আপনি যদি স্টুডেন্ট হন আর ফ্রিল্যান্সিং করতে চান বা এক্সট্রা ইনকাম করতে চান তাহলে এই ব্লগটি আপনার জন্য। কারন আপনার জন্য সেরা ৩ টি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট এর সন্ধান নিয়ে এসেছি যার মাধ্যমে আপনি সহজ একটা স্কিল জানা থাকলেই ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম শুরু করতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখে নিই অনলাইন এ ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয়ের সেরা ৩ টি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট।
১. Fiverr
ফাইভার হলো নতুনদের জন্য সবথেকে পছন্দের একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। প্রথমে এমন একটি স্কিল শিখুন যা Fiverr-এ চাহিদা আছে (যেমন: ডিজাইন, রাইটিং, ভিডিও এডিটিং)।
ফাইভার (Fiverr) হলো একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস, যা মূলত ফ্রিল্যান্সারদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এই প্ল্যাটফর্মটি ২০১০ সালে দুই উদ্যোক্তা মিকা কাউফম্যান ও শাই উইনিঙ্গার প্রতিষ্ঠা করেন। তারা একটি এমন সাইট গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন যেখানে মানুষ সহজে ছোট ছোট কাজের জন্য ডিজিটাল সেবা কিনতে ও বিক্রি করতে পারে।
একটা মজার কথা আপনাদেরকে শেয়ার করি। আপনি কি জানেন এই মার্কেটপ্লেসের নাম কিভাবে fiver হলো? আসলে শুরুতে এই মার্কেটপ্লেসে যে Gig পাওয়া যেত তার মূল্য ছিল ৫ মার্কিন ডলার। সেখান থেকেই এর নাম হলো fiver বা five-doller service.
এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে Fiver Gig কী?
সহজ ভাষায় বলতে গেলে, ফাইভার গিগ হলো ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ফাইভার-এ আপনি যে সার্ভিস বা সেবা বিক্রি করতে চান, তার একটি বিজ্ঞাপণ।
এটাকে আপনি একটা ছোট দোকানের মতো ভাবতে পারেন।
ধরুন, আপনার একটা দোকানে আপনি বিভিন্ন জিনিস বিক্রি করেন, যেমন - চা, বিস্কুট, চিপস ইত্যাদি। ফাইভার-এ আপনার "দোকান" টা হলো আপনার প্রোফাইল। আর আপনার দোকানে আপনি যে "জিনিসগুলো" বিক্রি করেন, সেগুলোর প্রত্যেকটা হলো এক একটা "গিগ"।
উদাহরণ দিয়ে বুঝি:
মনে করুন, আপনি একজন স্টুডেন্ট এবং আপনার কিছু দক্ষতা আছে। যেমন:
১.আপনি খুব ভালো লোগো ডিজাইন করতে পারেন।
২.আপনি ইংরেজিতে ভালো লিখতে পারেন (আর্টিকেল লেখা)।
৩.আপনি ছবি এডিট করতে পারেন।
৪.আপনি ইউটিউবের জন্য ভিডিও এডিট করতে পারেন।
এই দক্ষতাগুলোকে আপনি ফাইভার-এ "সার্ভিস" হিসেবে বিক্রি করতে পারবেন। আর এই সার্ভিসগুলোকে আপনি কিভাবে বিক্রি করবেন, সেটার জন্যই আপনাকে "গিগ" তৈরি করতে হবে।
একটি গিগের মধ্যে কী কী থাকে?
