ই-কমার্স ব্যবসা করা কি শুধুই ট্রেন্ড নাকি কার্যকরী ও বটে? সেরা ৪ টি ই-কমার্স ব্যবসা আইডিয়া!

প্রকাশিত
জোসস করেছেন
Level 4
Sonic টিউনার, টেকটিউনস, গাইবান্ধা, রংপুর

আসসালামু আলাইকুম। টেকটিউনস ওয়েবসাইটের নতুন আরো একটি টিউনে আপনাকে স্বাগতম। আমি স্বপন আছি আপনাদের সাথে, আশাকরি সকলেই অনেক অনেক ভালো আছেন। আমরা প্রায়শই আমাদের মূল্যবান সময় গুলো নষ্ট করে থাকি, মোবাইল স্ক্রল করতে গিয়ে। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে স্কিল শিখা কতটা জরুরি, তা আমরা সঠিক সময়ে বুঝতে পারি না। তাই আমাদের উচিত সময় থাকতেই সময়ের মূল্য দেওয়া। তাই সময়ের মূল্য দিতে আজকে আমরা কথা বলব কীভাবে ই-কমার্স ব্যাবসা নিজেকে এবং নিজের ক্যারিয়ারকে ডেভেলপমেন্ট করা যায়।

তো বন্ধুরা, আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতেই পারে ই-কমার্স কী? ই-কমার্স হল ইলেক্ট্রনিক কমার্স, আর কমার্স মানে হল ব্যবসা। আজকে আমরা শিখবো কীভাবে ই কমার্স development করা যায়। ই-কমার্স ডেভেলপমেন্ট বলতে বোঝায় ইন্টারনেট ব্যবহার করে পণ্য ও সেবা কেনা-বেচার জন্য প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট, অ্যাপ এবং অন্যান্য অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরি ও পরিচালনার প্রক্রিয়া। বিষয়টি আপনাদের কাছে একটু কঠিন হলো মনে হয়, আচ্ছা তো একটা উদাহরণ দিয়ে বুঝা যাক, মনে করেন আপনি কেক ও পিজ্জা বানাতে পারদর্শী। আপনি অফলাইনে আপনার বন্ধু-বান্ধব এবং রিলেটিভ দের কাছে পিজ্জা বিক্রি করেন এবং এখান থেকে ভাল টাকা উপার্জন করেন, কিন্তু অনলাইন ও হতে পারে আপনার জন্য বড় বড় প্ল্যাটফর্ম।

কারণ বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় সাত কোটি মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে। প্রতিদিনই কারো না কারোর জন্য স্পেশাল দিন থাকে, কারো জন্মদিন থাক, কারো বিবাহের অনুষ্ঠান থাকে, কারো থাকে অ্যনিভারসারি ইত্যাদি। তাদের সকলেরই কেক দরকার এই বিশেষ অনুষ্ঠানে। এবং কিছু মানুষের নাস্তা হিসেবে পিজ্জা খাওয়ার ইচ্ছা জাগতে পারে, তাই তাদেরকে আপনি আপনার পিজ্জা সার্ভিস দিতে, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে সার্ভিস বিক্রি করতে পারেন। এই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে বিক্রি করাকে ই-কমার্স ব্যবসা বলা হয়। ই-কমার্স ব্যবসা বর্তমান সময়ে বেশ জনপ্রিয় একটি অবস্থানে রয়েছে।

১. ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট

আমরা প্রতিদিনই ওয়েবসাইটে নতুন কিছু জানার জন্য ভিজিট করে থাকি। কিন্তু আপনি জানেন কি? ওয়েবসাইট খুলেও এর ভিতর বিজ্ঞাপণ দিয়ে আপনি আপনার সার্ভিস বিক্রি করতে পারবেন? কীভাবে আপনি আপনার সার্ভিস বিক্রি করবেন তা নিম্নে আলোচনা করা হলঃ ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি, যেমন Shopify, WooCommerce, Magento, OpenCart, PrestaShop, BigCommerce ইত্যাদি ব্যবহার করে সুন্দর একটি ই কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। ওয়েবসাইট ডিজাইন, যা আকর্ষণীয়, ব্যবহারকারী-বান্ধব এবং ব্র্যান্ডের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ থাকে। পণ্যের তালিকা তৈরি, পেমেন্ট গেটওয়ে ইন্টিগ্রেশন, শিপিং সেটআপ ইত্যাদির মাধ্যমে আপনি আপনার সার্ভিস বিক্রি করতে পারবে।

২. মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট

আমাদের সকলের মোবাইলেই অনেক অ্যাপস আছে। আমরা দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনে অ্যাপস গুলো ব্যবহার করি। কিন্তু আপনি জানলে অবাক হবেন যে, আমরা আমাদের সার্ভিস প্রমোট করার জন্য অ্যাপস তৈরি করতে পারি এতে আমাদের ব্যবসার উন্নতি হবে। ধরি আপনি একজন মেটা মার্কেটার, আপনি মানুষের ব্যবসা দার করাতে সাহায্য করেন। আপনি আপনার সার্ভিসটি জানান দেওয়ার জন্য একটি অ্যাপস তৈরি করতে পারেন। এবং এর মাধ্যমে আপনার একটি সুন্দর ব্যবসা দাড় করাতে পারবেন। কীভাবে এসব করবেন তারা নিচে দেওয়া হলঃ iOS এবং Android এর জন্য ই-কমার্স অ্যাপ তৈরি। অ্যাপের ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট, যা ব্যবহারকারী-বান্ধব এবং দ্রুত লোডিং হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হব। অ্যাপের মাধ্যমে পণ্যের সার্চ, অর্ডার, পেমেন্ট এবং ট্র্যাকিংয়ের সুবিধা প্রদান করা।

৩. ডিজিটাল মার্কেটিং

আজকের টিউনের বিষয়ে জনপ্রিয় একটি উপায় হল ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেট বলতে বুঝায় SEO, SEM, SMM, ইত্যাদি ব্যবহার করে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের প্রচার করা। এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতেই পারে SEO কী? SEO হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, যার দ্বারা আমরা আমাদের সার্ভিস অথবা প্রোডাক্টগুলো গুগলের সবার সামনে র‍্যাঙ্ক করতে পারি, তার মাধ্যমে আমরা ই-কমার্স ব্যবসা উন্নতি করাতে পারি। আর SEM হলো Scang electron microscopy. SEM ট্র্যাফিক আকর্ষণ করার জন্য কাজ করে থাকে এবং অর্থ প্রদানের মাধ্যমে বিজ্ঞাপণের রেকর্ড ছড়িয়ে দেয়। গ্রাহকদের আকর্ষণ করার জন্য বিভিন্ন মার্কেটিং অভিযান চালানো হয়।

অন্যদিকে SMM হলো সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। বর্তমান সময়ে এসে সোশ্যাল মিডিয়ার চেনে না এমন মানুষ হয়ত খুব কম সংখ্যক আছে। এই সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলোতে নিজের মার্কেটিং কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়াকে SMM বলে। জনপ্রিয় কিছু সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম যেমন facebook, instagram, Twitter, Pinterest, reddit, LinkedIn ইত্যাদি। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজ্ঞাপণ দিয়ে নিজের সেবা বা সার্ভিসকে বিক্রি করার মাধ্যমেও নিজেদের ব্যবসায়িক পোসার ঘটানো সম্ভব। এভাবে আপনিও আপনার সেবা বা সার্ভিস বিক্রি করতে পারেন মানুষের কাছে। তবে মনে রাখবেন প্রথম অবস্থায় বিভিন্ন ব্র্যান্ডিং প্রোডাক্ট সেল করে গ্রাহকের বিশ্বাস তৈরি করে নিবেন। সেই সাথে নিয়মিত বিশ্বাসের সাথে ব্যবসা কাজ চালিয়ে যাবেন।

৪. গ্রাহক সেবা

আপনার ব্যবসায়িক কার্যক্রম কতটা উন্নত তার অনেকটাই গ্রাহক সেবার উপর নির্ভর করবে। যেহেতু আপনি অনলাইনে সবসময় ব্যবসা করবেন সেহেতু নিজেদের ব্যবসায়িক কার্যক্রমকে অনেক বেশি সক্রিয় রাখার জন্য গ্রাহক সেবার উপর জোরদার করা উচিত বলে আমি মনে করি। অনলাইনে আপনি কয়েক ভাবে গ্রাহক সেবা করতে পারবেন তার মধ্যে জনপ্রিয় কয়েকটি উপায় হল অনলাইন চ্যাট, ই-মেইল, ফোন কল ইত্যাদির মাধ্যমে গ্রাহকদের সহায়তা প্রদান করতে পারবেন। এগুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার কাস্টমার বা ক্লায়েন্টের মনোভাব চাহিদা খুব সহজেই বুঝতে পারবেন। যা আপনাকে আপনার সার্ভিস বিক্রি করাতে সাহায্য করবে। এছাড়াও গ্রাহকদের অনেক বেশি চাহিদা থাকে এমন কিছু বিষয় হলো অর্ডার ট্র্যাকিং, রিটার্ন এবং রিফান্ডের নীতিমালা পরিচালনা করার কাজ সবসময় সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা। মনে রাখবেন, ব্যবসায়ের মূল জিনিস হলো গ্রাহক, আর এই গ্রাহক ধরে রাখার মূল হাতিয়ার হল গ্রাহকদের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখা।

ই-কমার্স ডেভেলপমেন্টের ধরন

অনলাইনে ই-কমার্স করতে গেলে অবশ্যই আপনাকে ই-কমার্স ডেভেলপমেন্ট এর উপর খুব ভালোভাবে নজর দিতে হবে। এতে আস্তে আস্তে আপনার ব্যবসায়িক প্রসার ঘটাতে সাহায্য করবে। B2C (Business-to-Consumer) ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে সরাসরি গ্রাহকদের কাছে পণ্য ও সেবা বিক্রয় মাধ্যমকে B2C বলা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পণ্য ও সেবা বিক্রয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। B2C এর প্রক্রিয়া প্রতিফলন করে অনেকেই তাদের ব্যবসা পরিচালনায় সফল হয়েছেন। বর্তমান সময়ে এটি একটি কার্যকরী পদ্ধতি। মার্কেটপ্লেসে এর অনেক ডিমান্ড রয়েছে। তাই ব্যবসায়িক কার্যক্রম মাথায় রেখে অবশ্যই আপনাকে ই-কমার্স ডেভেলপমেন্ট এর অধীনে B2C কার্যক্রমকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত।

অনলাইনে মার্কেটপ্লেস প্রসারিত করার আরো একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হল C2C ব্যবসায়িক মাধ্যম। C2C এর পূর্ণরূপ হলো কাস্টমার টু কাস্টমার। বর্তমান সময়ে আপনার অনলাইন বিজনেস এর কার্যক্রম যদি অনেক ভালো হয় তাহলে একটি কাস্টমার থেকে একাধিক কাস্টমার পাওয়ার চান্স অনেক বেশি থাকে। এছাড়াও বর্তমান সময়ে ই-কমার্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে C2C কার্যক্রম বেশি পরিচালিত হয়। একজন গ্রাহক থেকে অন্য গ্রাহকের কাছে পণ্য ও সেবা বিক্রয় করা হয়। কেউ C2C করবেন কিনা এটা কাস্টমারের উপর নির্ভর করে, যদি আপনার ব্যবসা কাস্টমার টু কাস্টমার নির্ভরশীল হয় তাহলে আমি বলব আপনি C2C করেন। সব সময় মনে রাখবেন, C2C এর প্রধান শক্তি হল কাস্টমারের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আলোচনা করা, কাস্টমারকে ভালো সার্ভিস প্রদান করা। এটা আপনার ব্যবসায়িক মান ও বেড়ে যাবে।

ই-কমার্স ডেভেলপমেন্টের সুবিধা

বর্তমান সময়ে বিশ্ব ডিজিটাল হচ্ছে। এই ডিজিটাল দুনিয়ায় এখন মানুষ যা কিছু করছে সকল কিছুই ডিজিটাল ভাবে ও রুপান্তর করছে। বর্তমান বিশ্বে মানুষ ই-কমার্স ব্যবসার প্রতি ঝুঁকতে দেখা যায়, এবং তারা ই-কমার্স ব্যবসা করে প্রচুর পরিমাণে লাভবান ও হচ্ছে। ২০২৩ সালে ই-কমার্স ব্যবসার এড রান করে ৫৯ বিলিয়ন ইনকাম করেছে ফেইসবুক এর থেকে। তাহলে সহজেই বোঝা যাচ্ছে যে, মানুষ দিন দিন তাদের সার্ভিস বা ব্যবসাকে ডিজিটালি রুপান্তর করছে যা পজিটিভ সাইন। বিশ্বব্যাপী গ্রাহকদের কাছে পণ্য ও সেবা পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ তৈরি করছে ডিজিটাল ই-কমার্স মাধ্যম। ঐতিহ্যবাহী ব্যবসার তুলনায় কম খরচে ডিজিটাল ই-কমার্স ব্যবসা পরিচালনা করা যায়। ২৪/৭ অনলাইন বিক্রয়ের মাধ্যমে বিক্রয় বৃদ্ধির সুযোগ পাওয়া যায়। গ্রাহকের আচরণ সম্পর্কে ডেটা বা তথ্য সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণের মাধ্যমে ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যায়। এছাড়াও ফিজিক্যালি বিশাল অ্যামাউন্ট ইনভেস্ট না করেও অল্প এমাউন্টেও বিশাল অ্যামাউন্ট ইনকাম করা সম্ভব।

