যে কোনো ই-কমার্স বিজনেস সাইট চলমান রাখার পূর্বশর্ত হলো নিয়মিত সাইটে Status আপডেট করা। যে পণ্য নিয়ে আপনি আপনার ই-কমার্স বিজনেস পরিচালনা করছেন ঐ পণ্য সম্পর্কে নিয়মিত আপডেট দিতে হয়। কিন্তু প্রতিদিন কনটেন্ট পাবলিশ করার পরেও দেখা যায় ক্রেতা ধরে রাখা একটা চ্যালেঞ্জিং বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। মূলত ই-কমার্স বিজনেস সাইটের জন্য কনটেন্ট লেখার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হয়। সঠিক টেকনিক ব্যবহার করে Status দিলে তা দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করবেই।
অনেকেই হয়তো সোস্যাল মিডিয়া সাইটের মাধ্যমে নিজের অনলাইন ব্যবসা পরিচালনা করেন। আবার বেশিরভাগ অনলাইন ব্যবসায়ীদের সোস্যাল মিডিয়া প্রোফাইল এর পাশাপাশি নিজস্ব ওয়েবসাইট আছে। যে সাইটের মাধ্যমেই আপনি ব্যবসা পরিচালনা করুন না কেন প্রতিনিয়ত সেখানে আপনাকে একটিভ থাকতে হবে। আর একটিভ থাকার পূর্বশর্ত হলো বিজনেস সাইটে নিয়মিত কনটেন্ট আপলোড করা। আর পণ্যের যাবতীয় তথ্য তুলে ধরে ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য টেক্সট কনটেন্ট একটি ভালো উপায়।
অনলাইন ব্যবসায়ের জন্য একটি কোয়ালিটি সম্পন্ন টেক্সট কনটেন্ট তৈরি করার সময় কয়েকটি বিষয়ের ওপর নজড় রাখতে হবে। এই বিষয়গুলো মেইনটেইন করে কনটেন্ট লিখলে ক্রেতার পড়তে সুবিধা হবে ফলে কনটেন্ট টি গ্রহনযোগ্যতা পাবে। তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক কোন কোন বিষয় মাথায় রেখে আপনি আপনার ই-কমার্স সাইটের জন্য টেক্সট কনটেন্ট বা Status লিখবেন।
বর্তমানে সাধারণ মানুষের মধ্যে একটা বিষয় প্রবল ভাবে লক্ষ করা যায়, বিষয়টি হলো তারা অনলাইন প্লাটফর্মে খুব লম্বা কোনো টেক্সট পড়তে চায় না। যতো কোয়ালিটি সম্পন্ন টেক্সট-ই হোক না কেন বেশিরভাগ ইন্টারনেট ইউজার লম্বা টেক্সট গুলো এড়িয়ে চলেন। অন্যদিকে ছোট ছোট টেক্সট যেগুলো দু'চার লাইন বা পাঁচ লাইন এমন Status খুব বেশি আকর্ষনীয় না হলেও সকলে একবার পড়ে দেখে। তাহলে বুঝতেই পারছেন আপনার টেক্সট কনটেন্ট এর দৈর্ঘ্য খুব বেশি বড় করা যাবে না।
তাই কনটেন্ট লেখা শুরু করার আগে একটু পরিকল্পনা করে নিন যে আপনার লেখার মধ্যে কোন বিষয়গুলো অল্প কথায় সম্পূর্ণভাবে তুলে ধরা সম্ভব। এরপর যে বিষয়গুলো বাদ দেয়া যাবে তা বাদ দিয়ে দিন। সবশেষে মাত্র কয়েক লাইনে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো তুলে ধরুন। মনে রাখবেন আপনার লেখাটি ছোট হবে কিন্তু অবশ্যই আকর্ষনীয় হতে হবে।
সাধারণত ই-কমার্স সাইটের কনটেন্ট গুলো ১০০ থেকে ২০০ শব্দের মধ্যে রাখলে এটা একটি স্ট্যান্ডার্ড লেভেলে থাকে৷ এটা খুব বেশি বড় হয় না আবার এই শব্দসংখ্যার মধ্যে মোটামুটি প্রয়োজনীয় সকল তথ্য বেশ ভালোভাবেই মার্কেটিং স্টাইলে তুলে ধরা সম্ভব। তাই অবশ্যই Status আপডেট করার সময় এর দৈর্ঘ্যের দিকে পূর্ণ নজর দিন।
