গ্রন্থকীট [পর্ব-১৪] :: যে বই পড়তে মানা বাংলাদেশে…

বই মনের খোরাক জোগায়। আবার কিছু কিছু বই আছে যা সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মনে ঘৃণা উৎপাদন করার কারণে নিষিদ্ধ হয়। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের পছন্দ হলেও শাসকগোষ্ঠীর রোষানলে পড়ে অনেক বই নিষিদ্ধ হয়। বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনে 'বিদ্রোহী' কবি কাজী নজরুলের একাধিক বই নিষিদ্ধ হয়েছিল, পত্রিকা নিষিদ্ধ হয়েছিল, কবিতা নিষিদ্ধ হয়েছিল; এমনকি একটি কবিতার জন্য পুরো বই নিষিদ্ধ হয়েছিল এবং অনেকগুলো বই নিষিদ্ধ হওয়ার বিবেচনায় ছিল। যাদের লেখাকে বৃটিশরা ভয় করত, তাদের মাঝে নজরুল ছিল অন্যতম। তাই অন্য কোন লেখকের এতো বই বা লেখা নিষিদ্ধ  হয় নাই। নজরুলের যে গ্রন্থটি প্রথম সরকারি রোষের কবলে পড়ে তা হলো তারপ্রবন্ধ সঙ্কলন যুগবাণী। ১৯২২ সালে বাংলা সরকার ফৌজদারি বিধির ৯৯(এ) ধারানুসারে বইটি বাজেয়াপ্ত এবং গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করে। সরকারি ফাইলে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যায়, বইটি বাজেয়াপ্ত হওয়ার ২০ বছর পরও সরকারি মহলে বইটি নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা ছিলো। গোটা বিশ্বে সাম্রাজ্যবাদীরা যখন বন্দুকের নল উঁচিয়ে চর দখলের লড়াইয়ে ব্যাস্ত ঠিক সেই মুহুর্তে নজরুলের মত এক বিদ্রোহীর আত্বপ্রকাশটা অস্বাভাবিক কোন ঘটনা ছিল না। 'যুগবাণী' নিষিদ্ধ হওয়ার বছর দুয়েকের ভেতরই ১৯২৪ সালের ২২ অক্টোবর নিষিদ্ধ হয় নজরুলের কবিতার বই 'বিষের বাঁশি'। 'বিষের বাঁশি' বাজেয়াপ্ত হওয়ার কিছুদিন পর 'ভাঙ্গার গান' নিষিদ্ধ হয়। 'ভাঙ্গার গানে'র কবিতাগুলো দারুন আলোড়ন সৃষ্টি করেছিলো। নজরুলের নিষিদ্ধ বই পড়ার জন্যে তরুনদের মধ্যে বেশ উৎসাহ দেখা দিয়েছিলো।
বইয়ে যে নতুন সত্য আবিষ্কৃত হলো, প্রচলিত ধ্যান-ধারণার তা বিরোধী হলেই পিলে চমকে ওঠে যাজক মহাশয়ের, স্কুলপণ্ডিতের, পাড়ার মাতব্বরের, সরকারের মন্ত্রীর। ঠিক এ কারণেই চার্লস ডারউইনের অরিজিন অব স্পিসিস গ্রন্থটির ওপর সেন্সরের কুঠার নেমে এসেছিল। তবে সব বইয়ে সত্য থাকেনা। অনেক বইয়ে থাকে অন্যের ধর্মবিশ্বাসে আঘাত, প্রগতির নামে ঘৃণার বীজ, ব্যক্তিগত আক্রোশে অন্যের প্রতি নিন্দা প্রচার। তবে কোন বইয়ে কি আছে এই বিচার পুরোটা পাঠকের হাতে। আমি এই বিষয়ে কোন আলোচনায় যাবো না। গ্রন্থকীটের আজকের পর্বে আমি সমসাময়িক সময়ে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ হওয়া কিছু বই এবং লেখকের নামের তালিকা করার প্রয়াস করেছি মাত্র।

