মোবাইল “কুরআন” টাচ/নন টাচ স্ক্রিন জাভা সাপোর্টেট

টিউন বিভাগ ডাউনলোড
প্রকাশিত
জোসস করেছেন

প্রথমেই Tech Tunes এর সকল Visitor ও Admin ভাইদের জানাচ্ছি ছালাম ও সুভেচ্ছা আসলামুআলাইকুম, আসা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন, অনেক দিন যাবত আমি Tech Tunes এ আসি এখানে সকলেই খুব ভাল লেখেন।  প্রায় প্রতিদিন আমি নতুন টিউন পড়ি, আমার ইচ্ছা আমিও টিউন করবো, তাই আজ আপনাদের সাথে টিউনটি Share করার জন্য আসলাম, এটাই আমার জিবনের প্রথম টিউন তাই ভুল হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আজ আমি আপনাদেরকে একটি মোবাইল সফটওয়্যার দিবো যা দিয়ে আপনি মোবাইলে কুরআন পড়তে পারবেন বাংলায়। আপনি যেখানেই যান আপনার সাথে আপনার মোবাইল থাকে, তাই আপনার মোবাইলে যদি কুরআন থাকে তাহলে আপনি আপনার অবসর সময়ে কুরআন পড়তে পারবেন।

যারা জাভা সাপোর্টেট টাচ  স্ক্রীন মোবাইল ফোন ব্যবহার করছেন।

তারা এক্ষুনি ডাউনলোড করতে পারেন English Translations সহ আরবি পবিত্র কুরআন শরিফ।

 

 

 

 

সহীহ্ কুরআন তিলাওয়াত ও শিক্ষার ফজিলত

সর্বোত্তম ব্যক্তি : হযরত উসমান (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম যে নিজে কুরআন শিখে এবং অপরকে তা শিখায়। (বুখারী, তিরমিজী-২৮৪৩)

হযরত উসমান ইবনে আফফান (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি শ্রেষ্ঠ যে নিজে কুরআন শিক্ষা করে এবং অপরকে তা শিক্ষা দেয়। আবদুর রহমান বলেন এ হাদীসই আমাকে এখানে বসিয়ে রেখেছে। তিনি উসমান (রা) এর আমল থেকে হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফের আমল পর্যন্ত কুরআন শিক্ষা দিয়েছেন। -(বুখারী, আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজা, তিরমিজী- ২৮৪২ : হাসান ও সহীহ্)

প্রতি হরফে দশ নেকী : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : যে ব্যক্তি আল্লাহর কিতাবের একটি হরফ পাঠ করে সে তার বদলে একটি নেকী পায়। আর একটি নেকী দশটি নেকীর সমান। আমি একথা বলছি না যে, আলিফ- লাম- মীম একটি হরফ, বরং আলিফ একটি হরফ, লাম একটি হরফ ও মীম একটি হরফ। -(তিরমিযী : হাসান ও সহীহ্, হাদীস নং-২৮৪৫)

পরকালের অলংকার ও পোষাক : হযরত আবু হুরাইরা (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্ল­াম বলেছেন : কিয়ামতের দিন কুরআন হাযির হয়ে বলবে, হে আমার রব! একে অলংকার পরিয়ে দিন। অতঃপর তাকে সম্মান ও মর্যাদার মুকুট পরানো হবে। সে পুনরায় বলবে, হে আমার রব! তাকে আরও পোষাক দিন। সুতরাং তাকে মর্যাদার পোষাক পরানো হবে। সে আবার বলবে, হে আমার রব! তার উপর সন্তুষ্ট হোন। কাজেই তিনি তার উপর সন্তুষ্ট হবেন। অতঃপর তাকে বলা হবে তুমি এক এক আয়াত পড়তে থাক এবং উপরের দিকে উঠতে থাক। এমনিভাবে প্রতি আয়াতের বিনিময়ে তার একটি করে নেকী বাড়ানো হবে। -(তিরমিযী-২৮৪৬, হাসান ও সহীহ্)