আপনার লেখার স্টাইলের ওপর নির্ভর করবে পাঠকের বা ক্রেতার গ্রহনযোগ্যতা৷ লেখার মধ্যে যতোটা সিনেম্যাটিক ঢং রাখতে পারবেন ততোই এটা গ্রহনযোগ্যতা পাবে। এক্ষেত্রে স্টোরি টেলিং এর মাধ্যমে পণ্যের পরিচয় তুলে ধরতে পারেন৷ অর্থাৎ ছোট ছোট গল্পের মাধ্যমে পণ্যের পরিচয় ও উপযোগিতা ফুটিয়ে তুলতে পারেন৷ তবে মূল ফোকাস থাকবে আপনার প্রোডাক্ট এর মার্কেটিং।
আরেকটি বিষয় এখানে মূখ্য ভূমিকা পালন করে তা হলো লেখার প্যাটার্ন। একটি ২০০ শব্দের কনটেন্ট এক প্যারায় লিখে প্রকাশ করা উচিত না। এতো বড় একটি প্যারা দেখলেই দর্শকের মাথা ঘুরে যাবে। তাই ছোট, বড়, মাঝারি এমন কয়েকটি প্যারায় পুরো লেখাটিকে ভাগ করে নিন। এই ধরনের Status পড়ার সময় চোখের আরাম হয়৷ ফলে পাঠক বা ক্রেতা পুরো লেখাটি পড়ার সময় একেবারে জন্যও বিরক্ত হয় না।
যদি সোস্যাল মিডিয়া সাইটে মার্কেটিং এর জন্য কনটেন্ট লিখে থাকেন তাহলে লেখার মধ্যে মানানসই ইমোজি ব্যবহার করতে পারেন। এটি লেখাকে আরও আকর্ষনীয় করে তোলে। ইমোজি আপনার লেখাকে তুলনামূলক বেশি অর্থপূর্ণ করে তুলবে। লেখায় গুরুত্বপূর্ণ অংশ গুলো বোল্ড করে দিতে পারেন। ফলে পুরো লেখাটি না পড়লেও বোল্ড করা শব্দগুলোর ওপরে চোখ বুলিয়ে সম্ভাব্য ক্রেতা আপনার মার্কেটিং এর মূল বিষয় ধরে ফেলতে পারে ও আপনার পণ্য ক্রয়ে আগ্রহী হতে পারে।
মোটকথা আপনার Status আপলোড করার মূল উদ্যেশ্য হলো ই-কমার্স সাইটে লোকজকে এনগেজড রাখা। তাই আপনার কনটেন্ট এমন রাখুন যাতে মার্কেটিং এর উদ্যেশ্যে আপলোড করা হলেও কেউ আপনার Status এর ওপর বিরক্ত হয়ে আপনার সাইট টিকে ইগনোর করে রাখে।
প্রতিদিন কমপক্ষে দুইটি কনটেন্ট আপনার সোস্যাল মিডিয়া সাইটে আপলোড করা উচিত। এখন কথা হলো এই কনটেন্ট এর মধ্যে কি বার বার একই স্টাইলে মার্কেটিং করা যাবে? উত্তর হলো, 'না'। কারণ একই ধরনের Status দেখতে দেখতে একটা সময় আপনার ই-কমার্স সাইটে এনগেজড লোকজন বিরক্ত হয়ে যাবে। তাই আপনার কনটেন্ট এর মধ্যে আলাদা আলাদা তথ্য তুলে ধরতে হবে।
হতে পারে আপনি যে পণ্যটি নিয়ে কাজ করছেন তার অজানা ইতিহাস নিয়ে একটি কনটেন্ট লিখতে পারেন। আপনার পণ্যটির স্বাস্থ্যগত উপকারিতা সম্পর্কিত তথ্য তুলে ধরতে পারেন। পণ্যের উৎপাদন প্রক্রিয়া সম্পর্কিত তথ্য তুলে ধরতে পারেন। অথবা আপনার প্রোডাক্ট বহির্ভূত যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কেও তথ্য তুলে ধরে Status লিখতে পারেন। মোটকথা আপনার কনটেন্ট যতো বেশি তথ্য বহুল হবে ততো বেশি লোকজন আপনার ই-কমার্স সাইটে এনগেজড হবে।
বর্তমানে ইন্টারনেটে হাজার হাজার কনটেন্ট এর ভীরে তথ্য বহুল কনটেন্ট গুলো সবথেকে বেশি গ্রহনযোগ্যতা পায়। যে সাইটের কনটেন্ট মানুষের জন্য উপকারী হবে ঐ সাইটে তো তারা নিয়মিত চোখ রাখবেই। তাই পন্যের মার্কেটিং এর পাশাপাশি কনটেন্ট এ ব্যবহারযোগ্য তথ্য রাখার চেষ্টা করুন।
