাছে জমা দিতে পারেন তাহলে ক্লাইন্ট আপনাকে পেমেন্ট করে দিবে।

আচ্ছা, সেটা তো বুঝলাম! তাহলে ক্লাইন্ট আমাকে কিভাবে পেমেন্ট করবে? আর আমি টাকাটা পাবই বা কিভাবে?

হ্যা, কাজটি যদি আপনি সফলভাবে করে দিতে পারেন তাহলে ক্লাইন্ট আপানকে সরাসরি পেমেন্ট করবে না। ক্লাইন্ট পেমেন্ট করবে সেই ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে যেখানে আপনার সাথে ক্লাইন্টের পরিচয় হয়েছে। মানে, আপনি যেই ওয়েবসাইট থেকে কাজটি পেয়েছিলেন, ক্লাইন্ট সেখানে পেমেন্ট করবে। এবং সেই ওয়েবসাইট আপনার অ্যাকাউন্টে মোট পেমেন্ট থেকে ১০% চার্জ কেটে রেখে দিয়ে বাকি টাকা আপনাকে পরিশোধ করে দিব। এই টাকা প্রথমে আপনার অনলাইন বা ওই ফ্রীল্যান্সিং সাইটের অ্যাকাউন্টে আসবে এবং সেখান থেকে আপনি চাইলে সরাসরি বাংলাদেশী অনলাইন সাপোর্ট করে এমন যে কোন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন।

অনেকেই তো বলে টাকা তুলতে গেলে নাকি পেপাল, মাস্টারকার্ড ইত্যাদি থাকতে হবে?

এক কথায় আমি বলব, না। ফ্রীল্যান্সিং যে টপ সাইট গুলো আছে সেখান থেকে আপনি সরাসরি আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টেই টাকা তুলতে পারবেন। এমনকি টাকা আপনার অ্যাকাউন্টে ডলারে আসলেও আপনি ব্যাংকে ট্রান্সফার করার পর সেটি টাকায় কনভার্ট হয়ে যাবে। তাই পেমেন্ট নিয়ে ভয় পাওয়ার কোন কারন নেই।

তবে কিছু সাইট রয়েছে যেখান থেকে টাকা তুলে গেলে একটি মাস্টারকার্ড প্রয়োজন হবে। তবে, মাস্টারকার্ড পাওয়া তেমন কঠিন কিছুই না। Payoneer থেকে আপনারা চাইলে সম্পূর্ণ ফ্রীতেই একটি মাস্টারকার্ড পেতে পারেন। এটি নিয়ে পরে একদিন বিস্তারিত লিখব ইনশাআল্লাহ।

যাই হোক, ওডেস্ক/আপওয়ার্ক, ইল্যান্স, ফ্রীল্যান্সার ইত্যাদি টপ কোয়ালিটি ফ্রীল্যান্সিং সাইট থেকে আপনি সরাসরি আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা তুলতে পারবেন, তাই পেমেন্ট নিয়ে এত চিন্তিত হওয়ার কিছুই নেই।

 

এই হচ্ছে অনলাইন আয়ের কিছু বেসিক এবং অতি গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা। যদি আপনি পোস্টটি পুরোপুরি না পড়ে থাকেন তাহলে কোনকিছুই বুঝতে পারবেন না। তাই, পোস্টটি পুরো না পড়েই আমাদের প্রশ্ন করবেন না।

আর অবশ্যই, অনলাইন আয় বিষয়ক হেল্প পেতে বা প্রশ্ন করতে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিতে ভুলবেন না। আমাদের ফেসবুক গ্রুপে এখানে ক্লিক করে যোগ দিন।

ভাল থাকবেন সবাই। পোস্টটি ভাল লাগলে ফেসবুকে আপনার বন্ধুর সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আল্লাহ হাফিজ।

Level 0

আমি আইটি বাড়ি। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 41 টি টিউন ও 79 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

nice tune.. 🙂

অনলাইনে আয় করতে চান?
একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে চান?
তাহলে staff.com এ যান এবং সাইন আপ করুন আর কোন প্রকার স্প্যামিং ছাড়াই টাকা আয় করুন।
আমি একজন ফ্রিল্যান্সার,আমি এখানে কাজ করছি এবং এখানে কাজ করার পরামর্শ দিচ্ছি।

খুবই ভাল লিখেছেন ভাই…. 🙂
অনলাইনে কিভাবে টাকা আয় করবেন তার বিস্তারীত পড়ে আসতে পারেন।
https://www.anytips24.com/badhon/29373/

ব্লগিং এর উপর আমিও একটি আর্টিকেল লিখেছি জনতা ব্লগএ : https://www.jonotablog.com/earn-money-by-blogging/

ভাল লিখছেন, পড়ে উপকৃত হলাম।
https://ideabuzzpublic.blogspot.com

You can do on-page SEO and off-page SEO in every video. But the best thing is keyword research if you do keyword research your all youtube video will slow at the top. For keyword research, you can use paid tools but i will suggest you the best free keyword tool for youtube called ultrashotner ,in this site use keyword research tool for free .To use the free tool http://www.ultrashortner.com/p/top-keyword-chacker-tool.html