হ্যালো বন্দুরা কেমন আছেন। আজকের আটিকেলে আছে, আর্টিকেল রাইটিং নিয়ে, সফল ফ্রিল্যান্সার নিয়ে, আপনি যদি কনটেন্ট রাইটিং করে ঘরে বসেই অনলাইনে টাকা আয় করতে চান। তাহলে আজকের এই আটিকেল অবশ্যই আপনাকে দেখতে হবে। আটিকেলে আমি আপনাদেরকে জানাতে চলেছি, আপনি যদি কনটেন্ট রাইটিং করতে চান, তাহলে কিভাবে সেটা করতে হবে। এবং কনটেন্ট রাইটিং করার জন্য আপনার কি কি জানতে হবে। এছাড়াও কনটেন্ট রাইটিং করে অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। এই ব্যাপারটা আপনাদের সাথে শেয়ার করব এবং আটিকেল শেষে আপনাদের সাথে আমি আরও শেয়ার করব। বোনাস টিপস হিসেবে যদি কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে আমার একদমই অভিজ্ঞতা না থাকে। এবং আরো ভালো করে জানতে চান, শিখতে চান, তাহলে বাংলাদেশে কোথায় কিভাবে শিখতে পারবেন। সে সম্পর্কে আমি বিস্তারিত আপনাদেরকে অনস্ক্রিনে দেখিয়ে দিব এবং বুঝিয়ে দিব।

যারা একটা কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে অথবা আর্টিকেল রাইটিং এ পরিপূর্ণ জানতে চান তারা অবশ্যই পুরো আটিকেল শেষ পর্যন্ত দেখবেন, মিস করবেন না, অথবা টেনে টেনে দেখবেন না, কারণ বিভিন্ন পয়েন্টে ও প্রত্যেকটা পয়েন্ট আপনাদের জানা দরকার। যদি এই ব্যাপারে পরিপূর্ণ নলেজ আপনাদের দরকার হয় সুতরাং এনিমেলস এন্ড অফ ডেস আটিকেল কনটেন্ট রাইটিং আমাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো অনেক বেশি এক্সপার্ট এবং এটাই স্বাভাবিক।

ছাত্রজীবনের স্টুডেন্ট কিভাবে ইনকাম করতে পারে না। তারা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং যে সময়টাতে আমি কাজ করছি। এই বিষয়গুলো যদি আমি আগে জানতাম। তাহলে এ বিষয়গুলো নিয়ে চর্চা করতাম। ফলে অনেক বেশি সফলতা হয়তো বা আমি অর্জন করতে পারতাম। তবে এর বাইরে কিছুই সম্ভব না যারা এই মুহূর্তে আমার এই আটিকেল দেখেছেন আপনারা যারা স্টুডেন্ট রয়েছেন তাদেরকে পরামর্শ দিব যে আপনার পড়ালেখার পাশাপাশি চিটিং করবেন। সেটা হয়তোবা যে আপনাদের চাকরিতে কাজে লাগতে পারে। তবে জানার চেষ্টা করবেন, এতে আপনি সফল হতে পারবেন।

এজন্য আমি বলব যে আপনারা সিজিপিএ বের করবেন। ব্যাস কোড এটা হয়তো আপনার লোকাল কোন জবে কাজে লাগতে পারে। কিন্তু এর বাইরেও জানার চেষ্টা করতে হবে আমি যে বিষয়টি প্রাক্টিক্যালি কাজ করার চেষ্টা করি। আপনার জন্য বিভিন্ন বিষয় নিয়ে যেটা মনে করেন আপনি কি স্টুডেন্ট না অন্য কোন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করছেন। এক্ষেত্রে আপনার জন্য আমার ইংলিশটা ভালো করে শিখুন। যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে চান। তাহলে ইংলিশ এর কোন বিকল্প নেই।

যেখানে ইংলিশ আছে সেখানে ইংলিশ টাকে অবশ্যই আপনাকে গুরুত্ব দিতে হবে। ইংলিশ শেখার চেষ্টা করে ইংরেজিতে কথা বলার চেষ্টা করুন। বিদেশি বন্ধুদের সাথে সাথে চ্যাটিং করুন। তাহলে আপনি ইংলিশে দক্ষতা বাড়বে এর বাইরে আপনার ফ্রেন্ড সার্কেলের ফেসবুক বা হোয়াটসঅ্যাপে গ্রুপ করে, চ্যাটিং করুন।

ছাত্রজীবনে পড়াশোনার পাশাপাশি ইংলিশটা ভালোভাবে শেখার চেষ্টা করুন। আপনি ইংলিশ ভালো পড়াশোনার পাশাপাশি একটি ব্লগ সাইট তৈরি করতে পারেন। এতে করে আপনি ইনকাম করতে পারেন। আপনি চাইলে বিভিন্ন ব্লগে আটিকেল পাবলিশ করে ইনকার করতে পারেন।

সে বিষয়গুলো নিয়ে পড়াশোনা করুন। পড়াশোনার পাশাপাশি শেখার চেষ্টা করুন। একটা ভালো মানের এসইও এক্সপার্ট হয়ে যান। যদি আপনি চান সে ক্ষেত্রে এসইও সাবজেক্ট গুলো যেগুলো আপনি পড়াশোনা করেছেন। সেগুলো নিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি এছাড়াও আরেকটা বিষয় সেটা হচ্ছে যে পড়াশোনার পাশাপাশি আপনি চাইলে ওয়েব ডিজাইনিং মার্কেটে সেল করতে পারেন। আবার, আপনি ইনকাম করতে চাইলে ছবি বিক্রি করে ইনকার করতে পারেন। যেমনঃ কখনই ডিএসএলআর ক্যামেরা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের বন্ধু-বান্ধব নিয়ে ঘুরে ছবি তুলে বেরিয়েছে। সেই সব মেয়েদের ছবি উইনিং সব ধরনের ছবি নিয়ে বিক্রি করতে পারেন। আবার, আপনি কোন একটা গাছের ছবি দেখছেন, সেই পাতার একদম ফটোগ্রাফি করতে পারেন। একদম ছোট ছোট দানা সেগুলোর ছবি তুলে বিক্রি করতে পারেন। পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের স্টপ তার পরবর্তী ভালো হতেই থাকবে। এই বিষয়গুলো আমরা কিন্তু পড়াশোনার পাশাপাশি চাইলে করতে পারি আর পড়াশোনা শেষ করার পর বিষয়গুলো গুরুত্বসহকারে কি শিখতে পারি। আশাকরি ছাত্রবন্ধুরা যারা রয়েছেন আমার আটিকেল টা দেখলেন। তারা কিছুটা হলেও গাইডলাইন পেয়েছেন যে, পড়াশোনার পাশাপাশি কি কি কাজ করে আমি ইনকাম করতে পারি। এ বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকলে জানাতে ভুলবেন না আমি চেষ্টা করব। ধন্যবাদ, , , , , , , , , , , , ,