একটি গিগের মধ্যে সাধারণত নিচের জিনিসগুলো থাকে:
১. টাইটেল (Title): আপনি কী সার্ভিস দিচ্ছেন, তার একটি আকর্ষণীয় শিরোনাম। যেমন: "I will design a modern minimalist logo for your business" (আমি আপনার ব্যবসার জন্য একটি আধুনিক মিনিমালিস্ট লোগো ডিজাইন করব)।
২. ডেসক্রিপশন (Description): আপনার সার্ভিস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। আপনি কী করবেন, কিভাবে করবেন, গ্রাহক কী পাবে ইত্যাদি।
৩.প্রাইসিং (Pricing): আপনার সার্ভিসের দাম। আপনি সাধারণত কয়েকটি প্যাকেজ তৈরি করতে পারেন (যেমন: বেসিক, স্ট্যান্ডার্ড, প্রিমিয়াম) বিভিন্ন দামের।
৪.গিগ ইমেজ/ভিডিও (Gig Image/Video): আপনার সার্ভিসের একটি ছবি বা ভিডিও। লোগো ডিজাইনের গিগ হলে আপনার ডিজাইন করা কিছু লোগোর ছবি দিতে পারেন।
বি. দ্র. : একটি আদর্শ Gig এ আরো অনেক কিছু থাকে।
নিচে ফাইভার এ জনপ্রিয় ১০ টি স্কিলস এর তথ্য দেয়া হলো :
1. Writing and Content Creation
2. Graphic Design
3. Digital Marketing
4. Web Development
5. Video Editing
6. Social Media Management
7. SEO Optimization
8. Virtual Assistance
9. Language Translation
10. Customer Service
আপনি উপরের যেকোনো একটা স্কিল শিখলে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করতে পারবেন বলে আমি আশাবাদী।
২. Upwork
আপওয়ার্ক হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ খুঁজে নেওয়ার এবং কাজ করিয়ে নেওয়ার একটা বড় অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, অনেকটা একটা বিশাল ডিজিটাল হাটের মতো।
যেমন ধরুন, আপনার গ্রামের হাটে আপনি কোনো জিনিস বিক্রি করতে যান বা কোনো জিনিস কিনতে যান। আপওয়ার্কও ঠিক তেমনই, কিন্তু এখানে জিনিসপত্র কেনাবেচা হয় না, বরং দক্ষতা বা সেবা কেনাবেচা হয়। শুধু এই সেবাটা হলো একটি ডিজিটাল সেবা।
যারা কাজ করাতে চায় (ক্লায়েন্ট): এই হাটে আসেন তারা, যাদের কোনো কাজ করিয়ে নিতে হবে। যেমন, কারো একটা ওয়েবসাইট বানাতে হবে, বা কারো কোম্পানির জন্য লোগো ডিজাইন করাতে হবে, অথবা কারো ইংরেজিতে একটা লেখা লিখে নিতে হবে। এরা হলেন সেই ক্রেতা, যারা কাজ কেনার জন্য এসেছেন।
যারা কাজ করতে চায় (ফ্রিল্যান্সার): আর এই হাটে আসেন আপনি বা আপনার মতো যারা অনলাইনে কাজ করে টাকা আয় করতে চান। আপনার যদি ওয়েবসাইট বানানো, লোগো ডিজাইন করা, বা ভালো ইংরেজি লেখার মতো কোনো দক্ষতা থাকে, তাহলে আপনি সেই দক্ষতা এই হাটে বিক্রি করতে এসেছেন। আপনি হলেন সেই বিক্রেতা।
আপওয়ার্ক কিভাবে কাজ করে?
আপওয়ার্কে মূলত দু'ভাবে কাজ হয়:
১. কাজের প্রস্তাব পাঠানো (Job Posting and Proposal)
এটা হলো সবচেয়ে প্রচলিত পদ্ধতি।
কাজ টিউন করা: ধরুন, একজন ক্লায়েন্টের (ক্রেতা) একটা সুন্দর লোগো দরকার। সে তখন আপওয়ার্কে গিয়ে একটা "কাজের বিজ্ঞাপণ" দেয়। বিজ্ঞাপণে সে লেখে: "আমার একটা কোম্পানির জন্য লোগো লাগবে, বাজেট এত টাকা, এই কাজের শেষ তারিখ অমুক দিন। " এটাকে আপওয়ার্কে বলা হয় "জব টিউন"।
প্রস্তাব পাঠানো: আপনি (বিক্রেতা) যদি লোগো ডিজাইন করতে পারেন, তাহলে আপনি এই "জব টিউন"টা দেখেন। আপনার যদি মনে হয় আপনি এই কাজটা ভালো পারবেন, তাহলে আপনি সেই ক্লায়েন্টের কাছে একটা "প্রস্তাব" পাঠাবেন। এই প্রস্তাবে আপনি লিখবেন যে, "আমি এই কাজটা পারি, আমার আগের কিছু কাজের নমুনা এখানে দেখতে পারেন, এবং আমি এই কাজটা এত টাকায় করে দেব। " এটাকে আপওয়ার্কে "প্রপোজাল" পাঠানো বলে।
নির্বাচন: ক্লায়েন্ট তখন সব ফ্রিল্যান্সারদের (বিক্রেতাদের) পাঠানো প্রস্তাবগুলো দেখে। যার প্রস্তাব বা কাজের নমুনা তার কাছে ভালো লাগে, তাকেই সে কাজটি দেয়।
উদাহরণ: আপনি হয়তো গ্রামের হাটে কোনো বাড়ি তৈরির কাজের দরপত্র দেখেছেন। যেখানে মালিক একটি বিজ্ঞপ্তি দেয়, আর মিস্ত্রিরা এসে তাদের কাজের অভিজ্ঞতা ও খরচের তালিকা জমা দেয়। মালিক তখন সেরা মিস্ত্রিকে বেছে নেয়। আপওয়ার্কের জব টিউনিং পদ্ধতিটাও অনেকটা তাই।
২. আপনার তৈরি করা প্রজেক্ট বিক্রি করা (Project Catalog)
এটা ফাইভারের "গিগ"-এর মতোই, যা আপনি উপরে জেনেছেন। এটাকে আপওয়ার্কে "প্রজেক্ট ক্যাটালগ" বলে।
নিজের দোকান সাজানো: এখানে আপনি নিজেই নিজের কিছু তৈরি করা "প্যাকেজ" বা "সেবা" আপওয়ার্কে সাজিয়ে রাখতে পারেন। যেমন, আপনি লিখতে পারেন: "আমি ৫টি লোগো ডিজাইন করে দেব – দাম ১০০ ডলার" অথবা "১০টি ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে দেব – দাম ৫০ ডলার"।
সরাসরি কেনাবেচা: ক্লায়েন্টরা (ক্রেতারা) আপওয়ার্কে যখন তাদের দরকারি কিছু খোঁজে, তখন তারা আপনার সাজিয়ে রাখা এই "প্রজেক্ট" গুলো দেখতে পায়। যদি কোনো প্রজেক্ট তাদের ভালো লাগে এবং দাম ঠিক মনে হয়, তাহলে তারা সরাসরি আপনার কাছ থেকে সেই প্রজেক্টটি কিনে নিতে পারে, কোনো Proposal পাঠানোর দরকার হয় না।
আপওয়ার্কের কিছু জরুরি বিষয়
আপনার প্রোফাইল (Your Profile): আপওয়ার্কে আপনার একটা "অনলাইন পরিচয়পত্র" বা প্রোফাইল তৈরি করতে হয়। এখানে আপনি আপনার নাম, ছবি, কী কাজ পারেন, আগে কী কী কাজ করেছেন, আপনার কাজের নমুনা (পোর্টফোলিও) ইত্যাদি বিস্তারিতভাবে লিখে রাখেন। ক্লায়েন্টরা আপনার এই প্রোফাইল দেখেই বুঝতে পারে আপনি কতটা অভিজ্ঞ বা কতটা দক্ষ।
কানেক্টস (Connects): আপওয়ার্কে কোনো ক্লায়েন্টের কাজে প্রস্তাব (প্রপোজাল) পাঠানোর জন্য এক ধরনের "পয়েন্ট" দরকার হয়, যাকে "কানেক্টস" বলে। এটা অনেকটা খেলার কয়েনের মতো। কিছু কানেক্টস ফ্রিতে পাওয়া যায়, আর বেশি লাগলে কিনতে হয়।
কমিশন (Fees): আপওয়ার্ক আপনার আয় করা অর্থের একটি নির্দিষ্ট হারে কেটে নেয়। এটা তাদের সার্ভিস ফি, কারণ তারাই এই বড় অনলাইন বাজারটা তৈরি করে দিয়েছে এবং কাজের ব্যবস্থা করে দিচ্ছে।
৩. Freelancer. Com
ফ্রিল্যান্সার ডট কম (Freelancer.com) কী?
সহজ কথায়, ফ্রিল্যান্সার ডট কম হলো আপওয়ার্কের মতোই ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ খুঁজে নেওয়ার এবং কাজ করিয়ে নেওয়ার আরেকটি বড় অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। এটিকে আপনি আপওয়ার্কের মতো একটি "ডিজিটাল হাট" বা "অনলাইন বাজার" হিসেবেই ধরতে পারেন, যেখানে বিভিন্ন ধরনের কাজ কেনাবেচা হয়।
এই মার্কেটপ্লেস নিয়ে বেশি কথা না বলাই ভালো কারণ এর আগের দুইটা মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বুঝে থাকলে এইটা বুঝা একদমই সহজ।
আপনার জন্য কোন মার্কেটপ্লেস ভালো হবে :
১. ফাইভার (Fiverr):
যারা নতুন ও কম অভিজ্ঞ।
যাদের হাতে কম সময় আছে (পার্ট-টাইম কাজ)।
যাদের সুনির্দিষ্ট ও ছোট একটি দক্ষতা আছে (যেমন: লোগো ডিজাইন, ছবি এডিটিং)।
২. আপওয়ার্ক (Upwork):
যারা তুলনামূলক অভিজ্ঞ এবং ভালো পোর্টফোলিও আছে।
যাদের হাতে বেশি সময় আছে এবং বড় বা দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পে কাজ করতে ইচ্ছুক।
যারা ক্লায়েন্টের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করে কাজ নিতে আগ্র
যারা ঘণ্টাভিত্তিক (hourly) কাজ করতে আগ্রহী।
৩. ফ্রিল্যান্সার ডট কম (Freelancer.com):
যারা প্রতিযোগিতা পছন্দ করে এবং নিজেদের দক্ষতা প্রমাণ করতে চায়।
যারা পোর্টফোলিও তৈরির প্রাথমিক পর্যায়ে আছে এবং কন্টেস্টে অংশ নিতে ইচ্ছুক।
যারা বিভিন্ন ধরনের ছোট-বড় কাজে বিড (আবেদন) করতে ইচ্ছুক।
মূল কথা: আপনার দক্ষতা, সময় এবং আপনি কেমন কাজ খুঁজছেন, তার ওপর নির্ভর করে আপনি কোন মার্কেটপ্লেস এ কাজ করবেন।
চলুন জনপ্রিয় কিছু প্রশ্নের আনসার দেয়া যাক :
প্রশ্ন ১: ফ্রিল্যান্সিং করে কত টাকা ইনকাম করা যায়?
সাধারণ ফ্রিল্যান্সার: পেওনিয়ারের (Payoneer) জরিপ অনুযায়ী, ২০২৩ সালে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা প্রতি ঘণ্টায় গড়ে ১৮ ডলার আয় করতেন, যা এশিয়ার অন্যান্য দেশের (গড়ে ২০ ডলার) তুলনায় কিছুটা কম। তবে কিছু প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে গড় আয়ের হার ঘণ্টায় ২৮ ডলার পর্যন্তও হতে পারে।
মাসিক আয়ের হিসাব: যদি ঘণ্টাপ্রতি ১৮ ডলার ধরে দিনে ৮ ঘণ্টা কাজ করা হয় এবং মাসে ২০ দিন কাজ করা হয়, তাহলে মাসিক আয় হতে পারে $18 * 8 * 20 = $2880 ডলার। বাংলাদেশি টাকায় (১ ডলার = প্রায় ১১৭ টাকা ধরে) যা প্রায় ৩, ৩৭, ০০০ টাকা। তবে এটি একটি গড় হিসাব এবং ব্যক্তিভেদে অনেক ভিন্নতা দেখা যায়।
অভিজ্ঞতা (Experience): একজন নতুন ফ্রিল্যান্সারের আয় একজন অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারের চেয়ে কম হবে। অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সাররা তাদের কাজের জন্য বেশি চার্জ করতে পারেন এবং বড় প্রজেক্ট পেতে পারেন।
প্রশ্ন ২: ফ্রিল্যান্সিং এ পার্ট টাইম ইনকাম কি সম্ভব?
হ্যাঁ, ফ্রিল্যান্সিংয়ে পার্ট টাইম ইনকাম অবশ্যই সম্ভব, এবং এটি অনেকের জন্যই খুবই জনপ্রিয় একটি উপায়। যারা ছাত্র, চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয় করতে চান, বা অন্য কোনো কারণে ফুল-টাইম কাজ করার সুযোগ পান না, তাদের জন্য পার্ট টাইম ফ্রিল্যান্সিং একটি চমৎকার সুযোগ।
প্রশ্ন ৩: ফ্রিল্যান্সিং থেকে ইনকাম করতে কতদিন লাগে?
ফ্রিল্যান্সিং থেকে ইনকাম শুরু করতে কতদিন লাগবে, এর কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই। এটি বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে, এবং একজন ফ্রিল্যান্সার থেকে আরেকজনের সময়সীমা ভিন্ন হতে পারে।
উপসংহার
উপরে উল্লিখিত সেরা ৩টি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট শিক্ষার্থীদের জন্য ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার পথ খুলে দিয়েছে। এই প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা সহজেই অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করতে পারে, যা তাদের পড়ালেখার খরচ মেটাতে এবং আত্মনির্ভরশীল হতে সাহায্য করবে।
তাছাড়া, ফ্রিল্যান্সিংয়ে পার্ট টাইম ইনকাম করার সুযোগ থাকায় শিক্ষার্থীরা তাদের পড়ালেখার ক্ষতি না করেই কাজ করতে পারে। যারা নতুন করে এই জগতে প্রবেশ করতে চায়, তাদের জন্য এই ওয়েবসাইটগুলো একটি পূর্ণাঙ্গ স্টুডেন্ট ফ্রিল্যান্সিং গাইড হিসেবে কাজ করবে। সঠিক দিকনির্দেশনা এবং কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে যেকোনো শিক্ষার্থীই ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হতে পারে এবং নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে।
আমি ইফতেখার আহমেদ সম্রাট। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 1 সপ্তাহ 6 দিন যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 8 টি টিউন ও 1 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 6 টিউনারকে ফলো করি।