ডিজিটাল মার্কেটিং তো সবাই করে, কিন্তু ক'জন আশানুরূপ ফলাফল পায়? ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে প্রতিযোগিতা এখন এতোটাই বেশি যে এখানে রাজত্ব করতে হলে জানতে হবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেরা ট্রিকস। তাইতো আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো গুরুত্বপূর্ণ ৮ টি ডিজিটাল মার্কেটিং টিপস যার মাধ্যমে আপনি আশানুরূপ ফলাফল নিয়ে আসতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে ব্যবসায়ের সফলতার পেছনে সবথেকে বেশি অবদান রাখে মার্কেটিং। আপনার বিজনেস এর মার্কেটিং যতো ভালো হবে আপনার বিক্রয় ততোই বৃদ্ধি পাবে। আর এই মার্কেটিং সেক্টরে এখন রাজত্ব চলছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর। ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে পণ্য, সেবা বা প্রতিষ্ঠান এর বিজ্ঞাপণ দেয়া ও প্রচার প্রচারণা করাকেই ডিজিটাল মার্কেটিং বলে।
বর্তমানে ছোটো থেকে বড় সকল ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল মার্কেটিং কে তাদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। আর তাইতো এই সেক্টরে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি। এই প্রতিযোগিতার মধ্যেও কীভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করে আশানুরূপ ফলাফল নিয়ে আসা যায় সেই চেষ্টা চলতে থাকে সারাক্ষণ। তাইতো শুধু ডিজিটাল মার্কেটিং করলেই হবে না, তার পাশাপাশি একটু ট্রিকস কাজে লাগাতে হবে। এতে করে সম্ভাব্য ক্রেতা বা গ্রাহককে নিজের ব্রান্ড এর নিয়মিত গ্রাহক করে তুলতে পারবেন।
কিন্তু কীভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে সফল হওয়া যায় এটাই হলো চিন্তার বিষয়। তাই আজ শেয়ার করছি ৮ টি ডিজিটাল মার্কেটিং টিপস। আশাকরি টিপস গুলো ফলো করলে একটি আশানুরূপ ফলাফল পাবেন ডিজিটাল মার্কেটিং করে তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক ৮ টি গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল মার্কেটিং টিপস।
আপনি যে পণ্য বা সেবা নিয়ে মার্কেটিং করবেন ঐ পণ্য বা সেবার গ্রাহক কে বা কারা এটা জানা অত্যন্ত জরুরি। এক একটা নির্দিষ্ট কমিউনিটির জন্য নির্দিষ্ট ব্রান্ড বা প্রোডাক্ট উপযোগী। ধরুন আপনি বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের অডিয়েন্স দের টার্গেট করে হোম মেড ফুড এর বিজ্ঞাপণ দিলেন। কিন্তু গ্রামের মানুষ হোম মেড খাবার কিনে খাওয়ার কথা চিন্তা করে না বললেই চলে। এই ধরনের খাবারের বিজ্ঞাপণ আপনাকে ঢাকা বা অন্যান্য জেলা শহরের কমিউনিটিকে উদ্দেশ্য করে প্রচার করতে হবে।
আবার কৃষি প্রযুক্তি বা সার নিয়ে বিজ্ঞাপণ সাজিয়ে তা শহরে প্রচার করলে ফলাফল জিরো। এই ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে মার্কেটিং করলে টার্গেট অডিয়েন্স হবে গ্রামীণ কমিউনিটি। সুতরাং আপনি কাদের নিয়ে কাজ করছেন তা আগে খুঁজে বের করতে হবে। এরপর ভাবতে হবে এই অডিয়েন্স এর কাছে কীভাবে পণ্য বা সেবা সম্পর্কে তথ্য পৌঁছে দেয়া যায়৷ অর্থাৎ একজন ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে আপনার সর্বপ্রথম স্কিল হতে হবে মার্কেট রিসার্চ করা।
যে বা যারা যথাযথভাবে মার্কেট রিসার্চ করতে পারে তারা ডিজিটাল মার্কেটিং এর যে কোনো স্টেপে সফল হয়। তাই ডিজিটাল মার্কেটিং টিপস হিসেবে সবার আগেই গুরুত্ব পাবে মার্কেট রিসার্চ।
