এলিয়েন বা ভিনগ্রহের জীবের অস্তিত্ব আগামী ৪০ বছরের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। এ টিউমেন্ট যুক্তরাজ্যের একজন বিশিষ্ট জোতির্বিজ্ঞানীর।ওই জোতির্বিজ্ঞানী হলেন লর্ড মার্টিন রিস। তিনি রয়্যাল সোসাইটি অব লন্ডনের প্রেসিডেন্ট। জোতির্বিজ্ঞানী রিসের মতে, জোতির্বিজ্ঞানের উন্নয়ন ঘটার মানে হচ্ছে, আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে আমাদের সৌরজগতের বাইরে বিশাল দূরত্বে অবস্থিত গ্রহগুলোর ছবিও দেখতে সক্ষম হবেন জ্যোতি-পদার্থবিজ্ঞানীরা। সেখানে কোনো প্রকার জীবনের অস্তিত্ব থেকে থাকলে তারও সন্ধান মিলবে।
আমাদের এই পৃথিবীই মহাবিশ্বের একমাত্র জীবনধারণের উপযোগী, নাকি এ ধরনের আরও গ্রহ রয়েছে, তা নিয়ে শতাব্দীর পর শতাব্দীজুড়েই ধাঁধায় রয়েছেন বিজ্ঞানী ও দার্শনিকেরা। এ নিয়ে চলছে বিস্তর গবেষণা।
জোতির্বিজ্ঞানী রিস গতকাল অধ্যাপক স্টিফেন হকিংয়ের গ্র্যান্ড ডিজাইন নামের একটি নতুন শোর উদ্বোধন উপলক্ষে এক বিতর্ক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা জানি যে আমাদের এই সূর্যের মতোই মহাবিশ্বের অন্য নক্ষত্রগুলোকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন গ্রহ পরিভ্রমণ করে। এই গেল দশকে মাত্র আমরা এটা জানতে পেরেছি। এখন থেকে ১০-২০ বছরের মধ্যে আমরা পৃথিবীর মতো অন্য গ্রহগুলোর চিত্রও ধারণ করতে পারব।’ তিনি বলেন, যদি ভিনগ্রহে জীবের অস্তিত্ব মেলে, প্রাণের সন্ধান মেলে, তবে তা হবে সত্যিই এক চমৎকৃত ঘটনা। তিনি বলেন, ‘জীবনের উৎপত্তি এবং যেখানে এই জীবনের অস্তিত্ব রয়েছে, সেই ভিনগ্রহ এবং সত্যিই ভিনগ্রহের বাসিন্দা তথা এলিয়েনের অস্তিত্ব আছে কি না, এসব বিষয়ে আরও বেশি বেশি তথ্য বের করার ক্ষেত্রে আগামী চার দশক হবে আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’ পিটিআই।
চাইলে History চ্যানেলের এই সম্পূর্ণ ডকুমেন্টারি টা দেখতে পরেন।
এখানে সরাসরি ভিডিও দেওয়া যাচ্ছে না। সরি।
আলোর সন্ধানী ব্লগার @ http://www.alorsondhani.ga





এরকম আরো পোস্ট পেতে ভিজিট করুন http://www.alorsondhani.ga