ব্লাড প্রেসার এর আদ্যোপান্ত- হাই ব্লাড প্রেসার ও লো ব্লাড প্রেসার

ব্লাড প্রেসার

 

ব্লাড প্রেসার নামে অতিপরিচিত রোগটিই আসলে হাইপারটেনশন। হাইপারটেনশন রোগটি সকলের না থাকলেও সুস্থ্য অসুস্থ প্রতিটি মানুষেরই ব্লাড প্রেসার থাকে, আসলে হৃদপিন্ড রক্তকে ধাক্কা দিয়ে ধমনীতে পাঠালে ধমণীর গায়ে যে প্রেসার বা চাপ সৃষ্টি হয় তাই হলো ব্লাড প্রেসার।

আমাদের দেশে প্রতি পাঁচ জনে একজন ব্লাড প্রেসারে ভুগছে!!!
স্বাভাবিক অবস্থায় এর পরিমাপ ১২০/৮০। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে রক্তচাপ খানিক বাড়তে থাকে। তখন এই পরিমাপের থেকে আর একটু বেশি চাপকেও স্বাভাবিক বলে ধরা হয়। কিন্তু ওপরের চাপ ১৪০/এর বেশি বা নীচের চাপ  ৯০-এর বেশি হয়ে গেলে মুশকিল।  অন্যদিকে রক্তচাপ যদি ৯০/৬০ বা এর আশেপাশে থাকে তাহলে তা লো ব্লাড প্রেসার হিসেবে ধরা হয়, ১৪০/৯০ হাই ব্লাড প্রেশার।

 

 হাই ব্লাড প্রেসার

 

স্ট্রেস বা মানসিক চাপ বাড়লে রক্তচাপ বাড়ে। আবার উল্টোটাও হয়। রক্তচাপ বাড়লে স্ট্রেস বাড়ে। স্ট্রেস বাড়লে নার্ভের ওপর চাপ পড়ে। ফলে প্রেসার বাড়ে। হাই ব্লাড প্রেসার জেনেটিক, অর্থাৎ বংশগত কারণে হতে পারে৷ সঙ্গে থাকে ‘স্ট্রেস' বা শারীরিক কিংবা মানসিক চাপ, তা সে কর্মক্ষেত্রেই হোক আর পারিবারিক কিংবা ব্যক্তিগত জীবনেই হোক। ব্যায়াম-হাঁটা-চলাফেরা না করে আয়াসী জীবন, নিয়মিত মদ্যপান, খাওয়ার পাতে বড় বেশি লবণ খাওয়া – এ সবই উচ্চ রক্তচাপ ঘটাতে পারে৷

উচ্চ রক্তচাপ একটি সাধারণ কিন্তু মারাত্মক সমস্যা। উচ্চ রক্তচাপের কারনে একজন মানুষের স্ট্রোক কিংবা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাছাড়াও প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তিদের কখনও কখনও হঠাৎ করেই রক্তচাপ বৃদ্ধি পেয়ে যায়, ফলে হঠাৎ করেই শারীরিক নানান ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। তাই রক্তচাপের প্রতি বিশেষ সচেতনতা বজায় রাখা জরুরি।

সাধারনত উচ্চ রক্তচাপের কোনও লক্ষন থাকে না। কিন্তু উচ্চ রক্তচাপের কারনে হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনি বৈকল্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। যদিও কোন কোন ক্ষেত্রে উচ্চ রক্ত চাপের কারনে রোগীর বুক ধড়ফড় করা, মাথা ঘোরানো, মাথাব্যথা বা বমি ভাব দেখা দেয়। সাধারনত ৯৫ শতাংশ ব্যক্তির উচ্চ রক্ত চাপের কোন কারন থাকে না।

হয়ত ভাবছেন প্রেসার হলে আমার মাঝে কী লক্ষণ দেখা দিতে পারে?
প্রেসারের জন্য নির্দিষ্ট কোন লক্ষণ নেই। অনেকেই আছেন হাই প্রেসার নিয়ে ঘুরছেন, অথচ তিনি জানেনও না যে তাঁর প্রেসার আছে! তবে অনেক ক্ষেত্রেই নীচের অসুবিধাগুলো হতে পারেঃ