আল্লাহর নৈকট্য লাভের সর্বোত্তম মাধ্যম : হযরত আবু উমামা (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : আল্লাহ বান্দার দুই রাক্আ’ত নামাজে যেভাবে মনোনিবেশ করেন এর চাইতে অন্য কোন কিছুতেই এভাবে করেন না। বান্দা যতন নামাজে রত থাকে ততণ তার মাথার উপর নেকী বর্ষিত হতে থাকে। বান্দা কুরআন পড়ার মাধ্যমে আল্লাহ্র যতটুকু নৈকট্য লাভ করতে পারে অন্য কোন কিছু দ্বারা তাঁর এত নৈকট্য লাভ করতে পারে না। -(তিরমিযী- ২৮৪৭ : মুরসাল)

কষ্ট করে পাঠ করায় দ্বিগুন সওয়াব : হযরত আয়েশা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : যে ব্যক্তি কুরআন পাঠ করে এবং কুরআনের বিশেষজ্ঞ হয়, (আখিরাতে) সে সম্মানিত নেককার ফেরেশতাদের সংগে থাকবে। আর যে ব্যক্তি কুরআন পাঠ করতে আটকে যায় এবং পাঠ করা তার জন্য কঠিন হয়, তার জন্য রয়েছে দ্বিগুন সওয়াব। -(বুখারী, মুসলিম ও তিরমিযী-হাদীস নং ২৮৩৯ : হাসান ও সহীহ্)

কুরআন পাঠকের মর্যাদা : হযরত উকবা ইবনে আমর (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি : প্রকাশ্যে কুরআন পাঠকারী প্রকাশ্যে দানকারীর সমতুল্য আর গোপনে কুরআন পাঠকারী গোপনে দানকারীর সমতুল্য। -(তিরমিযী- ২৮৫৪, নাসাঈ, আবু দাউদ)

কুরআন পরকালে পাঠকের জন্য সুপারিশকারী : হযরত আবু উমামা (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : তোমরা কুরআন পাঠ কর। কারণ কিয়ামতের দিন কুরআন তার পাঠকারীর জন্য শাফায়াতকারী হিসাবে আবির্ভূত হবে। -(সহীহ্ মুসলিম)

জান্নাতে মর্যাদা বৃদ্ধিকারী : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : কুরআন পাঠকারীকে (হাশরের দিন) বলা হবে, কুরআন পড় এবং জান্নাতের মনজিলে আরোহণ কর। থেমে থেমে পড়তে থাক, যেমন তুমি দুনিয়ায় পড়তে। কারণ জান্নাতে তোমার স্থান হবে সেই শেষ আয়াতটি, শেষ পর্যন্ত তুমি যা পড়েছো। -(তিরমিযী- হাদীস নং ২৮৫০ : হাসান ও সহীহ্)

সর্বোত্তম ইবাদাত : রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : সর্বোত্তম ইবাদাত হল কুরআন তিলাওয়াত করা (কানযুল উম্মাল)।

সর্বোত্তম সম্পদ : হযরত আনাস ইবনে মালেক (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর এক সাহাবীকে জিজ্ঞেস করলেন : হে অমুক! তুমি কি বিবাহ করেছ? তিনি বললেন, না হে আল্লাহর রসূল! আল্লাহর কসম! আমার কাছে বিবাহ করার মত কোন সম্পদ নাই। তিনি জিজ্ঞেস করলেন: তোমার কি সূরা কুল হুওয়াল্লা-হু আহাদ মুখস্থ নেই? তিনি বললেন, হাঁ আছে। তিনি বললেন: এটা কুরআনের এক-তৃতীয়াংশ। তিনি আবার জিজ্ঞেস করলেন : তোমার কি ইযা- জা-আ নাসরুল্লা-হি ওয়ালফাতহু মুখস্থ নেই? তিনি বললেন, হাঁ আছে। তিনি বললেন : এটা কুরআনের এক চতুর্থাংশ। তিনি আবার জিজ্ঞেস করলেন : তোমার কি কুল ইয়া- আইয়্যুহাল কাফিরূ-ন মুখস্থ নেই? তিনি বললেন, হাঁ আছে। তিনি বললেন : এটা কুরআনের এক চতুর্থাংশ। তিনি আবার জিজ্ঞেস করলেন : তোমার কি ইযা- যুলযিলাতিল আরদু মুখস্থ নেই? তিনি বললেন, হাঁ আছে। তিনি বললেন : এটা কুরআনের এক চতুর্থাংশ। অতএব তুমি বিবাহ কর, বিবাহ কর। (তিরমিযী- ২৮২৯ : হাসান)