আমার ফাঁসি চাই - মতিয়ুর রহমান রেন্টু

একসময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একান্ত আস্থাভাজন খুবই কাছের একটি পরিবার সে হচ্ছেন মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ুর রহমান রেন্টুমতিয়ুর রহমান রেন্টু পরিবার একসময় শেখ হাসিনার পারিবারিক সূত্রে বাধা ছিল। মতিয়ুর রহমান রেন্টু ১৯৯৯ সালে রাষ্ট্রকতৃর্ক অবাঞ্ছিত ঘোষিত হন। এর পর মতিয়ুর রহমান রেন্টু ১৯৯৯ সালে ২টি বই প্রকাশ করেন একটি হলো "আমার ফাসি চাই" ও "অন্তরালে বাংলাদেশ"। "আমার ফাসি চাই" বইটি শেখ হাসিনা সরকার বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করে।

পাক সার জমিন সাদ বাদ - হুমায়ূন আজাদ

পাক সার জমিন সাদ বাদ  বাংলাদেশের অন্যতম প্রথাবিরোধী লেখক হুমায়ুন আজাদের একটি উপন্যাস। ২০০৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে একুশে গ্রন্থমেলায় বাংলাদেশের আগামী প্রকাশনী, ঢাকা থেকে এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। নাস্তিক্যবাদী এই লেখক একটি নির্দিষ্ট ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক গোষ্ঠীকে চিত্রায়িত করতে গিয়ে ইসলাম ধর্মের পবিত্র বিষয়গুলো নিয়ে চরম অবমাননা করেছে।
এই উপন্যাসটির কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হুমায়ূন আজাদ ইসলামি মৌলবাদী গোষ্ঠীর আক্রোশের শিকার হন।

নারী - হুমায়ূন আজাদ

নারী  হুমায়ুন আজাদের একটি নারীবাদী রচনা। ১৯৯২ সালে বাংলাদেশের আগামী প্রকাশন ঢাকা থেকে এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। তিনি তাঁর 'নারী' বইতে লিখেছেন  দেশের শৃঙ্খলিত নারী সমাজের কথা। বলেছেন, 'নারী সম্ভবত মহাজগতের সবচেয়ে আলোচিত পশু।' তিনি আরো বলেছেন, 'পুরুষ নারীকে দেখে দাসীরূপে, করে রেখেছে দাসী।  ১৯৯৫ সালের ১৯ নভেম্বর বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হয়। প্রায় সাড়ে চার বছর পরে ২০০০ সালের ৭ মার্চ উচ্চবিচারালয় রায় প্রদান করেন যে নারী নিষিদ্ধকরণ আদেশ সম্পূর্ণ অবৈধ। তারপর এর তিনটি সংস্করণ ও বহু পুনর্মুদ্রণ প্রকাশিত হবার পর ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়।

#

আমার অবিশ্বাস - হুমায়ূন আজাদ

বইয়ের নামঃ আমার অবিশ্বাস লেখকঃ হুমায়ুন আজাদ বিষয়ঃ দর্শন, নাস্তিকতা। জার্মানীতে হুমায়ুন আজাদ মারা যান। এরপর তার লাশ দেশে আনা হয়।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে ইসলামী প্রথায় জানাযার নামাজ শেষে তাঁর মরদেহ জন্মস্থান রাড়িখালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানেই ইসলামী প্রথায় সমাহিত করা হয়।

লজ্জা - তসলিমা নাসরিন

১৯৯৩ সালে সরকারী এক তথ্যবিবরনীর মাধ্যমে তসলিমা নাসরিনের ‘লজ্জা’ বইটি নিষিদ্ধ করা হয়। সেই তথ্য বিবরণী অনুযায়ী, জনমনে বিভ্রান্তি ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অঙ্গনে বিঘ্ন ঘটানো এবং রাষ্ট্র বিরোধী উসকানিমূলক বক্তব্যপ্রকাশিত হওয়ার জন্য ‘লজ্জা’ নামক বইটির সকল সংস্করণ সরকার বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করে। প্রকৃতপক্ষে মৌলবাদীদের আন্দোলনের কাছে মাথা নত করা সরকার বাধ্য হয় বইটিকে বাজেয়াপ্ত করতে। মৌলবাদীরা তসলিমাকে দেশ ত্যাগেও বাধ্য করে। বাংলাদেশে নিষিদ্ধ হলেও বিশ্বের অনেক ভাষায় ‘লজ্জা’ বইটি অনূদিত হয়েছে। প্রাজ্ঞজনদের মতে শৈল্পিক বিচারে ‘লজ্জা’ উৎকৃষ্ট কোন সাহিত্য হয়ে ওঠে নি। কিন্তু বাবারী মসজিদ ধ্বংস হওয়ার পর বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া নৃশংসতা বিষয়ে নিজস্ব মতামতকে কেন্দ্র করে গড়ে তোলা গল্পের বক্তব্যটিকে মৌলবাদীরা নিতে পারেনি।