১। মাথা ব্যাথা (যা খুব বেশী প্রেসার হলেই শুধু হয়), ব্যাথাটা হয় সকালের দিকে এবং মাথার পেছনে ব্যাথাটা হয়। মাথা ঘুরতে পারে। বুক ধড়ফর করতে পারে। খুব সহজেই দূর্বলতা বোধ করতে পারেন।
২। এ ছাড়া নাক দিয়ে রক্ত পড়া, প্রশ্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া, চোখে ঝাপসা দেখা, বুকে ব্যথা এসবও হতে পারে।
সাধারণের জন্য টার্গেট হল ১৪০/৯০ মিঃমিঃ মার্কারীর কম রাখা কিন্তু যদি ডায়াবেটিস বা কিডনী রোগ থাকে তবে টার্গেট হবে ১৩০/৮০ মিঃমিঃ মার্কারীর কম রাখা।

(হঠাৎ করেই অনেকসময় কোন সুস্থ ব্যক্তির রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে। এরকম সময় অসুস্থ ব্যক্তিকে তাৎক্ষনিকভাবে অবশ্যই বিশ্রাম নিতে হবে। অনেক সময় মাথায় পানি দিয়ে বা বরফ দিয়ে আরাম পাওয়া যায়। অনেকেই আবার এসময় তেতুলের শরবত খেয়ে থাকেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এসকল কারনে রক্তচাপ কমে না।)

উচ্চ রক্তচাপ প্রায়ই একটি স্থায়ী রোগ হিসেবে বিবেচিত। এর জন্য চিকিৎসা ও প্রতিরোধ—দুটোই জরুরি। তা না হলে বিভিন্ন জটিলতা, এমনকি হঠাৎ মৃত্যুরও ঝুঁকি থাকে।

প্রেসার বেশী হলে অসুবিধা কী? এর উত্তরে প্রধাণ ৫ টা অসুবিধার কথাই উল্লেখ করি-
১। মাইওকার্ডিয়াল ইনফার্কশন বা হার্ট এটাক
২। হার্ট ফেইলিউর
৩। ব্রেইন স্ট্রোক এবং
৪। কিডনী নষ্ট হয়ে যাওয়া (হাইপারটেনসিভ নেফ্রোপ্যাথী)
৫। চোখ নষ্ট হয়ে যাওয়া (হাইপারটেনসিভ রেটিনোপ্যাথী)
এখন প্রশ্ন আসতে পারে প্রেসারের চিকিৎসা করে প্রেসার কমালে আমার কী সুবিধা হবে?
উত্তর নীচে দেয়া হলঃ
ব্রেইন স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা ৩৫ থেকে ৪০ ভাগ কমে যাবে!
হার্ট এটাক হওয়ার সম্ভাবনা ২০ থেকে ২৫ ভাগ কমে যাবে!
হার্ট ফেইলিউরের সম্ভাবনা ৫০ ভাগ কমে যাবে!
আপনি হয়ত ভাবছেন কেন এই ব্লাড প্রেসার হয়?
প্রায় ৯০ ভাগ ব্লাড প্রেসারেরই কোন নির্দিষ্ট কারণ পাওয়া যায় না। এদের বলে এসেনশিয়াল হাইপারটেনশন। এর সম্ভাব্য কারণ বংশগত এবং পরিবেশগত এই দু’এর মিশ্রন।
স্বল্প সংখ্যক প্রেসার নিম্নলিখিত কিছু কারণে হয়ঃ
কিডনী রোগ হলে
অতিরিক্ত ওজনের কারণে স্লিপ-এপনিয়া হলে
কিছু কিছু ওষুধ সেবনের কারণে
হরমোনজনিত কিছু রোগের কারণে

উচ্চ রক্তচাপকে নীরব ঘাতক বলা যেতে পারে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত না থাকলে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ চারটি অঙ্গে মারাত্মক ধরনের জটিলতা হতে পারে। যেমনহৃৎপিণ্ড, কিডনি, মস্তিষ্ক চোখ অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ থেকে হূদ্যন্ত্রের মাংসপেশি দুর্বল হয়ে যেতে পারে।

খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্কতা: কম চর্বি ও কম কোলস্টেরলযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। যেমন—খাসি বা গরুর মাংস, কলিজা, মগজ, গিলা, গুর্দা, ডিম কম খেতে হবে। বেশি আঁশযুক্ত খাবার গ্রহণ করা ভালো।
লবণ নিয়ন্ত্রণ: তরকারিতে প্রয়োজনীয় লবণের বাইরে অতিরিক্ত লবণ পরিহার করতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম: সকাল-সন্ধ্যা হাঁটাচলা, সম্ভব হলে দৌড়ানো, হালকা ব্যায়াম, লিফটে না চড়ে সিঁড়ি ব্যবহার ইত্যাদি।

মানসিক শারীরিক চাপ সামলাতে হবে: নিয়মিত বিশ্রাম, সময়মতো ঘুমানো, শরীরকে অতিরিক্ত ক্লান্তি থেকে বিশ্রাম দিতে হবে।

উচ্চ রক্তচাপ সারে না, একে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এর জন্য নিয়মিত ওষুধপত্র সেবন করতে হবে। কোনোক্রমেই চিকিৎসকের নির্দেশ ছাড়া ওষুধ সেবন বন্ধ করা যাবে না। অনেকেই আবার উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত জানার পরও ওষুধ খেতে অনীহা প্রকাশ করেন। কেউ কেউ এমনও ভাবেন যে উচ্চ রক্তচাপ তাঁর দৈনন্দিন জীবনপ্রবাহে কোনো সমস্যা করছে না বা রোগের কোনো লক্ষণ নেই, তাই উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খেতে চান না। এই ধারণাটাও সম্পূর্ণ ভুল। ধরনের রোগীরাই হঠাৎ হৃদরোগ বা স্ট্রোকে আক্রান্ত হন, এমনকি মৃত্যুও হয়ে থাকে তাঁদের অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে, নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে এবং নিয়মিত চেক করতে হবে।

হাই ব্লাড প্রেসার প্রতিরোধ করতে হলে অবশ্যই খাবারে পটাশিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে হবে।

 পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেমন লেবু, কমলালেবু, কলা, টমেটো, ডাবের পানি খেতে হবে সবুজ শাক-সবজি, লো ফ্যাট জাতীয় খাবার যেমন বাটারমিল্ক, ফ্যাটমুক্ত দই, আইসক্রিম লো স্যাচুরেটেড ফ্যাট জাতীয় খাবার, যেমন মুড়ি খেতে পারেন

কোলেস্টেরল সমৃদ্ধ খাবার যেমন ক্রিম, মাংস, ডিমের কুসুম, মাখন, ফ্রেঞ্জ ফ্রাইজ সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে চলতে হবে প্রচুর পরিমাণ ফল সবজি খেতে হবে সল্টেড বাটার, চিপস জাতীয় খাবার না খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে ব্লাড প্রেসার

 লেবু ব্লাড প্রেসার লেভেল কমাতে সাহায্য করে সকালে ঘুম থেকে উঠে একটা লেবুর রস সমান পানিতে মিশিয়ে খেতে পারলে ভালো। খাবারের মধ্যেও লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন।
যেসব খাবারে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম এবং ক্যালসিয়াম আছে সেসব খাবার ব্লাড প্রেসার কমাতে সাহায্য করে। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেমন আলুবোখারা, আম, সবুজ মুগ ডাল, মিষ্টি আলু, পালং শাক, বেগুন জাতীয় খাবার শরীরে লবণ ও ফ্লুয়িড ব্যালেন্স বজায় রেখে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে।
-শরীরে যদি ক্যালসিয়ামের অভাব থাকে তাহলে হাইপারটেনশনের আশঙ্কা বেড়ে যায় তাই নিয়মিত শাকসবজি, তিল, কমলালেবু, মেথি, ধনেপাতা, ফুলকপি, গাজর খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
- রসুন ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
- শসা ও ভেজিটেবল জুস বেশি করে খাওয়ার অভ্যাস করুন।
- পেঁয়াজে এক ধরফ্যাট জাতীয় খাবার কখনোই খাবেন না।নের অ্যান্টি অক্সিজেন ফ্লাডানয়েড থাকে, যা ব্লাড প্রেসার কমাতে সহায্য করে।

 

লো ব্লাড প্রেসার

 

বিভিন্ন কারণে লো ব্লাড প্রেসার হয়ে থাকে এর মধ্যে হলো -- *পানিশুন্যতা, ডায়রিয়া, অত্যাধিক বমি হওয়া,খাবার সময়মত না খাওয়া, হরমনের ভারসাম্যহীনতা,রক্তশুন্যতা কিংবা রক্তক্ষরণ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

রক্তচাপ স্বাভাবিকের চেয়ে কমে গেলে মাথা ঝিমঝিম, মাথা ঘোরা, মাথা হালকা বোধ করা, হঠাৎ পড়ে যাওয়া, অজ্ঞান হওয়া বা চোখে অন্ধকার দেখা, হাত-পা ঠান্ডা হয়ে আসা, দুর্বল বোধ করা ইত্যাদি হতে পারে।

প্রেসার লো হলে বাড়িতেই প্রাথমিক কিছু পদক্ষেপ নেয়া জরুরি ।লো ব্লাড প্রেসার অবশ্যয় ঝুকিপূর্ণ কিন্তু তা হাই ব্লাড প্রেসার অপেক্ষা নয় ।