আপনার ই-কমার্স সাইটের Status যেমনই হোক না কেন আপনার মূল ফোকাস কিন্তু পণ্যের মার্কেটিং। তাই তথ্যবহুল কনটেন্ট হোক, স্টোরি টেলিং হোক কিংবা অন্য যে কোনো প্যাটার্নে লেখা কনটেন্ট হোক না কেন Status এর শেষের দিকে দু চার লাইনে অবশ্যই পণ্য সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারনা দিতে হবে। অর্থাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসা বা ব্যবসায়িক পণ্য সম্পর্কে উল্লেখ করতে হবে৷ যখন দেখা যাবে নিয়মিত লেকজন আপনার সাইটে এনগেজড হচ্ছে এবং সেই সাথে প্রতিটি Status এর শেষের দিকে আপনার পণ্য সম্পর্কে জানতে পারছে তখন অটোমেটিক ভাবেই বিক্রয় বৃদ্ধি পেতে থাকবে।
সুতরাং আপনি Status এর প্রথম দিকে আকর্ষনীয় ভাবে শুরু করুন এবং শেষের দিকে পণ্য সম্পর্কে সরাসরি মার্কেটিং স্টাইলে তথ্য তুলে ধরুন। মনে রাখবেন আপনাকে নিজের ঢোল নিজেকেই পেটাতে হবে। অর্থাৎ আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে আপনাকেই তথ্য তুলে ধরতে হবে এবং ক্রেতা আকৃষ্ট করতে হবে। তবে এটা এমন কৌশলে করতে হবে যাতে করে আপনার কনটেন্ট টি মার্কেটিং স্টাইলে লেখা বলে কেউ ইনগোর করতে না পারে।
এখানে কয়েকটি নমুনা Status তুলে ধরা হলো। আপনার বিজনেস ক্যাটাগরি অনুযায়ী এখান থেকে Status বেছে নিন। চাইলে সরাসরি এই Status গুলো আপনার ই-কমার্স সাইটে পাবলিশ করতে পারেন অথবা এখান থেকে ধারণা নিয়ে নিজের মতো একটা Status তৈরি করতে পারেন। পণ্যের ক্যাটাগরি অনুযায়ী সাধারণ স্টাইলে এখন কিছু মার্কেটিং Status দেখে নিন।
পোশাকেই ফুটে ওঠে মানুষের রুচি, ব্যক্তিত্ব ও মাধুর্যতা। পরিধেয় পোশাকটি যেন বাহ্যিক সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে তুলতে পারে সেদিকে মনোযোগী সকলেই। পাশাপাশি পোশাকটি হতে হবে আরামদায়ক। একই সাথে রুচিসম্মত ডিজাইন আর আরামদায়ক ফেব্রিকস এর কম্বিনেশনে পোশাক বাছাই করা চাট্টিখানি কথা না। তাইতো পোশাক নির্বাচনে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় বেশিরভাগ ফ্যাশন সচেতন মানুষকে।
আপনার জন্য সুখবর নিয়ে এলো (নিজের ই-কমার্স বিজনেস এর নাম লিখবেন এখানে)। কেননা ঘরে বসেই মানসম্মত পোশাক সংগ্রহ করতে পারবেন আমাদের কাছ থেকে। আমাদের কালেকশনে থাকা প্রতিটি পণ্যের ডিজাইন যেমন নান্দনিক ঠিক তেমনই পোশাকের মান শতভাগ কোয়ালিটি সম্পন্ন। তাই দেরি না করে আমাদের শপ ভিজিট করুন আর সাধ্যের মধ্যে নিজের পছন্দসই পোশাকটি বেছে নিন।
কর্মব্যস্ত জীবনে নিজের সময় বাঁচাতে প্রায়ই আমরা বাহির থেকে খাবার কিনে আনি। কিন্তু একবারও কী ভেবেছেন এই হোটেল বা রেস্টুরেন্ট এর খাবার আপনার এবং আপনার সন্তান এর জন্য কতোটুকু স্বাস্থ্যকর? বাইরের খাবার শতভাগ নিরাপদ হয় না এটা কমবেশি সবাই আমরা মানি৷ কিন্তু সব সময় ঘরে সব খাবার তৈরি করে খাওয়ার সময় বা সুযোগ-ও তো নেই। তাহলে উপায়?