ক - তসলিমা নাসরিন

ময়মনসিংহের স্থানীয় ভাষায় ‘বলা’ কে বলে‘ক’। অর্থাৎ ‘কথাটি বল্’ কে আঞ্চলিক ভাষায় বলা হয়- ‘কথাটা ক’। সেই ‘বলা’ কথার বই ‘ক’ তসলিমা নাসরিনের আরো একটি বিতর্কিত বই। ২০০৩ সালে প্রকাশিত হওয়ার পর সাহিত্য ও মিডিয়া অঙ্গনে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি করে। কারণ বইটিতে তসলিমা নাসরিন তাঁর ব্যক্তিজীবনের ঘটনাগুলো খুব খোলামেলা ভাবে প্রকাশ করেছেন। বলেছেন যৌনতা ও ধর্ম বিষয়ে নিজের মতামত। ইমদাদুল হক মিলন, সৈয়দ শামসুল হক সহ বিভিন্ন জনকে জড়িয়ে নিজের জীবনের ঘটনা ব্যক্ত করেন। যদিও এর সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিলো। কবি ও ঔপন্যাসিক সৈয়দ শামসুল হক তসলিমার বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানীর মামলা করে দেন। ফলে হাই কোর্ট কর্তৃক নিষিদ্ধ হয় তসলিমা নাসরিনের ‘ক’।

দ্বিখন্ডিত - তসলিমা নাসরিন

আমার মেয়েবেলার তৃতীয় খণ্ড ‘দ্বি-খণ্ডিত’ নিষিদ্ধ পশ্চিমবঙ্গে ২৮ নভেম্বর, ২০০৩ সালে। বাংলাদেশে ‘ক’ নিষিদ্ধ হওয়ার পর পশ্চিমবঙ্গে ‘দ্বি-খণ্ডিত’ নামে বইটি প্রকাশিত হয়। কিন্তু এন্টি-ইসলামিক বিষয় থাকার অভিযোগে ‘পশ্চিমবঙ্গ’ সরকার নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।

উতল হাওয়া - তসলিমা নাসরিন

‘আমার মেয়েবেলা’র দ্বিতীয় খণ্ড ‘উতল হাওয়া’ প্রকাশিত হয় পশ্চিমবঙ্গ থেকে। বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় বইটিতে ইসলাম বিরোধী তথ্য থাকার অভিযোগে বইটিকে নিষিদ্ধ করে দেয় আগস্ট ২০০২ এ। বলা হয়, এই বই ধর্মীয় সম্প্রীতিতে আঘাত হানতে পারে।

আমার মেয়েবেলা - তসলিমা নাসরিন

১৯৯৯ সালে নিষিদ্ধ হয় তসলিমা নাসরিনের আত্মজীবনীমূলক ‘আমার মেয়েবেলা’। নষ্ট ও গলিত পুরুষতান্ত্রিক ব্যবস্থায় একটা মেয়ে যে প্রতিকূল পরিবেশের ভেতর দিয়ে বেড়ে ওঠে তাই বর্ণনা করেছেন নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে। যৌননিপিড়িত হয়েছেন আত্মীয়-স্বজন কর্তৃক তার বর্ণনাও উঠে এসেছে বইটিতে। বলেছেন তার মেয়েবেলার মনের আকুলিবিকুলিও। অশ্লীলতার অভিযোগে বাংলাদেশ সরকার বইটি নিষিদ্ধ করে দেন।

সেই সব অন্ধকার - তসলিমা নাসরিন

ইসলাম ধর্ম ও হযরত মুহাম্মদ (স:) সম্পর্কে কূটক্তি থাকার অভিযোগে বাংলাদেশ সরকার ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০০৪ সালে নিষিদ্ধ করে ‘সেই সব অন্ধকার’ বইটি। সমাজকে আঘাত হানতে পারে এই ভয়ে তসলিমা নাসরিনের এই বইটিকেও আটকে দেয়া হয় নিষিদ্ধতার বেড়াজালে।

