হ্যাকাররা কিভাবে আপনার পাসওয়ার্ড পেয়ে থাকে?

আমাদের মাধে অনেকেই আছে যারা তাদের ইমেইল একাউন্ট হ্যাক হওয়ার শিকার হয়েছেন অথবা ফেসবুক একাউন্টের পাসওয়ার্ড কাজ করে না। এটা হওয়ার কিছু কারণ থাকে তার মদ্ধে সবথেকে প্রধান কারণ হচ্ছে কারো মধ্যমে আপনার একাউন্ট হ্যাক হওয়া।

তাই আমি আজ আপনাদের জনাব হ্যাকাররা আপনার একাউন্টের পাসওয়ার্ড কি কি মধ্যমে আপানার কাছথেকে নিয়ে নেয়। কি কি সফটওয়্যার তারা সাধারনত ব্যবহার করে। এই পোস্ট এর মধ্যমে তাই আপনাদের জানাবো যাতে আপনারা আরো সাবধান থাকতে পারেন এবং আপনাদের গুরুত্তপূর্ণ একাউন্ট সেফ রাখতে পারেন।

হ্যাকাররা কিভাবে আপনার পাসওয়ার্ড পেয়ে থাকে?

১. Phishing pages

হ্যাকাররা কিছু সাধারণ কিছু টেকনিক ব্যবহার করে থাকে। সব থেকে জনপ্রিয় হচ্ছে phishing pages এই পেজ সম্পর্কে হইত অনেকেই জানেন কিন্তু যারা জানেন না তাদেরকে phishing pages সম্পর্কে কিছু বলে নেই। এই phishing pages দেখতে হুবহু জিমেইল বা ফেসবুক লগইন পেজ এর মতো। হ্যাকাররা সাধারণত আপনার ফেসবুকে মেসেজ পাঠাবে যেমন – “This person has posted your bad picture on Facebook, click here to check your photo” এবং আপনি যখন ওই মেসেজ এ ক্লিক করবেন তখন আপনাকে লগিং পেজ এ নিয়ে যাবে আপনি ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে এন্টার দিবেন বেস আপনার পাসওয়ার্ড ও ইমেইল হ্যাকারের কাছে চলে যাবে। আপনি বুজতেও পারবেন না কিহলো। এইসব পেজ ডুকার আগে একটু ভেবে ঢুকবেন যাতে পড়ে বিপদে না পরেন।

. Key logger

Key logger এটা একটি সাধারণ সফটওয়্যার এর সাহায্যে আপনার ইমেইল একাউন্ট এর পাসওয়ার্ড হ্যাক করা হয়ে থাকে। একজন হ্যাকার যেকোনো ভাবে আপনার পিসিতে এই  সফটওয়্যার টি সেটাপ দিয়ে দেয় যা আপনার অজান্তে হয়ে থাকে। এই সফটওয়্যার হ্যাকার এর ইমেলে সব সেন্ড করতে থাকে।

৩. RAT

RAT মানে হচ্ছে Remote Administration Tool. এই RAT সাহায্যে হ্যাকার আপনার পিসি কানেক্ট করতে পড়ে। এই RAT সাহায্যে হ্যাকার আপনার পিসির স্ক্রীন, আপনি এখন কি করছেন আপনার পিসিতে, আপনি কোন সাইট ভিসিট করতেছেন এবং আপনার পিসির বিভিন্ন কাজ এর সেটিং পর্যন্ত বদলেদিতে পারে।

৪. Trojan Horses

এতক্ষণ যাবত যেসব নিয়ে আলাপ করলাম তাদের মদ্ধে সব থেকে জনপ্রিয় হচ্ছে Trojan malwares ভাইরাস। এই ভাইরাস গুলো সধারনত বিভিন্ন ফাইল ডাউনলোড এর সাহায্যে আপনার পিসিতে এশেপারে। এই ভাইরাস গুলো এন্টিভাইরাস সফটয়ার ছাড়া ধারা যায়না। আপনি যখন কোনো ফাইল ডাউনলোড করেন তার আগে দেখেনিন যে ফাইল টাতে কোনো ভাইরাস আছে কিনা।

হ্যাকিং থেকে নিজেকে নিরাপদে রাখার কিসু নিয়ম

লিখায় কোনো ভুল থাকলে ক্ষমা করেদিয়েন। আর কেমন লাগলো তা জানাবেন। ধন্যবাদ পোস্ট টি পারার জন্য। একলাপথিক

Level 2

আমি আসিফ বিল্লাহ্। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 10 টি টিউন ও 15 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

ভাই কি ভুলে সেভ করতে গিয়ে পাবলিশ করে দিসেন?:P যাই হোক সময় করে আপডেট করে দিয়েন

Level 0

ভালো একটা বিষয়ে লিখেছেন।কী-লগার অনেক ক্ষেত্রেই পরিচিত জনদের মাধ্যমে আসার সম্ভবনাটা বেশী।আবার সাবার ক্যাফেতেও কেউ ইনিস্টল করে দিয়ে থাকার সম্ভবনাও থাকে।একধরনের কীলগার হাডওয়ার পাওয়া যায়,ওটা আরও কার্যকারি।তবে যারা কীলগার উউজ করে তাদেরকে হ্যাকার বলার পক্ষপাতি নই,যারা এই সব ফাকফোকর বের করে তারাই প্রকৃত হ্যাকার।কীলগার দিয়ে পাঁচওয়ার্ড পাওয়াটা খুব কঠিক কিছু না।অনেকেই দেখি অন্যের মেইল বাক্স বা অন্যের গোপনীয়তা জানতে বেশ আগ্রহী।অন্যের গোপনীয়তা জানার চেষ্টার থেকে নিজের সিকিউরিটির বিষয়টা বেশী গুরত্বপূর্ণ।