লবণ-পানি/স্যালাইন : স্যালাইন/লবণে আছে সোডিয়াম। তা রক্তচাপ বাড়ায়।

তবে পানিতে বেশি লবণ না দেওয়াই ভালো। সবচেয়ে ভালো হয়, এক গ্লাস পানিতে দুই চা-চামচ চিনি ও এক-দুই চা-চামচ লবণ মিশিয়ে খেলে। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে, তাদের চিনি বর্জন করতে হবে।

কিশমিশ : হাইপার টেনশনের ওষুধ হিসেবে প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে কিশমিশ। এক-দুই কাপ কিশমিশ সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে খালি পেটে কিশমিশ ভেজানো পানি খেয়ে নিন।

কফি : আপনার হঠাৎ করে লো প্রেসার দেখা দিলে এক কাপ কফি খেতে পারেন। এতে আপনার লো ব্লাড প্রেসার থেকে প্রেসার কিছুটা হলেও বাড়তে সাহায্য করবে।

ডিমঃ ডিম খেতে পারেন। মুরগির চেয়ে হাঁসের ডিম এক্ষেত্রে বেশি সাহায্যকারী।

পুদিনা : পুদিনা পাতার বহু উপকার আছে। এতে আছে ভিটামিন ‘সি’, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ও প্যান্টোথেনিক উপাদান,যা দ্রুত ব্লাড প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করে এবং সঙ্গে সঙ্গে মানসিক অবসাদও দূর করে

মধুও দুধ : মধু আল্লাহর একটি অনন্য নেয়ামত। দুধে মধু মিশিয়ে খেলে লো প্রেসার থেকে কিছুটাও উপকার পাবেন।

যষ্টিমধু :- যষ্টিমধু আদিকাল থেকেই নানা রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এক কাপ পানিতে এক টেবিল চামচ যষ্টিমধু দিয়ে পান করুন। এছাড়াও দুধে মধু দিয়ে খেলে উপকার পাবেন।

 নিম্ন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে পরামর্শ
১. অনেকক্ষণ একই স্থানে বসে বা শুয়ে থাকার পর ওঠার সময় সাবধানে ও ধীরে উঠুন।
২. ঘন ঘন হালকা খাবার খান। বেশি সময় খালি পেটে থাকলে রক্তচাপ আরও কমে যেতে পারে।
৩. পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
৪. পাতে এক চিমটি করে লবণও খেতে পারেন।
৫. দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় গ্লুকোজ ও স্যালাইন রাখুন।

 

Level 2

আমি গোলাম রসূল পলাশ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 8 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 2 টি টিউন ও 1 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

প্রিয় গোলাম রসূল পলাশ,

আমি টেকটিউনস কমিউনিটি ম্যানেজার, শোয়াইব,

টেকটিউনস থেকে আপনার সাথে অফিসিয়ালি যোগাযোগ করতে চাচ্ছি। টেকটিউনস থেকে আপনার সাথে অফিসিয়ালি যোগাযোগ করার জন্য http://techtun.es/2obSQxE লিংকটিতে ক্লিক করে আপনার সাথে যোগাযোগের প্রয়োজনীয় তথ্য সাবমিট করে আমাদের সাহায্য করবেন আশা করছি।

ছদ্ম ছবি, নাম, ইমেইল, ফোন, ঠিকানা ও সৌশল Contact পরিহার করে আপনার প্রকৃত/আসল ছবি, নাম, ইমেইল, ফোন, ঠিকানা ও সৌশল Contact দিন। যেহেতু টেকটিউনস থেকে আপনার সাথে অফিসিয়ালি যোগাযোগ করা হবে।

সাবমিট করার পর আমাদের এই ম্যাসেজের রিপ্লাই আপনার কাছ থেকে আশা করছি।

বিশেষ নোট: আপনি যদি পূর্বে আমাদের এই ম্যাসেজ পেয়ে ফর্মটি সাবমিট করে থাকেন তবে আর পুনরায় সাবমিট করার প্রয়োজন নেই। কিন্তু যদি আপনি এখনও আমাদের এই ফর্মটি পেয়ে সাবমিট করে না থাকেন তবে অবশ্যই এখনই সাবমিট করুন এবং সাবমিট করার পর অবশ্যই আমাদের এই ম্যাসেজের রিপ্লাই দিন।

ধন্যবাদ আপনাকে।

খুব সুন্দর লিখেছেন ……..