দশখানা বইয়ের কচকচানি শেষ করলাম। আমি পাঠককে জানিয়ে দিতে চাই যে বই বাংলাদেশে প্রকাশ নিষিদ্ধ সেই বই বাংলাদেশে পাঠ করাও নিষিদ্ধ। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি প্রগতির নামে অন্যের ধর্মবিশ্বাসে আঘাত করা উচিত নয়। একজন হিন্দুর ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে মুসলিমের কটাক্ষ করা নিন্দনীয়, ঠিক অনুরুপ ভাবে মুসলিমের ধর্মবিশ্বাস নিয়ে হিন্দুর কটাক্ষ নিন্দনীয়। সকল ধর্মবিশ্বাসের লোক যদি অন্যের ধর্ম নিয়ে কটাক্ষ করে তবে এই সমাজ কি বসবাসের উপযুক্ত থাকবে? থাকবে না। ঠিক একই ভাবে প্রগতির নামে নাস্তিক্যবাদীগণ আস্তিক্যবাদীদের ধর্মাচার, বিশ্বাস নিয়ে তর্ক করে এটা আমার দৃষ্টিতে বাহুল্য এবং বিদ্বেষের কাজ।

সব শেষে বলতে চাই এটি কিন্তু বই বিষয়ক পোস্ট। মন্তব্যে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি টাইপ আলোচনা না করার বিনীত অনুরোধ রইলো। ইন্টারনেটে সবগুলো বই খুঁজলেই পাওয়া যাবে। ডাউনলোডও করা যাবে। কিন্তু যেহেতু বই গুলো সরকারীভাবে নিষিদ্ধ সেজন্য আমি আজকে কোন ডাউনলোড লিংক দিচ্ছি না। আশা করি বিবেকবান টিউডারগণ ব্যাপারটি অনুধাবন করবেন।

বই নামাতে যাওয়ার অনেক হ্যাপা! অধিকাংশ বাংলা বই ডাউনলোড সাইটে ইনডাইরেক্ট লিংক। কারো স্কিপ এড তো কারো ভূয়া লিংক। পেরেশান হয়ে শুধুমাত্র বই ডাউনলোডের জন্য একটি সাইট বানালাম। আগ্রহীগণের কাজে দেবে বলে আশা করছি। http://bookdownloader.blogspot.com

Book Downloader
আমার ব্যক্তিগত ব্লগঃ http://www.frahaman.com/

Level 2

আমি সরদার ফেরদৌস। Asst Manager, Samuda chemical complex Ltd, Munshiganj। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 9 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 94 টি টিউন ও 463 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।

আমি ফেরদৌস। জন্ম সুন্দরবনের কাছাকাছি এক জনপদে। ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ থেকে লেখাপড়া করেছি এপ্লাইড কেমিস্ট্রি এন্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। এরপরে চাকরি করছি সামুদা কেমিকেল কমপ্লেক্স লিমিটেডের উৎপাদন বিভাগে সহকারী ম্যানেজার হিসেবে। এছাড়া আমি বাংলা উইকিপিডিয়ার একজন প্রশাসক।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

এই বইগুলা সাপ্লাই এর কারনে আপনাকে নিশিদ্ধ করা উচিত । :p

ভাঈ, এই বই গুলো দেওয়া ঠিক হয় নাই, খারাব চিন্তার আর্বিভাব হতে পারে ।

    আমি এখানে বই দেইনি। বইয়ের রিভিউ দিয়েছি ভাই। খারাপ চিন্তা আসার কি হলো?

ভাইয়া একটু গোয়েন্দা বিষয়ক বা সায়েন্স বিষয়ক বই দিলে খুব খুশি হতাম,,এইগুলার প্রতি একটুও ইন্টারেস্ট নাই 🙁

    অবশ্যই দেবো। তবে সবার ইন্টারেস্ট সব কিছুর প্রতি থাকে না ব্রো

পোষ্টের শেষে বর্তমানে ও পূর্বে কোনকালে নিষিদ্ধ বইয়ের ব্যাপারে আপনার মতামত ও অবস্থান স্পষ্ট করা এবং বইয়ের ডাউনলিংক না থাকার ব্যাপারে স্পষ্ট বক্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার রিভিউ সুন্দর হয়েছে। কয়েকটি বই পড়া হয়েছে এবং বাকি গুলোও পড়া হবে আশা করি।
পড়ার আগে বইগুলো সম্পর্কে সাধারন একটা ধারনা পাওয়া গেল।

    আপনার গঠনমূলক টিউমেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।