
গেম খেলতে কম- বেশি সবাই পছন্দ করে। ছোটরা তো বটেই, বড়রাও কম যায়না। যে বাচ্চা এখনো ভাল করে হাটতে শিখেনি তাকেও দেখা যায় বাবার ফোনের জটিল জটিল সব গেম শেষ করে ফেলেছে! বাবারাও আজকাল দেখা যায় জ্যম এর মধ্যে বাসে- গাড়িতে বসে গেম খেলছে। কিছু দিন আগেও মানুষ গেম খেলা বলতে কম্পিউটার আর প্লে ষ্টেশন, এক্স বক্স- এসব কেই বুঝত। এসব এর পাশাপাশি এখন মোবাইল গেম ও জায়গা করে নিয়েছে।
বিশ্বখ্যত কোম্পানি অ্যাপল, গুগল, মাইক্রোসফট, ব্ল্যাকবেরি ইত্যাদি এখন মোবাইলের উপযোগী দারুন দারুন সব অ্যাপ আর গেম তৈরি করছে। সারা বিশ্বের ডেভেলপার রা তাদের তৈরি এসব গেম রাখছে আইটিউন্স, গুগল প্লে এসব স্টোরে। সবাই খুব সহজেই ইন্টারনেট ব্যবহার করে সেগুলো তাদের মোবাইলে নামিয়ে নিচ্ছে। বাংলাদশি অনেক তরুণ ও এসব এর সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত।
বর্তমানে অনেক ছোট বড় অ্যাপ- গেম ডেভেলপার কোম্পানি গড়ে উঠেছে। বাংলাদেশের এসব তরুণ মেধাবী ছেলেরা অনেক মান সম্মত অ্যাপ তৈরি করে বিশ্ব বাজারে সম্মান কুড়িয়েছে। তাদের স্বপ্ন প্রযুক্তির এই যুগে অন্যান্য উন্নত দেশের সাথে প্রতিযোগিতায় ভাল করা।
এরকম এক উদ্যোক্তা হল ‘বায বাংলা’। কয়েকজন তরুন মাত্র লেখাপড়া শেষ করে একটি গেমিং কোম্পানি গঠন করল। তারা চাকরি করায় বিশ্বাসী নয়। তারা তাদের মেধা দিয়ে আত্মনির্ভরশীল হতে চায়।
তাদের প্রথম গেম ‘বাবল ট্যপিং’ (Bubble Tapping) এখন আই ফোন আর অ্যান্ড্রয়েড ফোনে সারা বিশ্বের মানুষ খেলছে। তারা বিশ্বাস করে এক সময় তারা অ্যাংরি বার্ডস, ফ্রুট নিনজা, কাট দা রোপ এর মত গেম বানাবে। এরকম অনেক তরুণ ই দিন-রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে সারা বিশ্বে বাংলাদেশের নাম উজ্জল করতে।
বায বাংলা তাদের প্রথম গেম টি সবাইকে ফ্রি খেলার সুযোগ করে দিয়েছে।
আমি তালহা হুসাইন সৌরভ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 3 টি টিউন ও 2 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
ভাল একটি পোস্ট ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য । আমার ব্লগ সময় পেলে ঘুরে আসতে পারেন > http://www.asobondhu.blogspot.com