বর্তমানে প্রযুক্তির কল্যানে আপনি বাড়িতে না তৈরি করেও হোম মেড ফুড এর স্বাদ নিতে পারবেন। কেননা (আপনার ফুড বিজনেস এর সাইট এর নাম লিখবেন) বাড়ির স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে খাবার তৈরি করে পৌঁছে দেবে আপনার ঠিকানায়। বাড়ির গৃহিনীর নিপুন হাতের রান্নার স্বাদ পেতে আপনার পছন্দ অনুযায়ী যে কোনো খাবার অর্ডার করুন আমাদের কাছে।
ইলেকট্রনিকস পণ্য ক্রয় করার সময় আপনার দুটি বিষয় অবশ্যই বিবেচনায় রাখতে হবে। একটি হলো পণ্যের ব্রান্ড এবং অন্যটি হলো গ্যারান্টি বা ওয়ারেন্টি। ইলেকট্রনিক পণ্য কেনার সময় আমরা আসলেই বুঝতে পারি না যে পণ্যটি কয়দিন লাস্টিং করবে। তাই ক্রয়ের পরে যদি কোনো সমস্যা হয় সেক্ষেত্রে গ্যারান্টি বা ওয়ারেন্টি না থাকলে পুরো টাকাটাই লস। আসলে ব্রান্ডেড কোম্পানি ছাড়া ইলেকট্রনিকস পণ্যের ওপর গ্যারান্টি ওয়ারেন্টি খুব কম-ই পাওয়া যায়।
(আপনার ই-কমার্স বিজনেস সাইট এর নাম) এ দেশের সেরা ব্রান্ডের যে কোনো পণ্য পাবেন একদমই সুলভ মূল্যে। সেই সাথে পণ্য অনুযায়ী গ্যারান্টি কিংবা ওয়ারেন্টি তো থাকবেই। তাই নিশ্চিন্তে ঘরে বসে যে কোনো ইলেক্ট্রনিকস পণ্য অর্ডার করতে পারেন আমাদের সাইটে।
একজন পিওর বই প্রেমী মানে এই না যে ইন্টারনেট ঘেটে সারাদিন বই পড়ে। প্রকৃত বই প্রেমীদের তাক ভর্তি বই থাকা চাই। এটা যে কতো বড় একটা ইমোশন তা একমাত্র বই প্রেমীরা-ই বুঝবে। আপনি কি একজন বই প্রেমী? তাহলে নিজের পছন্দের বইয়ের সংগ্রহগুলি কেন রাখছেন না আপনার কাছে?
বাজেট নিয়ে ভয়ের কোনো কারণ নেই! (আপনার বুক শপ এর নাম লিখুন) আপনাদের জন্য স্টুডেন্ট বাজেটে বিখ্যাত সকল বইয়ের প্যকেজ আয়োজন করে রেখেছে। সাধ্যের মধ্যে নিজের পছন্দের প্যাকেজটি বেছে নিন এখনই। আমরা নিজ দায়িত্বে বই পৌঁছে দেব আপনার ঠিকানায়।
ডিজিটাল প্রোডাক্ট মার্কেটে কেনাকাটা করার ক্ষেত্রে তুলনামূলক বেশি ক্রেতা প্রতারণার শিকার হয়ে থাকেন। এর কারণ কী জানেন? মূলত সঠিক সার্ভিস দাতার কাছে না পৌঁছে বেশিরভাগ ক্রেতা অগ্রিম পেমেন্ট করে থাকে। আর পেমেন্ট পাওয়ার পরেই বিক্রেতা হারিয়ে যায়।
এই ধরনের প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে চাইলে কাজ করতে পারেন (আপনার ই-কমার্স বিজনেস সাইট এর নাম) এর সাথে। শতভাগ বিশ্বস্ততার সাথে আমরা (যতো বছর ধরে আপনার সাইট চলমান) বছর ধরে গ্রাহক সেবা দিয়ে আসছি। আপনার ওয়েবসাইট, সোস্যাল মিডিয়া সাইট এর জন্য যে কোনো সার্ভিস বা টিপস পেতে সরাসরি আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
মূলত উপরোক্ত Status বা কনটেন্ট গুলো আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে উদাহরণ হিসেবে দেয়া হয়েছে৷ উল্লিখিত টিপস গুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার মতো করে আরও আকর্ষণীয় কনটেন্ট তৈরি করতে পারবেন বলে আশাকরি। মনে রাখবেন, আপনার নিয়মিত কনটেন্ট আপনার ই-কমার্স সাইট এর মূল চালিকাশক্তি৷ তাই প্রতিদিন কমপক্ষে ১ ঘন্টা সময় নিয়ে নিজের সাইট এর জন্য লেখালেখি করুন। অথবা এমন সময় ও সুযোগ না থাকলে একজন প্রফেশনাল মার্কেটিং কনটেন্ট রাইটার হায়ার করে নিতে পারেন।
আমি শারমিন আক্তার। শিক্ষার্থী, ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, গাজীপুর। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 মাস 2 সপ্তাহ যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 115 টি টিউন ও 29 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 6 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।