কুরআন বাহকের মর্যাদা : হযরত আলী (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : যে ব্যক্তি কুরআন পড়েছে এবং তা মুখস্থ রেখেছে, এর হালালকে হালাল এবং হারামকে হারাম মেনেছে- আল্লাহ তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন এবং তার পরিবারের এমন দশ জন লোক সম্পর্কে তার সুপারিশ কবুল করবেন যাদের প্রত্যেকের জন্য দোযখ অবধারিত ছিল। (তিরমিযী-২৮৪০ : গরীব, মুসনাদে আহমাদ, ইবনে মাজাহ, দারেমী)

কুরআন পাঠকের উপমা : হযরত আবু মূসা আল-আশআরী (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : কুরআন পাঠকারী মুমীনের উপমা হল লেবুর মত যার গন্ধও সুবাসিত, স্বাদও ভাল। আর কুরআন পাঠ করে না যে মুমীন তার উপমা হল খেজুরের মত যার কোন গন্ধ নেই তবে স্বাদ খুব মিষ্ট। আর কুরআন পাঠকারী মুনাফিক হল রায়হানা ফুলের ন্যায় যার গন্ধ ভাল কিন্তু স্বাদ অত্যন্ত তিক্ত। আর কুরআন পাঠ করে না এমন মুনাফিক হল মাকাল ফলের মত যার গন্ধও তিক্ত স্বাদও তিক্ত। (তিরমিযী-২৮০১ : হাসান ও সহীহ্, বুখারী, মুসলিম, আবু দাউদ, নাসাঈ)

কুরআনের মর্যাদা : হযরত আবু সাঈদ (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : মহান রব্বুল ইজ্জত বলেন, কুরআন (চর্চার ব্যস্ততা) যাকে আমার যিকির ও আমার কাছে কিছু প্রার্থনা করতে বিরত রেখেছে আমি তাকে আমার কাছে যারা চায় তাদের চাইতেও অনেক উত্তম পুরষ্কার দিব। সব কালামের উপর আল্লাহ্র কালামের মর্যাদা এত অধিক যত অধিক আল্লাহ্র মর্যাদা তাঁর সকল সৃষ্টির উপর। (তিরমিযী-২৮৬১ : হাসান)

  এর আগে কেউ যদি টিউন টি করে খাকেন তাহলে ক্ষমা করবেন।

Level 2

আমি Saydul Islam। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 1 টি টিউন ও 2 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Level 2

Valo Tune. Dhonnobad apnak share korar jonne..

Level 0

একটা প্রশ্নঃ কোরআন শরীফ পড়ার জন্য পাক পবিত্র হয়ে অযু করে নিতে হয়।এখন বর্তমান টেকনলজির যুগে মোবাইল এ কোরআন পড়ার জন্য কি করা উচিৎ?
আর যেহেতু মোবাইল এ গান,ছবি,মুভি সহ আরো অনেক কিছু থাকে এবং এগুলো দেখা ও শোনা এমনিতেই হারাম,সেহেতু মোবাইল এ সব চেয়ে পবিত্র গ্রন্থ না রাখাই ভালো।রাখলে গান,ছবি,মুভি সরিয়ে ফেলা উচিৎ।
এটা সম্পুর্নই আমার মতামত।

    mukut ভাই মোবাইলে কুরাআন শরিফ পড়ার জন্য ওযু বাধ্যতামূলক নয়। করলে ভাল। আর মোবাইলে যাই থাক তাতে কোরান শরিফ রাখতে পারেন। কারন এটা থাকে মোবাইলের মেমোরিতে । তবে যখন পড়বেন (এটা সবাইকে বলতাসি ) তখন অবশ্যই পবিত্রতার দিক খেয়াল রাখতে হবে ।
    একজন হাফেজের মেমোরিতে কিন্তু পুরু কোরান শরিফ থাকে । সে কিন্তু তার সব কাজ ই করতে পারে। কিন্তু যেখানে খুশি তিলাওয়া করতে পারেনা। পবিত্রতার দিক খেয়াল রাখতে হয়। তই উপস্থাপনের সময় খিয়াল রাখতে হবে।

    Level New

    ভাই নরসিংদী, আমি যতদুর জানি কোরআন শরীফ তেলোয়াত করার সময় অযু করে নিতে হয়।আপনি এমন মন গরা হাদীস দিয়েন না, যাতে অন্য মানুষ বিভ্রান্ত হয়।

    Level 0

    @hadinoyan says, মুকুট ভাই মন গড়া কথা বলেনি, কোরআন শরিফ যখন দেখে দেখে হাত দিয়ে স্পর্শ করে পড়বে তখন অযু করা বধ্যতামুলক। যখন কেউ মুখস্ত পড়ে বা হাত দিয়ে স্পর্শ না করে পড়ে তখন অযু না করলেও কোন সমস্যা নাই। তবে অযু করা ভাল। আর অযু করার অনেক ফজিলত আছে।

    আর একটি বিষয় হল বতর্মানে মোবাইল বা পোটের্বল মিডিয়া প্লেয়ার সহজলব্য হবার কারনে অনেকেই রাস্তাতে চলাফেরার সময় কোরআন তেলওয়াত শুনতে থাকে কিন্তু তারা কোরআন শরীফ তেলওয়াত শুনার যে সকল আদব বা নিয়ম আছে তা লক্ষ রাখেনা। যেমন তেলওয়াত শুনতেছে এমন সময় কেউ আসলে PAUSE না করেই যে আসলো তার সাথে কথা বলা শুরু করে দিল। তাছাড়া পবিত্র কোরআন শরীফের ১৪ জায়গাতে সেজদার আয়াত আছে যা শুনলে বা পড়লে সেজদা করা ওয়াজিব। আমরা অনেকেই জানিনা কখন সেজদার আয়াত আসবে বা চলে গেছে। এরকম করে যদি আমরা সেজদার আয়াত মিস করি তাহলে আমরা গুনাহ্গার হব। এগুলি আমাদের সকলেরই লক্ষ রাখা উচিত।

    মোবাইলে কুরআন শরিফ পড়ার নিয়ম হল আপনি মোবাইলের স্ক্রিনে ওজু ছাড়া হাত দিতে পারবেন না। ওজু ছাড়া মুখস্ত কুরআন শরিফ পড়া যায়। মোবাইলে কুরআন শরীফ রাখলে দয়া করে মোবাইলে বাজে কিছু রাখবেন না। তাতে কুরআন শরিফের অবমাননা হবে। আর নাপাক অবস্থায় (যখন গোছল ফরজ হয়) কুরআন শরিফ তিলাওয়াত করতে পারবেন না।

কুরআন পড়তে ওজু করতেই হবে এরকম কোন শর্ত নেই । আমাদের সমাজে একটি ভুল ধারনা প্রচলিত আছে । যা ঠিক নয় । বিস্তারিত জানতে http://www.revivedislam.com থেকে সংশ্লিষ্ট বইটি ডা্যনলোড করে পরে দেখতে পারেন ।

চমৎকার ! আমার আব্বু এরকম একটা খুজতেছিলো, আমিডালো করতেসি !

Level 0

ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।