ডিজিটাল মার্কেটার দের বেশিরভাগ সময়ই ডাটা এন্ট্রি টাইপ কাজ করতে হয়। অর্থাৎ টার্গেট অডিয়েন্স এর সম্পর্কে অনেক তথ্য সংগ্রহ করতে হয়। আর আপনি সম্ভাব্য ক্রেতা সম্পর্কে যতো বেশি ইনফরমেশন সংগ্রহ করতে পারবেন ততোই তাদের মার্কেটিং এর আওতায় নিয়ে আসতে পারবেন। বিজ্ঞাপণ এর কনটেন্ট কেমন হওয়া উচিত, কীভাবে বিজ্ঞানপনটি অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়, কীভাবে ক্রেতাকে আকৃষ্ট করা যায় তার সবকিছু আগে থেকে রিসার্চ করে নিতে হবে।
আপনার টার্গেট কমিউনিটির লোকজন কোন ধরনের ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করতে অভ্যস্ত তা জানতে হবে। যেমন সাধারণ লোকজন খুব বেশি হলে ফেসবুক ব্যবহার করে তাই তাদের কাছে কোনো বিজ্ঞাপণ ফেসবুক বা টেক্সট এসএমএস এর মাধ্যমে পাঠাতে হবে। মোটামুটি শিক্ষিত কমিউনিটির লোকজন ভ্যারাইটিজ ওয়েবসাইট নিয়ে আগ্রহী থাকে, ই-মেইল ব্যবহার করে। তাই তাদেরকে যে কোনো ডিজিটাল উপায়ে কানেক্ট করতে পারবেন। তাই কোন কমিউনিটির লোকজনের সাথে কীভাবে সংযুক্ত হতে পারবেন এটা আপনাকেই খুঁজে বের করতে হবে।
এরপর বিভিন্ন মার্কেটিং Strategy ব্যবহার করে তাদের পার্সোনাল তথ্য সংগ্রহ করতে হবে (অবশ্যই বৈধ উপায়ে)। আপনার বিজ্ঞাপণের পণ্য বা সেবা সম্পর্কে আগ্রহী ব্যক্তিদের সম্পর্কে যতোটুকু সম্ভব তথ্য সংগ্রহ করুন ও সেই অনুযায়ী মার্কেটিং প্ল্যান করুন। ফলে আপনার মার্কেটিং এর পুরো প্রসেস বিফলে যাবে না। আর পর্যাপ্ত তথ্য থাকলে যে কোনো উপায়ে সরাসরি সম্ভাব্য ক্রেতাকে বিভিন্ন মেসেজ পাঠাতে পারবেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং টিপস এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি হলো কনটেন্ট তৈরির ওপরে গুরুত্বারোপ। ধরলাম আপনি টার্গেট অডিয়েন্স পেয়ে গেছেন এবং তাদের সম্পর্কে পর্যাপ্ত তথ্য-ও পেয়ে গেছেন। এবার আপনাকে মার্কেটিং এর মূল কাজে হাত দিতে হবে। অর্থাৎ ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য কনটেন্ট তৈরি করতে হবে৷ ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবথেকে বড় সম্পদ হলো কনটেন্ট। কনটেন্ট যদি আকর্ষণীয় হয় তবেই আপনি সাকসেস।
সিলেক্ট করুন আপনি কীভাবে ক্রেতাকে নির্দিষ্ট পণ্য বা সেবা সম্পর্কে অবগত করতে চান৷ সেই অনুযায়ী টেক্সট, ফটো, অডিও বা ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করুন। কনটেন্ট এর মধ্যে বিজ্ঞাপণের মূল বিষয়কে এমনভাবে রাখুন যাতে অডিয়েন্স এটা স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন করে। সেই সাথে অডিয়েন্স এর রুচির বিষয়টি মাথায় রাখুন। আপনার কনটেন্ট যাতে কারো ইমোশন বা ইগো তে আঘাত না করে এদিকে বিশেষ নজর রাখুন। সব মিলিয়ে চমৎকার একটি কনটেন্ট তৈরি করুন, প্রয়োজনে প্রফেশনাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর দের সহায়তা নিন।
মনে রাখবেন ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে কনটেন্ট হিট মানে বিজনেস ফিট।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর মূল হাতিয়ার হলো মোবাইল। এটি এমন একটি ডিভাইস যা প্রত্যেকের হাতেই কমবেশি থাকে। আর এই হাতিয়ার কাজে না লাগাতে পারলে একজন ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে আপনি ব্যর্থ। আপনার বিজ্ঞাপণে ব্যবহৃত কনটেন্ট শতভাগ মোবাইল ফ্রেন্ডলি হওয়া উচিত। অর্থাৎ প্রতিটি মোবাইল ইউজার যেন আপনার বিজ্ঞাপণ Acces করতে পারে এটা নিশ্চিত করতে হবে।
আমাদের চারপাশে হাতেগোনা কয়েকজন মানুষ ল্যাপটপ বা পিসি ব্যবহার করে। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্ক কেউ মোবাইল ব্যবহার করে না এমনটা খুব বেশি দেখা যায় না। তাই বিজ্ঞাপণ মোবাইল ফ্রেন্ডলি না হলে তা শতভাগ টার্গেট অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছাবে না। যেহেতু ডিজিটাল মার্কেটিং পুরোটাই ডিভাইস নির্ভর তাই এই বিষয়টি ডিজিটাল মার্কেটার ও ব্যবসায়ী উভয়েরই বিবেচনায় রাখতে হবে। প্রতিটি স্তরের মানুষ যাতে সহজেই আপনার পণ্য বা সেবা সম্পর্কে তথ্য পায় এদিকে শতভাগ নিশ্চিত থাকতে হবে৷