ই-কমার্স ডেভেলপমেন্ট এর অসুবিধা

ই-কমার্স বর্তমানে ডিজিটাল সময়ে যতটা সুবিধা বয়ে এনেছে এর পিছনে ঠিক ততটাই অসুবিধা রয়েছে। তো সকল সুবিধার পরে অসুবিধা গুলো জেনে নিলে আমাদের অনলাইন ই কমার্স ব্যবসার কাজগুলো করা আরো সহজ হবে। তো চলুন এই কমার্স ব্যবসার অসুবিধা গুলো জেনে নেই। ই-কমার্স ব্যবসার সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো, বৈশ্বিক বাজারের সাথে কম্পিটিশন করে চলা। দিনের পর দিন মানুষ ই কমার্স ব্যবসায় ঢুকছে তাই এতে কম্পিটিশন বাড়ছে যে বর্তমান সময়ে ই-কমার্স ব্যবসা করে সফল হওয়া মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় ওঠার সমান। কি কমার্স ব্যবসায় সফলতা বেশ কষ্ট করে অর্জন করতে হবে। এখানে প্রায়ই দেখা যায়, যারা একবার উঠে যায়, তারাই সকল সুবিধা ভোগ করে থাকে। যারা টপ রেংকে উঠে যায়, ফেইসবুক তাদেরই বেশি সুবিধা দিয়ে থাকে আর নতুনদের জন্য নেগেটিভ সাইড। সহজে কাস্টমার পায় না আর কাস্টমার পেলেও তাদেরকে বিশ্বাস করাতে পারে না। সব মিলিয়ে বর্তমান সময়ে অনলাইন বিজনেস এক বিশাল বড় চ্যালেঞ্জ।

শেষ কথা

বর্তমান দুনিয়া প্রতি সেকেন্ডে ডিজিটাল হচ্ছে। বর্তমান দুনিয়ায় আপনি চমকপ্রদ কিছু করতে চাইলে, আপনাকে সময়ের সাথে সাথে আপডেট এবং সেইসাথে নিজেকে আপগ্রেড করতে হবে। আপনি যদি কোন বিষয়ে দক্ষ হন এটা সবার মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া আপনার কর্তব্য। কারণ কোন বিষয়ে মানুষকে জ্ঞান দিলে তা কমে না উলটো বাড়ে। আপনার যদি অফলাইনে কোন সার্ভিস বা স্কিল থাকে, তাহলে আমি বলব ডিজিটাল মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করুন। কারণ এতে আপনি অনেক লাভবান হবেন।

এর একটি মাধ্যম হতে পারে ই-কমার্স ডেভেলপমেন্ট। পেতে পারেন অনলাইনে সফল হওয়ার আশার আলো। ও বন্ধুরা আশা করছি, আপনারা ই-কমার্স ডেভেলপমেন্ট নিয়ে আগামী ভবিষ্যতে ভালো কিছু করবেন। এই আর্টিকেল থেকে যদি আপনারা কিছু শিখে থাকেন তাহলে অবশ্যই টিউমেন্ট করে জানাবেন। এছাড়াও আজকের টিউনের বিষয়ে কারো কোন মতামত থাকলে তা অবশ্যই টিউমেন্ট করে জানাবেন। আপনার তুলে ধরা মতামতটি দৃষ্টান্তমূলক হলে, তা অবশ্যই আমি আমার টিউনে যুক্ত করে নেব।

তো বন্ধুরা, এই ছিল আমাদের আজকের টিউন, ই-কমার্স ব্যবসা করা কি শুধুই ট্রেন্ড নাকি কার্যকরী ও বটে? সেরা ৪ টি ই-কমার্স ব্যবসা আইডিয়া! আশাকরি টিউন টি আপনাদের একটু হলেও হেল্পফুল হবে। আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি, দেখা হবে পরবর্তী টিউনে নতুন কোন বিষয় নিয়ে। ততক্ষণ অবধি সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং টেকটিউনস এর সাথেই থাকবেন।

Level 4

আমি স্বপন মিয়া। Sonic টিউনার, টেকটিউনস, গাইবান্ধা, রংপুর। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 1 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 67 টি টিউন ও 28 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

টেকনোলজি বিষয়ে জানতে শিখতে ও যেটুকু পারি তা অন্যর মাঝে তুলে ধরতে অনেক ভালো লাগে। এই ভালো লাগা থেকেই আমি নিয়মিত রাইটিং করি। আশা করি নতুন অনেক কিছুই জানতে ও শিখতে পারবেন।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস