
জানা গেছে, ‘ফাইন্ড মাই মোবাইল’ অ্যাপটি চালু করা হলে হ্যাকাররা অন্য কোনো স্থানে বসে অনলাইনের মাধ্যমে ওই ফোনটিকে লক করে দিতে পারবে। এমনি আনলক করার কোড পর্যন্ত বদলে দিতে পারবে।
তবে এ প্রক্রিয়ায় হ্যাকাররা কিভাবে লাভবান হচ্ছে সে সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। প্রোগ্রামার মোহাম্মদ বাসেট এ হ্যাকিংয়ের কারণে ব্যবহাকারীর যে ধরনের ভোগান্তি পোহাতে হয় তার একটি ভিডিও ইউটিউবে পোস্ট করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল ভালনেরাবিলিটি ডেটাবেস’-এর মতে, স্যামসাং মোবাইলের ক্ষেত্রে ফোন লক বা অন্য কোনো কমান্ডের ক্ষেত্রে ডিভাইসটি সোর্সের বিষয় নিশ্চিত না করেই কমান্ড কার্যকর করে থাকে। আর এ কারণেই হ্যাকিংয়ের জন্য স্যামসাং ফোন বেছে নিয়ে থাকে হ্যাকাররা।
এ সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে, এমনটা জানানো হলেও এ সমস্যা নিয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য জানায়নি স্যামসাং।
my blog http://www.trickdon.com
আমি জহিরুল ইসলাম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 9 টি টিউন ও 23 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
প্রতিরোধ করব কিভবে ?