এজন্য কম স্টোরেজ ভিডিও ও অডিও কনটেন্ট, ইউজার ফ্রেন্ডলি ওয়েবসাইট, ছোট ছোট টেক্সট কনটেন্ট, এসএমএস, ফোনকল ইত্যাদি হতে পারে আপনার মার্কেটিং এর হাতিয়ার।
ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে এসইও এর কদর শুরু থেকে এখন অবধি টিকে আছে। কেননা এসইও ছাড়া টার্গেট অডিয়েন্স এর নিকট পণ্য বা সেবা সম্পর্কিত তথ্য পৌঁছে দেয়া সহজ নয়। ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট হোক, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হোক, ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম হোক বা যে উপায়েই আপনি মার্কেটিং করেন না কেন আপনাকে অবশ্যই কনটেন্ট এসইও করতে হবে। নয়তো যতো ভালো ও মানসম্মত মার্কেটিং কনটেন্ট তৈরি করুন না কেন তা টার্গেট অডিয়েন্স পর্যন্ত পৌঁছাবেই না।
অর্থাৎ ডিজিটাল মার্কেটার দের মোটামুটি এসইও জ্ঞান থাকতে হবে৷ যদি টেক্সট কনটেন্ট এর মাধ্যমে মার্কেটিং করতে চান তবে অনপেজ এসইও স্কিল থাকা আবশ্যক। তবে ই-কমার্স সাইটের জন্য বা ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম এর জন্য অফপেজ এসইও হবে কার্যকরী। তাই কোনো প্রকার ডলার খরচ না করে মার্কেটিং করতে চাইলে এসইও স্কিল টা শিখে নিন। ডিজিটাল মার্কেটিং টিপস এর মধ্যে এসইও কে প্রাধান্য দেয়ার বিকল্প কিন্তু নেই।
বর্তমানে ছোট ছোট অনেক প্রতিষ্ঠান সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেদের ব্রান্ডিং করে নিচ্ছে শুধুমাত্র ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে। পেইড মার্কেটিং হোক কিংবা অর্গানিক, আপনার টার্গেট হবে মার্কেটিং এর পণ্য বা সেবাকে একটি ব্রান্ড হিসেবে তৈরি করা। এজন্য নিয়মিত বিজ্ঞাপণ চালিয়ে যেতে হবে। একেক সময় একেক কমিউনিটিতে মার্কেটিং না করে একটি নির্দিষ্ট সোশ্যাল মিডিয়া কমিউনিটির মধ্যে মার্কেটিং চালিয়ে যেতে হবে। যাতে সম্ভাব্য ক্রেতা আপনার ব্রান্ড বা পণ্যকে ভুলে না যায়।
অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি নির্দিষ্ট কমিউনিটিতে আপনার পণ্য বা সেবা নিয়ে ঝড় তুলে দিতে হবে। আকর্ষণীয় কনটেন্ট, সঠিক মার্কেটিং Strategy, নিয়মিত তথ্য সরবরাহ ইত্যাদি উপায় চলমান রাখতে হবে যতদিন না পর্যন্ত এটি একটি ব্রান্ডে পরিণত হয়। যদিও আপনার ব্যবসা বা সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের একটি পপুলার ওয়েবসাইট আছে, কিন্তু সেখানে তুলনামূলক অনেক কম ইউজার আনাগোনা করে। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়া এমন একটা প্ল্যাটফর্ম যেখানে মানুষ কোনো কারণ ছাড়াও বিচরণ করে। তাই ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়াকে আপনার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে হবে।
বিশেষ করে বর্তমান ই-কমার্স বিজনেস গুলোর বেশিরভাগেরই ব্রান্ডিং হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে। তাই ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিংকে বাদ দিয়ে ব্রান্ডিং করা সহজ হবে না।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি বড় সুবিধা হলো একাধিক উপায়ে পণ্য বা সেবার প্রচার করা যায়। অর্থাৎ ডিজিটাল সেক্টরে এখন প্ল্যাটফর্ম এর অভাব নেই তাই নিজের ইচ্ছামতো এক বা একাধিক সেক্টরকে টার্গেট করে মার্কেটিং প্ল্যান করা যায়। তবে একটি প্ল্যাটফর্মে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে খুব বেশি ফয়দা উসুল করতে পারবেন না। তাই একাধিক প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করুন।
ধরুন আপনি শুধু ওয়েবসাইট এসইও করে মার্কেটিং করতে চাইলেন, কিন্তু কিছু মানুষ আছে যারা খুব বেশি গুগল সার্চ করতে অভ্যস্ত না। তো এই ধরনের ব্যক্তিদের কিন্তু আপনি কখনোই ক্রেতা বা গ্রাহক হিসেবে পাবেন না। কেননা এসইও করলেও সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে এই বিশেষ শ্রেণির ব্যবহারকারীদের আপনি আপনার ওয়েবসাইটে নিয়ে আসতে পারবেন না। আবার শুধু ফেসবুক এর ওপর ভিত্তি করে ডিজিটাল মার্কেটিং করলেও সমস্যা। কেননা অনেক ইউজার অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় দিলেও ফেসবুকে খুব বেশি আসে না। অন্যদিকে কেউবা সারাদিন টিকটক দেখে দিন পাড় করে আবার কেউ ইন্সটাগ্রাম এর ভক্ত।
এভাবে আলাদা আলাদা প্ল্যাটফর্মে আলাদা আলাদা কমিউনিটি পাবেন যাদের আপনি কখনোই একটি প্ল্যাটফর্মে একসাথে পাবেন না। তাই মাল্টিপল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ডিজিটাল মার্কেটিং করার বিকল্প নেই। ডিজিটাল মার্কেটিং এর সম্ভাব্য যতোগুলো প্ল্যাটফর্ম আছে তার সবগুলোই কাজে লাগানো উচিত। এতেকরে টার্গেট অডিয়েন্স খুঁজে পাওয়া বেশ সহজ হয়।
পাবলিক মার্কেটিং গুলোর থেকে ব্যক্তিগত মার্কেটিং এর ফলাফল দ্রুত আসে এবং তা বেশি কার্যকরী হয়। আর ব্যক্তিগতভাবে মার্কেটিং করার জন্য হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন ই-মেইল অথবা সরাসরি মোবাইল এসএমএস। টার্গেট অডিয়েন্স দের ডাটা কালেকশন করতে পারলে এই মার্কেটিং পলিসি থেকে খুব ভালো রেজাল্ট নিয়ে আসতে পারবেন। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং জগতে ই-মেইল মার্কেটিং খুবই জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
আপনার সম্ভাব্য গ্রাহককে সরাসরি কোনো তথ্য দিতে, কোনো অফার করতে অথবা কোনো ডিল করতে চাইলে সরাসরি ই-মেইল এর মাধ্যমে বা টেক্সট এসএমএস এর মাধ্যমে কানেক্টেড হতে পারেন। পূর্বের গ্রাহকদের সাথে সম্পর্ক ভালো রাখতে ও রিপিট কাস্টমার পেতে ই-মেইল মার্কেটিং এর বিকল্প নেই। সুতরাং অন্যান্য ডিজিটাল মার্কেটিং সিস্টেম এর পাশাপাশি ই-মেইল ও টেক্সট ব্যবহার করাটা অত্যন্ত ফলপ্রসূ হবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং টিপস গুলো সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে পারলে এখান থেকে খুব ভালো আউটকাম আসবে বলে আশা করা যায়। ডিজিটাল মার্কেটিং এর ওপরে আপনি যতো বেশি ট্রিকস জানবেন ততোই ভালো ফলাফল নিয়ে আসতে পারবেন। আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং ট্রিকস গুলো চাইলে টিউনমেন্ট করে আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। এতে একাধিক আইডিয়া জেনারেট হবে যা সকলেরই কাজে আসবে।
আশাকরি ডিজিটাল মার্কেটিং টিপস গুলো আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে। টিউনটি ভালো লাগলে একটি জোসস করবেন প্লিজ। নতুন নতুন টেকনিক্যাল টিউন পেতে আমাকে ফলো করে রাখতে পারেন। ধন্যবাদ।
আমি শারমিন আক্তার। শিক্ষার্থী, ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, গাজীপুর। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 মাস 3 সপ্তাহ যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 115 টি টিউন ও 29 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 6 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।