জেনেনিন যে ১০ জাগায় সালাম দেয়া নিষেধ!

খোশ মিজাজে সালাম দেওয়া উত্তম। সালাম দেওয়া সুন্নত এবং উত্তর দেওয়া ওয়াজিব। সালাম আরবী শব্দ। এর অর্থ শান্তি, প্রশান্তি কল্যাণ, দোআ, আরাম, আনন্দ, তৃপ্তি। একদা এক ব্যক্তি নাবী কারিম (সা:) এর নিকটে এসে বললেন, আস্সালামু আলাইকুম।

নাবী কারিম (সা:)বললেন:
লোকটির জন্য ১০টি নেকী লেখা হয়েছে। এরপর আরেক ব্যক্তি এস বলল, ওয়া রাহমাতুল্লাহ নাবী কারিম (সা:) তার জওয়াব দিয়ে বললেন, তার জন্য ২০টি নেকী লেখা হয়েছে। অত:পর আরেক ব্যক্তি এসে বললেন ওয়া বারাকাতুহু। রাসুলুল্লাহ তারও জওয়াব দিয়ে বললেন, লোকটির ৩০টি নেকী লেখা হয়েছে। (মিশকাত হা/৪৬৪৪)
যেসকল অবস্থায় সালাম দেওয়া নিষেধ, তা নিচে দেওয়া হলঃ-

১. নামাজ পড়া অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া।

২. ইস্তিঞ্জারত অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া।

৩. আযুরত অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া।

৪. খাবার খাওয়া অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া।

৫. কোরআন তিলাওয়াত করা অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া।

৬. জিকির ও মোরাকাবায়রত অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া।

৭. ওয়াজ ও নসীহত শুনা অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া।

৮. তালীমি মজলিসে মসগুল এমন অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া।

৯. আযানরত অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া।

১০. হিসাব নিকাশ বা গননায়রত অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া।

Level 0

আমি এইচ এম হাফিজুর রহমান বাহার। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 7 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 4 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস