সমুদ্রের গভীরতার যেমন শেষ নেই, তেমনি এর রহস্যেরও শেষ নেই। আর এই রকম একটি রহস্যে ঘেরা সামুদ্রিক খাদ হলো আমাদের বাংলাদেশের "সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড"। অনেকে এই খাতকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম খাতও বলে থাকে। চলুন বিস্তারিত জেনে আসা যাকঃ-
১৮৬৩ সাল,
বেশ কয়েকদিন ধরে জাহাজে চড়ে বঙ্গোপসাগরে অনুসন্ধান চালাচ্ছে একদল ব্রিটিশ বিজ্ঞানী। বিপুল পরিমাণ ধনরত্নসহ ভারত থেকে বৃটেনের যাওয়ার পথে ঝড়ের কবলে পড়ে এক নিখোঁজ হয়ে যায় এক জাহাজ। গেট ফ্লাইট নামে 212 টন ওজনের সেই জাহাজটি খোঁজাই তাদের অভিযানের উদ্দেশ্য ছিল।
সুন্দরবন থেকে প্রায় 200 কিলোমিটার পর্যন্ত চলল সেই অভিযান। অবশেষে যখন গেট ফ্লাইট ডুবে যাওয়ার সম্ভাব্য স্থানটি খুঁজে পাওয়া গেলেও কিন্তু উদ্ধারের জন্য তেমন কোনো আশঙ্কাই ছিল না। জেলেদের কাছে এই জায়গাটা পরিচিত ছিল নাইবাম নামে যার অর্থ হল তলাবিহীন [উল্লেখ্য জেলের গভীরতা পরিমাপ করতো তাদের প্রচলিত বাম এককে]। জেলেদেরর কথা থাক, এমনকি ব্রিটিশরাও তাদের উন্নত যন্ত্রপাতি দিয়ে ওই তলার গভীরতা মাপতে পারে নি। তারা ভেবেছিলেন, এর মনে হয় কোনো তলাই নেই।
তাইতো তারা এর নাম দিয়েছিলেন "সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড"
গভীর সমুদ্র তলদেশ মানেই অদেখা, অজানা যত রহস্যের বিস্ময় ও আধার। যদি গভীরতম সাগরের তলাতেও যদি থাকে আরও গভীর এবং গভীরতম স্থান তাহলে সেটা আরো কতই না রহস্যেঘেরা!
কি থাকতে পারে এর তলায়?
আজ থেকে প্রায় 1 লক্ষ 25 হাজার বছর আগে.বিস্তারিত জানতে 👇
http://www.mysteriousscience0.fun/2021/07/swatch%20of%20no%20ground%20%20.html?m=1
আমি রহস্যময় বিজ্ঞান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 2 বছর 9 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 4 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
I am student of Public University Department of mathematics. I like very much to know the mystery thing of Science.